১. চামড়ার তৈরি কোনো জিনিস সরাসরি পানি দিয়ে ধোবেন না। বরং বাজারে বিশেষ ধরনের ক্লিনার পাওয়া যায়, যা চামড়াপণ্য পরিষ্কার রাখে, সেসব ব্যবহার করুন। ক্লিনার ব্যবহার শেষে সুতি কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।

২. চামড়ার তৈরি কোনো কিছু দীর্ঘদিন ভাঁজ করে রাখবেন না। এতে জিনিসটির ওপর দাগ পড়ে যায়। ভাঁজের দাগ দূর করতে চাইলে প্রথমেই পানি ঝরানো মোটা কাপড় দিয়ে দাগটি ঢেকে দিন। এরপর হালকা তাপে ভেজা কাপড়ের ওপর ইস্তিরি করুন। খেয়াল রাখবেন, ইস্তিরির তাপ যেন কোনোভাবেই চামড়ার কাপড়ে না লাগে। এতে কাপড় নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৩.

অনেকে চামড়ার তৈরি জিনিসকে চকচকে করতে তেল অথবা কন্ডিশনার ব্যবহার করেন। এতে উল্টো রং নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এর পরিবর্তে বাজারে চামড়ার জিনিস চকচকে করার বিশেষ কন্ডিশনার পাওয়া যায়, সেসব ব্যবহার করুন।

আরও পড়ুনব্যাগের যত্ন নেওয়ার ১০ পরামর্শ০৭ অক্টোবর ২০২৪

৪. বর্ষাকালে যতটা সম্ভব চামড়ার তৈরি জিনিসপত্র কম ব্যবহার করুন। চামড়ার জুতা ও ব্যাগের সবচেয়ে বড় শত্রু পানি। বৃষ্টির পানি তো বটেই, পরিষ্কার করার সময়ও পানি থেকে সাবধানে থাকতে হবে।

বর্ষাকালে যতটা সম্ভব চামড়ার তৈরি জিনিসপত্র কম ব্যবহার করুন

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব যবহ র কর ন

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনায় ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

খুলনার দৌলতপুর থানার মহেশ্বরপাশা বণিকপাড়ার খানাবাড়ি এলাকায় আল আমিন (৪০) নামের এক ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। রোববার রাত ৯টার দিকে তাঁকে গলা কেটে রাস্তার ওপর ফেলে যায় তারা।

নিহত আল আমিনের বাড়ি দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা দিঘির পূর্বপাড় এলাকায়। তিনি ইজারা নিয়ে মাছের ঘেরের ব্যবসা করতেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, রাতে মোটরসাইকেল চালিয়ে মহেশ্বরপাশার বণিকপাড়া খানাবাড়ি সড়ক দিয়ে যাচ্ছিলেন আল আমিন। পথিমধ্যে কয়েকজন দুর্বৃত্ত তাঁর গতিরোধ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে পালিয়ে যায়। আল আমিনের মরদের পাশে মোটরসাইকেল পড়ে ছিল।

দৌলতপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জাহিদুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, আল আমিনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ছিল। কিছুদিন আগে তিনি কারাগার থেকে বের হন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পূর্বশত্রুতার জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।

পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। রাতেই খুলনা মহানগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ