বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যশোর জেলা কমিটির আহ্বায়ক রাশেদ খান পদত্যাগ করেছেন। একইসঙ্গে তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও এর ছাত্র বা যুব সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত না থাকার কথা জানিয়েছেন।

সোমবার (৩০ জুন) দিবাগত রাত ২টা ৪ মিনিটে নিজের ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট দিয়ে তিনি এ সিদ্ধান্ত জানান।

রাশেদ খানের পদত্যাগের ঘোষণায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ কেউ তার এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। আবার কেউ কেউ সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার অনুরোধ করেছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকে যশোর জেলা সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেছেন রাশেদ খান। তার পদত্যাগে যশোরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বড় ধরনের সংকটে পড়বে বলে মনে করছেন সংগঠনটির কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা।

ঢাকা/প্রিয়ব্রত/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর পদত য গ

এছাড়াও পড়ুন:

পুলিশের আরও তিন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত

কর্মস্থল থেকে ‘পালানোর’ অভিযোগে এক উপমহাপরিদর্শকসহ (ডিআইজি) পুলিশের আরও তিন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে ২৯ জুন এসপি, অতিরিক্ত এসপি ও এএসপি পদমর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে একই অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

সাময়িক বরখাস্ত হওয়া তিন কর্মকর্তা হলেন— চট্টগ্রাম রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি নূরে আল মিনা, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক উপকমিশনার (ডিসি) মানস কুমার পোদ্দার এবং ডিসি রহমত উল্লাহ চৌধুরী।

ডিআইজি নুরে আলম সর্বশেষ কর্মরত ছিলেন রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমিতে। তিনি গত ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে সেখানে অনুপস্থিত রয়েছেন। ডিবির সাবেক ডিসি মানস কুমার পোদ্দারকে সবশেষ যুক্ত করা হয় কুমিল্লার রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ে। সেখানে তিনি গত বছরের ১৮ অক্টোবর থেকে অনুপস্থিত। 

এদিকে ডিএমপির সাবেক ডিসি রহমত উল্লাহ চৌধুরীকে এসপি হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশে বদলি করা হয়েছিল। কর্মস্থলে গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে অনুপস্থিত থাকায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুসারে, পলায়নের অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ায় তাদের সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হল। তবে সাময়িক বরখাস্তকালীন সময়ে বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাবেন এসব কর্মকর্তারা।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ