রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের হতাহতের ঘটনায় সারা দেশে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল কর্মসূচি পালন করেছে দেশের সর্ববৃহৎ ইলেকট্রনিক্স পণ্য বিক্রয় ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন প্লাজা।

মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বাদ মাগরিব সারা দেশে ৭ শতাধিক ওয়ালটন প্লাজায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

আরো পড়ুন:

এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল ওয়ালটন

সিপিআর প্রশিক্ষণ পেলেন ওয়ালটন পরিবারের সদস্যরা

এতে ওয়ালটন প্লাজার বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশ নেন। তারা দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের জন্য সমোবেদনা জ্ঞাপন করেন। পাশাপাশি আহতদের দ্রুত রোগ মুক্তির জন্য মোনাজাতের মাধ্যমে মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থনা করেন।

ঢাকা/মাহফুজ/পলাশ/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ