সাগরের প্রবল ঢেউয়ের তোড়ে কক্সবাজার সৈকতের বিভিন্ন এলাকার বালিয়াড়ি ধসে পড়েছে, উপড়ে গেছে কয়েক হাজার ঝাউগাছ। সমুদ্রসৈকতে থাকা পুলিশ বক্স, অস্থায়ী দোকান, ওয়াচ টাওয়ারও ভাঙনের শিকার হয়েছে। গত দুই দিনে অমাবস্যা ও নিম্নচাপের প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারে এসব ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর বাইরে সৈকতের পাশের একাধিক রেস্তোরাঁ ও ভবনে ভাঙনের ঝুঁকি দেখা দিয়েছে।

গতকাল শনিবার বিকেলে সরেজমিন সমুদ্রসৈকতের শৈবাল, লাবণী, সুগন্ধা, কলাতলীসহ কয়েকটি পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, ঢেউয়ের আঘাতে সৈকতের বিভিন্ন জায়গায় বিশাল গর্ত তৈরি হয়েছে। বৈদ্যুতিক খুঁটির ওপর ঝাউগাছ পড়ে থাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে কিছু এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ভাঙনের এই ধারা অব্যাহত থাকলে সৈকতের কাছেই বানানো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, পর্যটন পুলিশের কার্যালয়, জেলা প্রশাসনের তথ্য, অভিযোগ কেন্দ্রসহ সরকারি বিভিন্ন স্থাপনাও ভাঙনের কবলে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

সাগরের প্রবল ঢেউয়ের তোড়ে ধসে গেছে বালিয়াড়ি। কক্সবাজার শহরের শৈবাল পয়েন্টে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স কত র

এছাড়াও পড়ুন:

ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ থেকে ৩১ জুলাই) কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিটি ব্যাংক পিএলসি।

শনিবার (২ আগস্ট) ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্যমতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির গড়ে ৪৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫.২৯ শতাংশ। এর ফলে কোম্পানিটি লেনদেনের শীর্ষে অবস্থান করছে।

আরো পড়ুন:

ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্র্যাক ব্যাংকের ৩০ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৬৯ শতাংশ।

তৃতীয় স্থানে থাকা বিএসসির ২৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.১৬ শতাংশ।

লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- বিএটিবিসির ২১ কোটি ১২ লাখ টাকা, যমুনা ব্যাংকের ১৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা, স্কয়ার ফার্মার ১৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা, ব্যাংক এশিয়ার ১৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা, খান ব্রাদার্সের ১৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা, রবির ১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা এবং উত্তরা ব্যাংকের ১৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা।

ঢাকা/এনটি/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ