2025-11-03@12:46:06 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11

«মৎস য অবতরণ ক ন দ র র»:

    সাগরে এফবি সাফাওয়ান-৩ ট্রলারের জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ১৭০ মণ ইলিশ মাছ। দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের কুয়াকাটা থেকে ৬০ কিলোমিটার গভীর সমুদ্রে এই ইলিশ মাছ ধরা পড়েছে। শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সকালে বরগুনার পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে সাইফ ফিশ আড়তে এই মাছ বিক্রির উদ্দেশ্যে ওঠানো হয়। মাছগুলো ডাকের মাধ্যমে বিক্রি হয় ৪০ লাখ টাকায়। ট্রলারটিতে জায়গা সংকুলান না হওয়ায় তাদেরই আরেকটি ট্রলার সাইফ-২ এ আরো কয়েক মণ ইলিশ তুলে দেওয়া হয়।  মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের সূত্রে জানাগেছে, পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের সাইফ কোম্পানির এফবি সাফওয়ান-৩ মাছ ধরার ট্রলার গত ২৯ অক্টোবর সকালে পাথরঘাটা থেকে ১৯ জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে মাছ ধরতে যায়।  ওই দিন বিকেলে কুয়াকাটা থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে গভীর সমুদ্রে জাল ফেলার পরই রাতে মাছগুলো ধরা পড়ে।...
    নিষেধাজ্ঞা শেষে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে সাগর মোহনায় মাছ ধরে ফিরতে শুরু করেছেন উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীর জেলেরা। রবিবার (২৬ অক্টোবর) সকাল থেকে জেলেরা মাছ নিয়ে ট্রলারে করে ঘাটে আসতে শুরু করেন। ফলে ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাঁকডাকে মুখর হয়ে উঠেছে  জেলার বৃহৎ মৎস্য বন্দর মহিপুর ও আলীপুর।  এদিকে, চাহিদার তুলনায় মাছের পরিমাণ কম হওয়ায় চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে ইলিশ। বাজারে বড় সাইজের ইলিশের সংখ্যাও অনেক কম। সমুদ্র থেকে ট্রলার ফিরতে শুরু করলে বড় সাইজের এবং কম দামে ইলিশ পাওয়া যাবে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।  আরো পড়ুন: ইলিশে সয়লাব চাঁদপুরের বাজার, দাম আকাশচুম্বী বরগুনায় নদী ও সাগর মোহনা থেকে ১৫০ জেলে গ্রেপ্তার ট্রলার থেকে মাছ নামাচ্ছেন মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের এক শ্রমিক সরেজমিনে দেখা গেছে, মহিপুর ও আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ভিড়েছে কিছু সংখ্যক মাছ ধরা ট্রলার।...
    ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত নদী ও সাগরে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সরকার। এই সময়ে বেকার হয়ে পড়েছেন জেলার লক্ষাধিক জেলেসহ মৎস্যজীবীরা।  জেলেদের দাবি, নিষেধাজ্ঞায় সরকারি সহায়তার চাল নিয়ে নয়ছয় বন্ধে প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। নিষেধাজ্ঞার এক দিন আগে থেকেই বরগুনার পাথরঘাটার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ও তালতলীর ফকিরহাট এলাকায় নোঙর করেছে কয়েক হাজার ট্রলার। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন এই ২২ দিন ইলিশ আহরণ, পরিবহন, বিপণন ও মজুত সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে। তাই আইন মেনে জাল দড়ি গুছিয়ে বাড়ি ফিরেছেন উপকূলের জেলেরা। তবে ২২ দিন বেকার সময়ে আয়ের পথ বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন তারা।  বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ঘাটে গিয়ে দেখা যায়, জাল-দড়ি গুছিয়ে বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এফবি...
    পটুয়াখালীর আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে প্রায় ৫ কেজি ওজনের একটি পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে মাছটি উন্মুক্ত নিলামে মৎস্য ব্যবসায়ী পিএস মুসা কিনে নেন।   ভোরে স্থানীয় জেলে সিরাজ মাঝি মাছটি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। মাছটি শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে বঙ্গোপসাগরে তার জালে ধরা পড়ে। মাছটির ওজন হয়েছে ৪ কেজি ৯০০ গ্রাম।     আরো পড়ুন: পদ্মায় জেলের জালে ধরা পড়ল ১১ কেজির কাতল জেলের জালে ২ কেজির ইলিশ, ৬ হাজার টাকায় বিক্রি এ প্রজাতির মাছ সচরাচর ধরা পড়ে না। আড়তে মাছটি দেখার জন্য স্থানীয়রা ভিড় জমান। স্থানীয়ভাবে এটি দাতিনা মাছ নামেও পরিচিত। এ মাছের এয়ার ব্লাডার আন্তর্জাতিক বাজারে অনেক দামি। যা দিয়ে চিকিৎসার সরঞ্জাম তৈরি করা হয়। ...
    ইলিশের ভরা মৌসুমে সাগরে ইলিশ শিকারে গিয়ে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ঘাটে খালি হাতে ফিরছে উপকূলের হাজার হাজার ট্রলার। একের পর এক লোকসানে পথে বসতে শুরু করেছেন মৎস্যজীবীরা। জেলেরা বলছেন, অবৈধ ট্রলিং জাহাজে মাছ শিকার করায় ইলিশসহ সামুদ্রিক মাছের সংকট তৈরি হয়েছে। তাই নাগালের বাইরে ইলিশ, নাগালের বাইরে দাম। গত ১০ সেপ্টেম্বর বরগুনার পাথরঘাটার এফবি আর এস-১ ট্রলার ১৮ জেলেসহ ২ লাখ টাকার জ্বালানি-রসদ নিয়ে ইলিশ শিকারে যায় সাগরে। ছয় দিন সাগরে মাছ শিকার শেষে বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বরগুনার পাথরঘাটার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ঘাটে ফেরে ট্রলারটি। টানা ছয়দিনে সাগরে তিন বার করে মোট ১৮ বার জাল ফেলেছে জেলেরা। দুর্ভাগ্য, একটি ইলিশও পাননি এই ট্রলারের জেলেরা। ইলিশের জালে ভিন্ন প্রজাতির যে সব মাছ পেয়েছেন, তা বিক্রি করে ১৮ জন জেলে...
    নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর প্রথম দিন রবিবার (৩ আগস্ট) কাপ্তাই হ্রদ থেকে ১০৫ মেট্রিক টন মাছ আহরণ করা হয়েছে। এ থেকে মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি) রাঙামাটি অঞ্চল রাজস্ব আয় করেছে প্রায় ২০ লাখ টাকা। গত বছর নিষেধাজ্ঞার পর কাপ্তাই হ্রদ থেকে প্রথম দিন ৬৫ মেট্রিক টন মাছ আহরণ হয়। যার বিপরীতে বিএফডিসি রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ১৩ লাখ টাকা। বিএফডিসি সূত্রে জানায়, রাঙামাটি জেলার চারটি অবতরণ কেন্দ্রের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় করে বিএফডিসি। জেলা সদরের ঘাট ছাড়াও মারিশ্যা, কাপ্তাই ও মহালছড়ি অবতরণ উপ-কেন্দ্রের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় করা হয়। এ বছর প্রথম দিনে রাঙামাটি ঘাটে ৬৫ মেট্রিক টন, মারিশ্যা ঘাটে ২ মেট্রিক টন, কাপ্তাই ঘাটে ৩০ মেট্রিক টন ও মহলছড়ি ঘাটে ৮ মেট্রিক টন মাছ সংগ্রহ হয়। যা থেকে...
    টানা বৃষ্টি ও জোয়ারের প্রবল তোড়ে লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার গাবতলী খালের ওপরের ব্রিজের এক পাশে মাটি ধসে পড়েছে। এতে রামগতি-বয়ারচর সড়কে যানবাহন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।  স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রামগতি উপজেলার তেগাছিয়া বাজার সংলগ্ন গাবতলী খালের ওপরের ব্রিজটির মাঠি ধসে পড়েছে।  এই ব্রিজ দিয়েই রামগতি বাজার থেকে তেগাছিয়া, টাংকি বাজার, ব্রিজঘাট মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র এবং পাশ্ববর্তী নোয়াখালীর হাতিয়ার মানুষ যাতায়াত করতো ও পণ্য পরিবহন করতো।  স্থানীয় বাসিন্দা আজমীর হোসেন বলেন, “ব্রিজের এক পাশের মাটি ধসে পড়ায় সব ধরনের চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। জনসাধারণ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। দ্রুত মেরামতের দাবি জানাচ্ছি।” ব্যবসায়ী লোকমান হোসেন বলেন, “এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ ইলিশসহ বিভিন্ন মাছ রামগতি বাজারের মাছঘাট ও ব্রিজঘাট...
    পটুয়াখালীতে একটি ট্রলারে আনা ৬৫ মণ ইলিশসহ অন্য মাছ বিক্রি করেছেন জেলেরা। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এক ট্রলারের মাছ বিক্রি করা হয়েছে ৩৯ লাখ ৬০ হাজার ১৪০ টাকায়।  পটুয়াখালীর আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে রোববার দুপুরে এসব মাছ মেসার্স খান ফিস নামে একটি আড়তে নিয়ে আসলে তা নিলামে বিক্রি করা হয়। শনিবার কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণে ১৫০ কিলোমিটার দূরে গভীর সমুদ্রে এসব ইলিশ ধরা পড়ে। স্থানীয়রা জানায়, এফবি সাদিয়া-২ নামে মাছ ধরা ট্রলারটি গত বৃহস্পতিবার আলীপুর ঘাট থেকে ২৩ জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে মাছ ধরতে যায়। গত দুইদিন সমুদ্রের বিভিন্ন এলাকায় জাল ফেলে এসব ইলিশ ধরা পড়েছে।  আড়ৎ সূত্রে জানা যায়, মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে এসে তিনটি আকারে আলাদা করা হয়। ৯০০ গ্রাম থেকে ১কেজি ওজনের মাছ মণ প্রতি ৯৫ হাজার টাকা,...
    সুষ্ঠু প্রজনন ও সংরক্ষণের লক্ষ্যে সাগরে ৫৮ দিনের জন্য মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) থেকে। ৬৫ দিন থেকে সাতদিন কমিয়ে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সরকার। জেলেদের দীর্ঘ দিনের দাবি ‘ভারত-বাংলাদেশ একই সময়ে সাগরে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা’ বাস্তবায়ন হয়েছে এবার। নিষেধাজ্ঞা চলাকালে সহায়তার চাল নিয়ে নয়ছয় বন্ধের পাশাপাশি, জেলে কার্ড সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন জেলেরা। আজ সকালে দেশের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বরগুনার পাথরঘাটা বিএফডিসি ঘাটে শত শত ট্রলার নোঙর করে থাকতে দেখা গেছে। কর্মহীন সময়ে বরগুনা উপকূলের জেলেরা জাল-দড়ি মেরামতে ব্যস্ত থাকলেও নোয়াখালী-চট্টগ্রামসহ দূর দূরান্তের জেলেরা প্রস্তুতি নিচ্ছেন বাড়ি ফেরার। আরো পড়ুন: জেলের জালে ধরা পড়লো ১২ কেজির কোরাল জেলের জালে ৩৪ কেজির ভোল মাছ, সাড়ে তিন লাখে বিক্রি  বিএফডিসি...
    বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়ল ৩৪ কেজি ওজনের ভোল মাছ। মাছটি সাড়ে তিন লাখ টাকায় কিনে নেন পাথরঘাটার পাইকারি ব্যবসায়ী হানিফ মিয়া। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সকালে দেশের বৃহত্তর পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের আলম মিয়ার আড়তে মাছটি বিক্রি হয়।   রবিবার (২৩ মার্চ) পাথরঘাটার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কবিরের মালিকানাধীন এফবি সাইফ-২ ট্রলারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।   আরো পড়ুন: ২৮ কেজির কাতল ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি সাগরে মাছ নেই, জেলে পরিবারে ঈদের আনন্দ ম্লান এফবি সাইফ-২ ট্রলারের মাঝি জামাল জানান, গত বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ট্রলারে বাজার সদাই করে ১৫ জন জেলে নিয়ে মাছ শিকারের জন্য সাগরে যান। সাগরে গিয়ে প্রথমে দু-তিন দিন জাল ফেললে দু-একটি ছোট ও মাঝারি আকৃতির বিভিন্ন মাছ পেলেও বড়...
    পটুয়াখালীর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র মহিপুর ঘাটে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলো ১৮ কেজির টুনা ফিস। উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে এই ফয়সাল ফিস আড়ত থেকে মাছটি কিনে নিল ফিসভ্যালি নামের একটি প্রতিষ্ঠান। বঙ্গোপসাগরে শিকার করে আ. সত্তার নামের একজন মাঝি মাছটিকে মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে বিক্রি করতে নিয়ে আসেন। কুয়াকাটা এলাকায় এই প্রথম দেখা মিলল এত বড় টুনা ফিসের। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পরে কুয়াকাটা মেয়র মার্কেট ফিশভ্যালি নামের একটি দোকানে বিক্রির জন্য উঠালে মাছটি দেখতে অনেকেই ভিড় জমান।  কুয়াকাটা এলাকায় এই প্রথম দেখা মিলল এত বড় টুনা ফিসের ফিশভ্যালি কর্তৃপক্ষ জানায়, বড় মাছ বেশিরভাগ সময়ে তারা কিনে থাকেন। তবে এর আগে ৫-৭ কেজি ওজনের টুনা বিভিন্ন সময়ে ক্রয়-বিক্রয় করলেও এত বড় টুনা আর...
۱