Samakal:
2025-06-15@14:28:31 GMT

জনবল সংকটে বেহাল সেবা

Published: 1st, February 2025 GMT

জনবল সংকটে বেহাল সেবা

শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, পেট ব্যথাসহ নানা উপসর্গ নিয়ে ৯ দিন আগে পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন ধল্লাকান্দির ৬৫ বছর বয়সী লুৎফর রহমান মণ্ডল। একই রোগে ভর্তি হন মোজাফ্‌ফপুরের সত্তরোর্ধ্ব হবিবর রহমান। তাদের ভাষ্য, শয্যার চেয়ে রোগী বেশি। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টার মধ্যে এক চিকিৎসক রাউন্ডে এলেও দুপুরের পর থেকে আর তাদের দেখা মেলে না। একই ধরনের কথা বলেন পেটের ব্যথায় চার দিন আগে ভর্তি হওয়া রামপুরের পলাশ আর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৮০ বছরের মোজাম্মেল ও আনারুল ইসলাম।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, শ্বাসকষ্ট ও ব্যথা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন নিজ কাবিলপুরের সাজেদা ও শানেরহাটের আয়শা। মাথায় জ্বালাপোড়া ও ব্যথা নিয়ে সরলিয়ার কণিকাও ছিলেন অপেক্ষায়। তারা জানান, ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও চিকিৎসক দেখানোর টিকিট পাননি। চিকিৎসক ও জনবলের অভাবে তাদের মতো সেবা পেতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ২০১১ সালে ৫০ শয্যায় উন্নীত করার পর আসবাবসহ আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়েছে। জনবল সংকটসহ নানা কারণে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। 
শানেরহাটের ডায়াবেটিক রোগী সালমা বেগম, রোগীর স্বজন জাহাঙ্গীর আলম ও খাদিজা বেগমের অভিযোগ, বহির্বিভাগে টিকিট কেটে দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা পর চিকিৎসকের দেখা পেয়েছেন তারা। জানা গেছে, শুরুর দিকে গাইনি বিশেষজ্ঞ থাকায় সিজার হতো। ১৩ বছর ধরে তা বন্ধ ছিল। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরে ১০টি সিজার হলেও ফের বন্ধ হলে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন অন্তঃসত্ত্বা মায়েরা। এক সময় জরুরি প্রসূতি সেবার (ইওসি) আওতাভুক্ত হলেও এখন নেই। ফলে ৪৮ কিলোমিটার দূরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে হয় রোগীদের।
আরএমওর দায়িত্বে থাকা সহকারী সার্জন তারিকুল ইসলামের ভাষ্য, রবি থেকে বৃহস্পতিবার বহির্বিভাগে ছয়শ থেকে সাতশ রোগী থাকেন। ভর্তি থাকেন শতাধিক রোগী। বহু রোগীকে ওষুধ ছাড়া ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বিদায় করতে হয়। নিকটবর্তী হাসপাতালের চেয়ে সেবার মান ভালো হওয়ায় এখানে ভিড় বাড়ছে। এ জন্য বরাদ্দ বাড়ানো দরকার বলে তিনি জানান। 
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, চিকিৎসক সংকট এবং বেশি রোগী আসায় চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। সেবিকাদের সেবা নিয়ে অভিযোগ রয়েছে। ভর্তি ২০ জন খাবার পেলেও মান ভালো না হওয়ায় অনেকে ফেলে দেন। অথচ পথ্য ঠিকাদার প্রতিদিন ৫০ জন হিসেবে বিল তুলছেন। অভিযোগ দিলে একে অন্যকে দায়ী করেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন কর্মচারীর অভিযোগ, ওষুধ ও পথ্য সরবরাহে ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ফোন আসে। এতে কর্মকর্তারা হয়রানির শিকার হন। এগুলো বন্ধ হলে ওষুধ ও পথ্য সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নতি হবে।
সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসকের ২৩টি পদের বিপরীতে আছেন ১১ জন। উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কাগজে চিকিৎসকের ১৬ পদের বিপরীতে ১০ জন কর্মরত থাকলেও আছেন সাতজন। তিনজন ডেপুটেশনে অন্যত্র দায়িত্বে রয়েছেন। স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, জুনিয়র কনসালট্যান্ট, মেডিসিন, গাইনি, শিশু, অর্থোপেডিক, কার্ডিওলজি বিশেষজ্ঞসহ ইএমও, আইএমও, সহকারী সার্জন ও দুই মেডিকেল অফিসার আছেন। আবাসিক মেডিকেল অফিসার, জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি), অ্যানেসথেশিয়া, ফিজিক্যাল মেডিসিন, চক্ষু, ইএনটি, চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞসহ সহকারী সার্জন, অ্যানেসথেশিস্ট, ডেন্টাল সার্জন, মেডিকেল অফিসার ও ইউনানি চিকিৎসক নেই।
১৬ উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ৯ মেডিকেল অফিসার পদে আছেন চারজন। সাত সহকারী সার্জনের পদে তিনজন রয়েছেন। জ্বালানি সংকটে অ্যাম্বুলেন্সও পাওয়া যায় না। অথচ পীরগঞ্জসহ সাদুল্লাপুর, পলাশবাড়ী, বিরামপুর ও ঘোড়াঘাটের রোগীও এখানে আসেন। এতে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। ইউনিয়ন উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসক না থাকায় উপজেলায় ভিড় বেশি। ২০২৩ সালে মাদারগঞ্জ ও খালাশপীরে ১০ শয্যার মা ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্র উদ্বোধনের পর ১৭ মাসেও চিকিৎসক ও প্রয়োজনীয় জনবল নেই। ফলে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয়ে করা হাসপাতাল দুটি কাজে আসছে না।
আরএমওসহ চারজন বাদে সবাই জেলা সদর থেকে যাতায়াত করেন। ৫৫টি কমিউনিটি ক্লিনিকে ৫৪ জন সিএইচসিপি থাকলেও কাঙ্ক্ষিত সেবা মিলছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। রয়েছে কর্মচারী সংকটও। তিনটি ওয়ার্ডবয়ের পদ থাকলেও আছেন দু’জন। পাঁচজন এমএলএসএসের স্থলে তিনজন কর্মরত আছেন। অ্যাসিস্ট্যান্ট মেডিকেল অফিসারের ১০টি, দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, দুই ফার্মাসিস্ট, সহ-স্বাস্থ্য পরিদর্শকের সাতটি, স্বাস্থ্য পরিদর্শক তিনটি, অফিস সহায়ক আটটি, তিন পরিচ্ছন্নতাকর্মী, দুই নিরাপত্তা প্রহরী, দুই বাবুর্চি, আয়া, জুনিয়র মেকানিকসহ ৯৮ জনের পদ শূন্য রয়েছে।
জনবল ও চিকিৎসক সংকটে রোগীর সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন জানিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.

মো. মাসুদ রানা বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীর উপচে পড়া ভিড় থাকে, ১০০ শয্যা করা জরুরি। মাঠ পর্যায়ে স্বাস্থ্য সহকারীর ৫৫ পদের ৩৩টি শূন্য থাকায় ইপিআই কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। গাইনি চিকিৎসক থাকলেও অ্যানেসথেশিয়া না থাকায় সিজার করা যাচ্ছে না বলে জানান তিনি।
চিকিৎসকদের কর্মস্থলে না থাকার বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মাসুদ রানা। তাঁর ভাষ্য, আগে অস্ত্রোপচার হলেও এখন বন্ধ। টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে জটিল রোগী প্রজেক্টরে দেখিয়ে ঢাকার বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হয়। ১৫টি ইউনিয়নের ৫৫টি কমিউনিটি ক্লিনিকে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা অনিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছেন।
পীরগঞ্জ নাগরিক কমিটি ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সেক্রেটারি এবং ব্যবসায়ী ফোরামের সভাপতি এনামুল হক বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও অধিকাংশ সময় ৯০ জনের বেশি রোগী ভর্তি থাকেন। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে পাশের এলাকার বাসিন্দারা চিকিৎসা নিতে আসেন। এতে প্রায়ই ওষুধ, স্যালাইনসহ বিভিন্ন সামগ্রীর সংকট দেখা দেয়। উপজেলার চার লক্ষাধিক মানুষের স্বার্থে জরুরি এর সমাধান চান তিনি। জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ ও মজলিসে শূরার সদস্য এবং জেলা ওলামা বিভাগের সভাপতি নুরুল আমিন প্রশাসনিকভাবে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ১০০ শয্যায় উন্নীত করার দাবি জানিয়ে বলেন, দুর্নীতি ও অনিয়ম দূর করে সেবার মান বাড়াতে হবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স ব স থ য কমপ ল ক স চ ক ৎসক র ব যবস থ থ কল ও স র জন সহক র উপজ ল রগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

ঈদের পর ঢিলেঢালা বাজার, পণ্যের দামও কমেছে

কোরবানি ঈদের চার দিন পরেও নিত্যপণ্যের বাজারে বেশ ঢিলেঢালা ভাব দেখা গেছে। বাজারে ক্রেতার উপস্থিতি যেমন কম, অন্যদিকে অনেক দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া ঈদের আগমুহূর্তে মুরগি, শসাসহ কিছু পণ্যের যে দাম বেড়েছিল, সেটিও কমেছে। 

গত শনিবার ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ অনুষ্ঠিত হয়। এবারের ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি রয়েছে, যা শেষ হবে ১৪ জুন শনিবার। লম্বা এই ছুটিতে যাঁরা রাজধানীর বাইরে গেছেন, তাঁদের অনেকে এখনো ঢাকায় ফেরেননি। সবজি, মাছ ইত্যাদি ছাড়া অন্যান্য ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ–শৃঙ্খলও সেভাবে সচল হয়নি।

বিক্রেতারা জানান, ক্রেতা কম থাকায় গত কয়েক দিনেই খুবই ঢিলেঢালাভাবে বিক্রি হয়েছে। তবে আজ শুক্রবার থেকে বেচাকেনা ভালোভাবে শুরু হবে বলে আশা করছেন তাঁরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, টাউন হল বাজার ও কারওয়ান বাজার ঘুরে এবং বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

কোরবানির ঈদের আগে হঠাৎ বাজারে শসা, কাঁচা মরিচ, গাজর, টমেটো ও লেবুর দাম বেড়ে গিয়েছিল। মূলত ওই সময় এসব পণ্যের চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছিল। তবে ঈদের পরে সেই দাম কমেছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ঈদের আগে শসার কেজি ছিল ১০০ থেকে ১২০ টাকা। কোথাও এর চেয়ে বেশি দামেও শসা বিক্রি হয়েছিল। বাজারে গতকাল প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ৫০-৬০ টাকায়, যা ঈদের আগে ১২০ থেকে ১৬০ টাকা ছিল। সালাদ পণ্যের মধ্যে টমেটোর দাম এখনো বেশি রয়েছে। গতকাল পর্যন্ত প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি হয়েছে ১০০-১২০ টাকায়, যা ঈদের আগেও একই ছিল।

বাজারে অন্যান্য সবজির দামও স্থিতিশীল রয়েছে। অধিকাংশ সবজিই ৪০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। যেমন লাউ, পেঁপে, পটোল, চিচিঙ্গা, ঝিঙে, ধুন্দুল প্রভৃতি সবজি ৪০-৫০ টাকায় এবং বরবটি, ঢ্যাঁড়স, কাঁকরোল, করলা, বেগুন প্রভৃতি সবজি ৫০-৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি আলু ২০-২২ টাকা ও পেঁয়াজ ৫০-৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

কোরবানি ঈদের পরপর বাজারে গরু, খাসি ও মুরগির মাংসের চাহিদা তুলনামূলক কম। এ কারণে মাংসের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের উপস্থিতিও কম দেখা গেছে। ঈদের আগে মুরগির দাম বেড়েছিল, সেটি কমেছে। তবে গরু ও খাসির দাম আগের মতোই রয়েছে। গতকাল প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭০-১৮০ টাকা ও সোনালি মুরগি ২৫০-৩০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হয়েছে। ঈদের আগে এই দাম কেজিতে ২০-৩০ টাকা বেশি ছিল। আর ফার্মের মুরগির ডিমের দাম আগের মতোই ডজন ১৩০ টাকা রয়েছে। মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে গরুর মাংস বিক্রেতা মো. রানা বলেন, বর্তমানে সাধারণ গ্রাহক খুব কম। তবে ঈদ–পরবর্তী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য মাংস বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজারেও কমসংখ্যক ক্রেতা দেখা গেছে। অধিকাংশ মাছের দাম কিছুটা কমেছে। গতকাল প্রতি কেজি চাষের রুই ৩২০-৩৮০
টাকা, তেলাপিয়া ২২০-২৪০ টাকা, পাঙাশ ২০০-২৩০ টাকা, কই ২৩০-২৫০ টাকা, চিংড়ি ৭০০-৮৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আকারভেদে ইলিশের দামও কেজিতে ১০০-৩০০ টাকার মতো কমেছে।

অন্যান্য মুদিপণ্যের মধ্যে চাল, ডাল, তেল প্রভৃতি আগের দামেই বিক্রি হতে দেখা গেছে। বর্তমানে বাজারে ডায়মন্ড, মঞ্জুর, সাগরসহ অধিকাংশ মিনিকেট চাল প্রতি কেজি ৭২-৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম রাখা হচ্ছে ১৮৯ টাকা। 

রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারে কথা হয় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা সাব্বির আলমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদের ছুটি শেষে গতকাল সকালেই ঢাকায় ফিরেছি। বাসায় মাছ, মাংস আছে; শুধু সবজি কিনতে বাজারে এসেছি।’ 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নেপাল থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু
  • সুপারম্যানের কাছে আছে পৃথিবীর শক্তি সংকটের সমাধান
  • ইরান হরমুজ প্রণালি বন্ধ করলে কী কী ঘটতে পারে?
  • ইরান–ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলা রূপ নিতে পারে দীর্ঘমেয়াদি সংঘাতে
  • ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
  • ভারত থেকে আইফোন রপ্তানি কেন বাড়ছে
  • সুনামগঞ্জে তাজা গ্রেনেড উদ্ধারের পর নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী
  • কমেছে সবজির দাম
  • বাজারে সবজির সরবরাহ বেড়েছে, নিম্নমুখী চালের দাম
  • ঈদের পর ঢিলেঢালা বাজার, পণ্যের দামও কমেছে