ফাইনালে ওঠার আরেকটি সুযোগ দুই দলের সামনে। তবে চিটাগং কিংসের জন্য এমন সুযোগ কাঙ্ক্ষিত ছিল না। প্রথম কোয়ালিফায়ারে ফরচুন বরিশালের কাছে হারাতেই তারা এখন বাধ্য আরেকটি ম্যাচ খেলতে। অন্যদিকে রংপুর রাইডার্সকে লজ্জার হার উপহার দিয়ে খুলনা টাইগার্স সুযোগটা অর্জনই করেছে বলতে হবে।

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আজ সন্ধ্যায় দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে মুখোমুখি হবে দুই রকম ‘কম্বিনেশনের’ এই দুই দল। দুটি দলের সমন্বয় দুই রকম হতেই পারে। তবে এখানে বিশেষভাবে তা উল্লেখের কারণ ওই ‘দুই রকমের’ মধ্যে থাকা একটা অস্বাভাবিকতা। খুলনা টাইগার্স তাদের ‘কম্বিনেশন’টাকে মনে করছে সেরা। আর চিটাগং কিংস নিজেদের ‘টিম কম্বিনেশন’কে নিজেরাই বলছে ‘ভুল’। ‘সেরা’ আর ‘ভুল’ কম্বিনেশনের লড়াইটা কে জিতে ফাইনালের চৌকাঠ ডিঙোবে, সেটি দেখারই উত্তেজনাপূর্ণ অপেক্ষা চলছে এখন।

ঐচ্ছিক অনুশীলনে খুলনা টাইগার্স ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম। এবারের বিপিএলে নাঈমের ব্যাট তাঁর হয়ে কথা বলছে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।

নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ