আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল
Published: 7th, February 2025 GMT
দেশের বিরুদ্ধে বিদেশে বসে ষড়যন্ত্র, সারা দেশব্যাপী আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের ও তাণ্ডবের প্রতিবাদে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার বিকালে এ বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি সিদ্ধিরগঞ্জ পুল থেকে শুরু হয়ে চিটাগাং, শিমরাইল স্ট্যান্ড প্রদক্ষিন করে শেষ হয়।
বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে যুবদল নেতা মাহাবুব হোসেন বলেন, দেশকে অস্থিতিশীল করতে বিদেশে বসে পলাতক স্বৈরাচার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এদেশের সাধারন মানুষ ও শিক্ষার্থীরা সকলেই আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি ফ্যাসিস্টদের যেকোন ষড়যন্ত্র মোকাবেলায়। আমরা সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদল আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের যেকোন ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করতে রাজপথে ছিলাম আছি।
বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন মনজুরুল আলম মুসা,জাকির হোসেন, কামরুল হাসান সেন্টু,হাসান রাজা, মোশাররফ হোসেন, ওয়াসিম,আলী রাজ, মাসুদ বাঙালি,মিলন হোসেন, শহিদুল ইসলাম,কল জাকির হোসেন, রাজীব আহাম্মদ প্রমুখ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ য বদল ন র য়ণগঞ জ আওয় ম ল গ স দ ধ রগঞ জ ষড়যন ত র য বদল
এছাড়াও পড়ুন:
কারিগরি শিক্ষার্থীদের অবরোধের ঘোষণা সহিংস আন্দোলনের উসকানি: সংবাদ সম্মেলনে বুয়েট শিক্ষার্থীরা
কারিগরি শিক্ষার্থীদের গাজীপুরে রেলপথ অবরোধের ঘোষণাকে ‘সহিংস আন্দোলনের উসকানি ও গভীর ষড়যন্ত্র’ হিসেবে দেখছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা। তাঁরা বলছেন, আলোচনার টেবিল ছেড়ে অবরোধ কোনো যৌক্তিক সমাধান হতে পারে না।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে বুয়েট ক্যাফেটেরিয়া প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা। ‘প্রকৌশল অধিকার আন্দোলন’ ব্যানারে এই সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বুয়েট শিক্ষার্থী জুবায়ের আহমেদ। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন আলোচনায় বসে। দাবির যৌক্তিকতা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তারা প্রকৌশলী ও ডিপ্লোমাধারী—উভয় পক্ষকে আলোচনার টেবিলে ডাকে। সবার যুক্তিতর্ক সমানভাবে উপস্থাপনের সুযোগ করে দেয়, যাতে কারও প্রতি কোনোরূপ বৈষম্য না হয়।
লিখিত বক্তব্যে বুয়েট শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, আলোচনার টেবিলে সমাধানের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আজ গাজীপুরে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে কারিগরি শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে। ডিপ্লোমাধারীদের পক্ষ থেকে যে প্রতিনিধিরা আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন, তাঁরাই অবরোধ ডেকে সহিংস আন্দোলনের জন্য ক্রমাগত উসকানি দিয়ে যাচ্ছেন।
আলোচনার টেবিল ছেড়ে কেন জনদুর্ভোগ করে অবরোধের উসকানি দেওয়া হচ্ছে—এমন প্রশ্ন রাখেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা।
আলোচনার টেবিল ছেড়ে অবরোধ কোনো যৌক্তিক সমাধান হতে পারে না বলে উল্লেখ করা হয় লিখিত বক্তব্যে। এতে বলা হয়, এগুলো শুধুই বিশৃঙ্খলা তৈরির পাঁয়তারা ও গভীর ষড়যন্ত্র, যা প্রথাগত আন্দোলনকে ভিন্ন পথে নিয়ে যাচ্ছে।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আলোচনার টেবিল ছেড়ে যাঁরা অবরোধ করে দেশে নৈরাজ্য তৈরির উসকানি দিচ্ছেন, তাঁদের আসল উদ্দেশ্য ও এজেন্ডা খতিয়ে দেখা দরকার।
বুয়েট শিক্ষার্থীরা বলেন, যৌক্তিক দাবি আদায়ের জন্য গায়ের জোর খাটিয়ে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে অবরোধের প্রয়োজন নেই। যৌক্তিক দাবি জানালে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিজ উদ্যোগে তা আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নেবে।