রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানে হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই অন্যান্য ঘটনার মধ্যে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িও আক্রান্ত হয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের আগে তা এড়ানো হয়তো সম্ভবপর ছিল না। কিন্তু এর ছয় মাস পর পুনরায় ওই বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে তা প্রায় মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার ঘটনাকে স্বাভাবিক বলা যাবে না। ঘোষণা দিয়ে, দীর্ঘ সময় ধরে ঘটানো হয়েছে এটি। দেশের অন্যান্য স্থানেও ক্ষমতাচ্যুত নেতৃস্থানীয়দের বাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনায় অনুরূপ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। এক পর্যায়ে প্রধান উপদেষ্টার তরফ থেকে এসেছে এসব থেকে বিরত থাকার ‘আহ্বান’-সংবলিত বিবৃতি। কিন্তু সরকারের কাজ তো যে কোনো বেআইনি কার্যক্রম ঠেকানো। 

এ পরিস্থিতির মধ্যেই গাজীপুরে ঘটে রক্তক্ষয়ী ঘটনা। ঘটনাটি অস্পষ্ট হলেও এতে সাবেক এক মন্ত্রীর বাড়িতে উপস্থিত তরুণরা প্রতিপক্ষের হাতে আক্রান্ত হয়েছে। হামলাকারীদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে হবে। সাবেক মন্ত্রীর বাড়িতে ‘ডাকাতির খবর’ পেয়ে কোনো পক্ষ ওখানে গিয়ে হাজির হলে সেটাও আইনের বরখেলাপ। এ জন্য তো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রয়েছে। গাজীপুরের ওই ঘটনার পর শুরু হয়েছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’। অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাস পেরিয়ে যাওয়ার মুহূর্তে এমন পদক্ষেপই বলে দেয়– আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। এতে ‘মব ভায়োলেন্স’ রাখছে বড় ভূমিকা। শুরু থেকে সরকার এটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে চাঁদাবাজি, ডাকাতির মতো অপরাধও কমিয়ে আনা যেত। এ পরিস্থিতিতে ৩২ নম্বরের বাড়িসহ যেসব স্থাপনা ভাঙচুর হয়েছে, তাতে আইনের শাসন বিষয়ে নেতিবাচক ধারণা আরও জোরদার হবে। বহির্বিশ্বেও নেতিবাচক বার্তা যাবে নতুন করে। বিশেষত ভারতের কিছু মিডিয়া এসব ঘিরে ইউনূস সরকারবিরোধী প্রচারণা আরও জোরদার করবে। 

একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ভারতে আশ্রিত শেখ হাসিনার বক্তব্য রাখার ঘটনাকে কেন্দ্র করেই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেতাদের স্থাপনাগুলো আক্রান্ত। কিন্তু সেটা অজুহাত বলেই প্রতিভাত। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী তো মাঝেমধ্যেই এভাবে বক্তব্য প্রদানে উদ্যোগী হন। তাঁর কিছু ফোনালাপও প্রকাশ পায়। এতে নতুনত্ব কিছু নেই। এর প্রভাবও অনুল্লেখযোগ্য। তাঁর আহ্বানে দেশে বড় কিছু ঘটে যাবে, এমনটিও মনে হয় না। এ অবস্থায় শেখ হাসিনার মধ্যে কোনো ‘অনুশোচনা’ নেই বলে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পিতার রেখে যাওয়া বাসভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়া কোনোমতেই যুক্তিযুক্ত নয়। ছাত্র আন্দোলন থেকে অন্তর্বর্তী সরকারে যোগদানকারী মাহফুজ আলমও এটাকে ‘হঠকারিতা’ বলে বর্ণনা করেছেন তাঁর ফেসবুক পোস্টে। কিন্তু ততক্ষণে অনেক ধ্বংসযজ্ঞ সম্পন্ন। গণঅভ্যুত্থান ও এর মধ্য দিয়ে আসা সরকারের ভাবমূর্তি বিনষ্টকারী এমন কর্মকাণ্ড রোধে তারা সময়মতো উদ্যোগী হননি বলেই বরং এখন অভিযুক্ত হচ্ছেন। 

বিএনপিসহ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো ধ্বংসযজ্ঞে অংশ নেয়নি, এটা লক্ষণীয়। তাদের একাংশ বরং এতে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা আছে বলে সন্দেহ করছে। নাগরিক সমাজ ও মানবাধিকার সংগঠনের তরফ থেকেও এর নিন্দা করা হয়েছে। ‘কার কাছে দাবি জানাব’ বলে ২৬ বিশিষ্ট নাগরিকের বক্তব্য সবার নজর কাড়বে। তাদের বড় অংশই কিন্তু জুলাই গণঅভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। ওই আন্দোলনে অসাধারণ ভূমিকা রাখা একাংশের ভেতর থেকে আসা হঠকারী কর্মসূচির বিরোধিতা তাদের করতে হচ্ছে এখন। তারা এও দেখতে পাচ্ছেন, সরকার এসব ক্ষেত্রে আইনানুগ ভূমিকা না রেখে দিয়ে যাচ্ছে বিবৃতি। প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতির পরও কিন্তু একাধিক স্থানে অনুরূপ হামলা হয়েছে। 

এ অবস্থায় পরিচালিত বিশেষ অভিযানে কারা ‘ডেভিল’ বলে বিবেচিত হচ্ছে? ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর অনুসারীদের ভূমিকায় তাদের প্রতি ক্ষোভ স্বাভাবিক। এদের অপপ্রয়াস অবশ্যই রুখতে হবে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যারা চাঁদাবাজিসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত, তাদের দমন করাটাও কর্তব্য। স্বৈরাচারী সরকার পতনের পর যারা ‘মব ভায়োলেন্স’ করে চলেছে, তারাও কোনো ইতিবাচক ভূমিকায় অবতীর্ণ নয়। জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে, এমনকি অন্যায্য দাবি আদায়ের প্রবণতাও কমছে না। মাত্র কিছুদিন আগে প্রায় ৬ ঘণ্টা সারাদেশের সঙ্গে রাজধানীর রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখার মতো ঘটনাও ঘটে। এর পরপরই ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসকের কর্মকাণ্ডে ক্ষোভ প্রকাশের নামে পালিত হলো ‘বুলডোজার কর্মসূচি’! 

নজিরবিহীন গণঅভ্যুত্থানের পর যখন শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করে সর্বক্ষেত্রে গতি আনার কথা, তখন এসব নৈরাজ্য যত কম হয় ততই মঙ্গল। এ অবস্থায় মাঠে থাকা সেনা সদস্যদের নিতে হবে বাড়তি ভূমিকা। নৈরাজ্য চলতে থাকলে আইনের শাসনে বিশ্বাসী জনসাধারণও গণঅভ্যুত্থানকারী শক্তির ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলবে। তারা বরং দেখতে চায়, নতুন পরিস্থিতিতে বাড়ছে জননিরাপত্তা এবং সবার সম্পদ আছে সুরক্ষিত। প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতিতে এটাই গুরুত্ব দিয়ে বলা হয়েছে। উপর্যুপরি ভুয়া নির্বাচন করে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত ক্ষমতাচ্যুতদের বিচারের ধারাটি বরং এখন জোরদার হওয়ার কথা। গণঅভ্যুত্থানের ছয় মাস পর তাদের স্থাপনায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় কি সেটি ত্বরান্বিত হবে? তারা আর ন্যায়বিচার পাবেন না– উল্টো এ প্রচারণাই কি এতে জোরদার হবে না? এ অবস্থায় শান্তিপূর্ণভাবে গণতন্ত্রে উত্তরণে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বদানের সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন উঠবে দেশ-বিদেশে। নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের কারণে এ সরকারের প্রতি কিন্তু বিশেষ আগ্রহ রয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের। সে কারণেও কারও মুখের দিকে না তাকিয়ে যে কোনো বেআইনি কার্যক্রম বন্ধে সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। সেটা হতে হবে দৃশ্যমান। 

চলমান নৈরাজ্যের প্রভাব অর্থনীতির ওপরেও পড়ছে অবধারিতভাবে। স্বল্পকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে বিনিয়োগ বৃদ্ধির কারণ যখন অনুপস্থিত, তখন এমন নৈরাজ্য চলতে থাকলে অর্থনীতি আরও স্থবির হয়ে পড়বে বৈ কি। স্থবির অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি কমে না এলে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, সেটিই এখন মোকাবিলা করতে হচ্ছে জনগণকে। এ অবস্থায় কোনো পক্ষ নতুন করে নৈরাজ্য সৃষ্টি করলে সেটা পরিস্থিতিকে জটিলতর করে তুলবে। আর তা হতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকার বর্ণিত হবে ‘অস্তিত্বহীন’ বলে। সরকার পরিবর্তনের পর একাধিক শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতা চলেছে দীর্ঘদিন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগে সেটা কমানো হলেও সরকার কিন্তু এর বাইরে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় সেভাবে উদ্যোগী হয়নি। ছয় মাস পরও এ জন্য কেবল ক্ষমতাচ্যুতদের দায়ী করলে কি সেটা গ্রহণযোগ্য হবে? 

এ অবস্থায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ দল-মত নির্বিশেষে সব ডেভিলের বিরুদ্ধে পরিচালিত হলেই কেবল জনমনে স্বস্তি আসবে। গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তীকালে যারা দায়িত্ব নিয়েছেন, ছয় মাস পর তাদের জন্য এটা বিশেষ পরীক্ষাও বটে। তাদের তো অচিরেই মানসম্মত নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। তার পরিবেশ সৃষ্টিতেও সব ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড দমন করা জরুরি। তবে মানবাধিকার ও আইনি প্রক্রিয়া সমুন্নত রেখেই পরিচালনা করতে হবে অভিযান। এ সরকারের আমলেও নিরাপত্তা হেফাজতে সন্দেহজনক মৃত্যুর ঘটনায় সমালোচনা কিন্তু থেমে নেই। বিশেষ অভিযানে বিশেষ কোনো পক্ষের লোকজন বেশি আক্রান্ত হলে সেটা নিয়েও অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। এসব ঘিরে নির্বাচন ও গণতন্ত্রের দিকে যাত্রাটি বিঘ্নিত কিংবা বিলম্বিত যেন না হয়, সেদিকেও রাখতে হবে দৃষ্টি। 

হাসান মামুন: সাংবাদিক, কলামিস্ট

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: গণঅভ য ত থ ন গণঅভ য ত থ ন ক ষমত চ য ত পর স থ ত র এ অবস থ য সরক র র ন র পর ম স পর র ঘটন আইন র

এছাড়াও পড়ুন:

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরে মামলা মোকাবিলার চ্যালেঞ্জ মির্জা ফখরুলের

গণঅভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরে মামলা মোকাবিলার চ্যালেঞ্জ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকালে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চিলারং ইউনিয়নে দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গণসংযোগের সময় দেওয়া বক্তব্যে এই আহ্বান রাখেন তিনি।

শেখ হাসিনার শাসন আমলে বিএনপি নেতাকর্মীদের নির্যাতনের শিকার হওয়ার কথা তুলে ধরেন মির্জা ফখরুল। গুম, খুন, ভিত্তিহীন মামলা, লুটপাট, টাকা পাচার, বাকস্বাধীনতা হরণ ও ভোট চুরিসহ নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন তিনি। 

আরো পড়ুন:

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ ৪০৮ জনের বিরুদ্ধে আরেক মামলা

হাসিনা-রেহানাসহ ২২ জনের গ্রেপ্তার-সংক্রান্ত প্রতিবেদন ১২ মে

শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‍“আমাদের নেতাকর্মীদের গুম করা হয়েছে। লাখ লাখ নেতাকর্মীকে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতন করা হয়েছে, তাদের ঘরে থাকতে দেননি আপনি। আমরা তো কোথাও পালিয়ে যাইনি। আদালতে মিথ্যা মামলা আইনের মাধ্যমে ফেইস (মোকাবিলা) করেছি। উকিল ধরে জামিন নিয়েছি। আপনি (শেখ হাসিনা) পালিয়ে আছেন কেন? আপনিও মামলা লড়েন। আপনি দেশে এসে দাড়ান না দেখি।”

জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, “আপনারা অনেকে মনে করেন শেখ হাসিনা আবারো দেশে ফিরে আসবেন। তিনি তো ১৫ বছর দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান একজন বিখ্যাত মানুষ ছিলেন। তার তো দেশ থেকে পালানোর কথা ছিল না। তিনি পালালেন কেন? কারণ তিনি একজন ডাইনি ছিলেন। জনগণের ওপর এমন নির্যাতন করেছেন যে, তিনি পালাতে বাধ্য হয়েছেন। জনগণ যদি সেদিন তাকে পেত, তাহলে ছিঁড়ে খেত।” 

দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, “হাসিনা দেশে ফিরে রাজনীতি করলে আমাদের কিছু করতে হবে না, জনগণই তাকে দেখে নেবে।” 

আওয়ামী লীগের শাসনামলের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, “বিএনপির নেতাকর্মীরা যেন আওয়ামী লীগের মতো অন্যায় না করে; এতে মানুষ ভালোবাসবে না। দলের কোনো নেতাকর্মীরা অন্যায় করলে যেন জেলার নেতারা তাদের শক্ত হাতে দমন করেন; তারা যেন অন্যায়কারীদের পুলিশের হাতে তুলে দেন। তাই অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে।” 

ত্রোদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দৃষ্টি রেখে জনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছে বিএনপি। মির্জা ফখরুলসহ দলটির শীর্ষ নেতারা সভা-সমাবেশ করছেন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণের সুযোগ রাখা, না রাখা নিয়ে ব্যাপক মতপার্থক্য রয়েছে; সেই সঙ্গে আইনি ঝক্কিও সামনে আসছে।

গণহত্যার দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একাধিক মামলায় আসামি করা হয়েছে শেখ হাসিনাকে। এ ছাড়া কয়েক শত ফৌজদারি মামলায় তিনি আসামি। অনেক মামলায় তাকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। তবে ভারতের আশ্রয়ে থাকা শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর কোনো নিশ্চয়তা এখনো তৈরি হয়নি। 

গণঅভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ছোট বোন রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। সেদেশে উচ্চনিরাপত্তা শৃঙ্খলে বসবাস করছেন বলে আন্তর্জাতিক সাংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়ে থাকে। সেখান থেকে দেশে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে অনলাইনে তার কথোপকথনের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে, যা নিয়ে অস্বস্তির কথা ভারতকে জানিয়ে রেখে অন্তর্বর্তী সরকার। 

ঢাকা/মঈনুদ্দীন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সংস্কারের একাল-সেকাল
  • তরুণ সমাজ দেশপ্রেমে উত্তীর্ণ হয়েছে, বাংলাদেশ উচ্চস্থানে উন্নীত হবে : ডিসি
  • শামীম ওসমানের ছেলে অয়নের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
  • শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরে মামলা মোকাবিলার চ্যালেঞ্জ মির্জা ফখরুলের
  • গণঅভ্যুত্থানের তরুণ নেতৃত্ব ও রাজনীতিতে প্রাণপ্রবাহ
  • জুলাই বিপ্লবী মেয়েরা আজ নিরাপদ বোধ করছে না: ফরহাদ মজহার
  • আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর ঘটনায় জড়িত দুজন শনাক্ত  
  • ড. ইউনূস অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেননি, আমাদের হাতে বিপ্লবের দলিল নেই: ফরহাদ মজহার
  • ড. ইউনূস গণঅভ্যুত্থানের ফসল, নেতা নন: ফরহাদ মজহার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদ রিজভীর ভাইকে কুপিয়ে জখম, গ্রেপ্তার ৩