ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের সদস্যদের মধ্যে নয়জনের সদস্যপদ চালিয়ে না যাওয়ার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়। শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

সিন্ডিকেটের ওই নয়জন সদস্য হলেন মো. আবদুস ছামাদ, মো.

মাসুদুর রহমান, মো. নিজামুল হক ভূইয়া, আবু হোসেন মুহম্মদ আহসান, মোহাম্মদ শরিফ উল ইসলাম, মাহিন মোহিদ, এস এম বাহালুল মজনুন, সীতেশ চন্দ্র বাছার ও রামেন্দু মজুমদার।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তের আলোকে সিন্ডিকেটের নয়জন সদস্যের সদস্যপদ চালিয়ে না যাওয়ার বিষয়ে প্রস্তাব করেছিল বিশ্ববিদ্যালয়। ওই প্রস্তাবে রাষ্ট্রপতি সম্মতি দিয়েছেন।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসবমুখর পরিবেশে হবে দুর্গাপূজা: ডিএমপি কমিশনার

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল আছে। আগের মতোই সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা অনুকূল পরিবেশে ও নির্বিঘ্নে হবে। 

আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় তিনি এসব কথা বলেছেন।

আরো পড়ুন:

গোপালগঞ্জে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় ৩ পুলিশ নিহত

এবার ঢাকা মহানগরীতে ২৫৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা হবে, জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেছেন, মণ্ডপভিত্তিক নিরাপত্তা পরিকল্পনার বাইরে পৃথক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও থাকবে। প্রতিমা বিসর্জনের দিন সার্বিক নিরাপত্তা দেওয়া হবে।

প্রস্তুতি সভায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ, উপাধ্যক্ষ রামকৃষ্ণ মিশন মঠসহ সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। তারা শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গৃহীত নিরাপত্তা পরিকল্পনা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং ধন্যবাদ জানান। 

সভায় ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিম, অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত কমিশনার (লজিস্টিকস) হাসান মো. শওকত আলী, অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. জিললুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকতা এবং সশস্ত্র বাহিনী, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও সেবা সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এমআর/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ