ঢাবি সিন্ডিকেটের ৯ সদস্যের সদস্যপদ চালিয়ে না যাওয়ার বিষয়ে রাষ্ট্রপতির সম্মতি
Published: 16th, February 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের সদস্যদের মধ্যে নয়জনের সদস্যপদ চালিয়ে না যাওয়ার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়। শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
সিন্ডিকেটের ওই নয়জন সদস্য হলেন মো. আবদুস ছামাদ, মো.
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তের আলোকে সিন্ডিকেটের নয়জন সদস্যের সদস্যপদ চালিয়ে না যাওয়ার বিষয়ে প্রস্তাব করেছিল বিশ্ববিদ্যালয়। ওই প্রস্তাবে রাষ্ট্রপতি সম্মতি দিয়েছেন।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
নাফ নদীতে বড়শিতে ধরা পড়ল ২০ কেজির কোরাল
কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর ট্রানজিট জেটিতে বড়শিতে ধরা পড়েছে ২০ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ। মাছটি স্থানীয় বাজার থেকে ২৪ হাজার টাকায় কিনে নিয়েছেন এক ব্যবসায়ী।
গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাছটি ধরা পড়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ বাসস্টেশন মাছ বাজারের সভাপতি মোহাম্মদ তাহের।
টেকনাফ পৌরসভার ট্রানজিট জেটিঘাটের ইজারাদার আবদুর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা মনু মিয়া নামের এক ব্যক্তি বড়শিতে মাছটি ধরেন। সন্ধ্যায় বড়শি ফেলেও তিনি কোনো মাছ পাননি। ঘরে ফেরার আগমুহূর্তে আবার বড়শি ফেললে কোরালটি ধরা পড়ে। বড়শি টেনে মাছটি জেটিতে তোলা হলে আশপাশের লোকজন একনজর দেখার জন্য ভিড় করেন।
বড়শির মালিক মনু মিয়া বলেন, মাছটির দাম চেয়েছিলেন ২৬ হাজার টাকা। টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা ও মাছ ব্যবসায়ী আবু হানিফ ২৪ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।
আবু হানিফ বলেন, তাঁর কাছ থেকে অনেকে প্রতি কেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দামে কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে তিনি প্রতি কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা দামে মাছটি বড় বাজারে কেটে বিক্রি করবেন।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, ১১ জুন সাগরে ৫৮ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে। তবে নাফ নদী এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় ছিল না। মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির তৎপরতার কারণে অনেক বাংলাদেশি জেলে নদীতে জাল নিয়ে যেতে পারছেন না। তাই তাঁরা বড়শিতে মাছ ধরছেন। নাফ নদীতে প্রায়ই বড় কোরাল ধরা পড়ছে। এখানকার কোরালের স্বাদও ভালো।