কেন ভেঙেছিল শিবা-অক্ষয়ের প্রেম?
Published: 18th, February 2025 GMT
নব্বই দশকের বলিউডের পরিচিত মুখ অভিনেত্রী শিবা আকাশদীপ। সালমান খান, অক্ষয় কুমারের মতো তারকাদের সঙ্গে পর্দায় রোমান্স করেছেন। ১৯৯২ সালে ‘মিস্টার বন্ড’ সিনেমায় জুটি বেঁধে রোমান্স করেন অক্ষয়-শিবা। এ জুটির পর্দার প্রেম বাস্তব জীবনেও গড়ায়। যদিও পরবর্তীতে এ সম্পর্ক ভেঙে যায়।
অক্ষয়-শিবার প্রেম নিয়ে সেই সময়ে চর্চা কম হয়নি। কিন্তু কখনো তারা স্বীকার করেননি। প্রায় ৩ দশক পর অক্ষয়ের সঙ্গে সম্পর্কে থাকার কথা স্বীকার করলেন শিবা। পাশাপাশি এ সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার কারণও ব্যাখ্যা করেন এই অভিনেত্রী।
পিঙ্কভিলাকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন শিবা। আলাপচারিতায় জানতে চাওয়া হয়, আপনারা পরস্পরকে অনেক ভালোবাসতেন। হঠাৎ কী ঘটেছিল যে, সম্পর্ক ভেঙে গেল? জবাবে এ অভিনেত্রী বলেন, “আমরা দুজনেই তখন বাচ্চা ছিলাম। আমি এটা নিয়ে কথাও বলি না। আমার কাছে এটা এত মজার লাগে! এটা নিয়ে কথা বলার কী আছে! সেই সময়ের তেমন কিছু আমার মনেও নেই। তিন দশক পার হয়ে গেছে।”
সম্পর্ক ভেঙে গেলেও প্রাক্তনের সঙ্গে বন্ধুত্ব থাকার ব্যাপারে আপনার বিশ্বাস আছে কিনা? জবাবে এই অভিনেত্রী বলেন, “কম বয়স এবং আবেগপ্রবণ হলেও এটি হতে পারে না। মানুষ খুবই আবেগপ্রবণ। তাই তারা স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে লড়াই করে।”
খানিকটা ব্যাখ্যা করে এই অভিনেত্রী বলেন, “তরুণ বয়সের প্রেম খুব আবেগপ্রবণ এবং শক্তিশালী। এটি অনেকটা বিস্ফোরণের মতো। তাই যখন সেই বিস্ফোরণ ঘটে, তখন তা ভেঙে পড়ে। বন্ধুত্ব টিকে থাকে না। পরে বন্ধু হওয়ার জন্য সম্পর্কের মধ্যে অনেক বেশি বিনিয়োগ করতে হয়। এটি ঘটে না, যদি না আপনি সত্যিই পরিণত হন।”
সব অতীত ভুলে ২০০১ সালের ১৭ জানুয়ারি অভিনেত্রী টুইঙ্কেল খান্নার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন অক্ষয় কুমার। এ দম্পতির একটি পুত্র ও একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। অন্যদিকে, ১৯৯৬ সালে আকাশদীপকে বিয়ে করেন শিবা।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নর্ডিক স্কলারশিপে সম্পূর্ণ অর্থায়নে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির সুযোগ
উত্তর ইউরোপের দেশগুলোর আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য গবেষণার সুযোগ নিয়ে এসেছে নর্ডিক স্কলারশিপ প্রোগ্রাম ২০২৬। এই প্রোগ্রাম ঘোষণা করেছে সুইডেনের নর্ডিক আফ্রিকা ইনস্টিটিউট (NAI)। সামাজিক বিজ্ঞান ও মানবিক বিষয়ে যাঁরা আফ্রিকান স্টাডিজ বা সমসাময়িক আফ্রিকা নিয়ে গবেষণা করছেন, তাঁদের জন্য এই আন্তর্জাতিক বৃত্তি উন্মুক্ত।
এই বৃত্তির মাধ্যমে সুইডেন, ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক ও আইসল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা গবেষণাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত মাস্টার্স, পিএইচডি ও পোস্টডক্টরাল গবেষকেরা এক মাসের জন্য নর্ডিক আফ্রিকা ইনস্টিটিউটে গবেষণার সুযোগ পাবেন। এই প্রোগ্রাম আবেদনকারীর নাগরিকত্বের ওপর নির্ভরশীল নয়। মূল লক্ষ্য হলো, আফ্রিকা–বিষয়ক গবেষণায় নর্ডিক অঞ্চলে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং নর্ডিক গবেষকদের মধ্যে সহযোগিতার নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
নর্ডিক স্কলারশিপ প্রোগ্রাম ২০২৬–এর শেষ তারিখ আগামী ১২ অক্টোবর ২০২৫।