বন্দরে তারুণ্যের উৎসব ২০২৫  উপলক্ষে সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় বন্দর উপজেলার কামতাল মালিভিটা নুরুন আলানুর এছাহাকিয় হোসনিয়া দাখিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে  এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

 ধামগড় ইউনিয়ন পরিষদ  চেয়ারম্যান মো: কামাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা পরিষদ সাবেক চেয়ারম্যান ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুল।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক  পিপি ও  নারায়ণগঞ্জ  বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এড.

বিল্লাল হোসেন, বন্দর উপজেলা জামায়াতে  ইসলামী আমীর খোরশেদ আলম ফারুকী, জামায়াতে ইসলামী সদস্য সালাউদ্দিন, ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো: আমজাদ হোসেন, সহ সভাপতি মো. ইসলাম,সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আমির হামজা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত  ছিলেন মদনপুর আর.কে হাসপাতালের  চেয়ারম্যান ও এমডি  নুরুল আলী মমিন। 

বিশিষ্ট সমাজ সেবিকা মুন্নী আক্তারের  সার্বিক তত্বাবধানে আরো উপস্থিত  ছিলেন অত্র মাদ্রাসার সাবেক সভাপতি মনজুরুল হক ভূঁইয়া, মানবজমিন পত্রিকার সাংবাদিক নুরুজ্জামান মোল্লা।  

অনুষ্ঠানে  শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন   অত্র মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মাওলানা আব্দুল ছাত্তার, প্রতিষ্ঠাতা কুদরত আলী মাস্টার।  অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী, এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ অন ষ ঠ ন উপস থ ত

এছাড়াও পড়ুন:

ভালো ফলনের আশায় গাছকে খাওয়ান তাঁরা

চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পাহাড়ি প্রদেশ গুইঝৌতে প্রাচীনকাল থেকে ‘গেলাও’ জনগোষ্ঠীর বসবাস। ভিয়েতনামেও এই জনগোষ্ঠীর মানুষ বাস করেন। চীনে তাঁদের সংখ্যা প্রায় ৬ লাখ ৭৭ হাজার।

কৃষিনির্ভর গেলাও জনগোষ্ঠীর সদস্যরা আজও প্রাচীনকালের পুরোনো এক ঐতিহ্য আগলে রেখেছেন। বছরের নির্দিষ্ট দিনে তাঁরা গাছকে খাওয়ান, যা চীনা ভাষায় ‘ওয়েই শু’ রীতি নামে পরিচিত।

এই প্রাচীন রীতি মূলত একধরনের প্রার্থনা। স্থানীয় অধিবাসীদের বিশ্বাস, এতে প্রকৃতি তুষ্ট হয়, ফসল ভালো হয়, পরিবারে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে। প্রতিবছর দুটি উৎসবের সময় এই অনুষ্ঠান পালন করা হয়—চীনা নববর্ষে, যা বসন্ত উৎসব নামে পরিচিত। আর গেলাও নববর্ষে, যা চান্দ্র পঞ্জিকার তৃতীয় মাসের তৃতীয় দিনে পালিত হয়।

অনুষ্ঠানের দিন সকালে আত্মীয়স্বজন ও গ্রামবাসী পাহাড়ের ঢালে জড়ো হন। তাঁরা সঙ্গে করে চাল থেকে তৈরি মদ, শূকরের মাংস, মাছ ও লাল আঠালো চাল নিয়ে আসেন। পাহাড়ে পৌঁছে প্রথমে আতশবাজি পোড়ানো হয়। এতে করে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়।

এর মধ্যেই একটি পুরোনো ও শক্তিশালী গাছ বাছাই করা হয়। এরপর সবাই ধূপ জ্বালিয়ে নতজানু হয়ে প্রার্থনা করেন। সবশেষে মূল পর্ব ‘গাছকে খাওয়ানো’ শুরু হয়।

একজন কুঠার বা ছুরি দিয়ে গাছে তিনটি জায়গায় ছোট করে কেটে দেন। সেই ক্ষতস্থানে চাল, মাংস ও মদ ঢেলে দেওয়া হয়, যাতে গাছ তাঁদের দেওয়া ভোগ গ্রহণ করতে পারে। পরে ওই জায়গা লাল কাগজে মুড়ে দেওয়া হয়।

এ ছাড়া গাছের গোড়া ঘিরে আগাছা পরিষ্কার করা হয়, মাটি আলগা করে দেওয়া হয়। এতে নতুন জীবনের বার্তা মেলে বলে মনে করেন গেলাও জনগোষ্ঠীর সদস্যরা।

যে গাছকে খাওয়ানো হয়, সেটি যদি ফলদ হয়, তাহলে ভোগ দানকারীরা একটি আশাব্যঞ্জক শ্লোক উচ্চারণ করেন। বলেন, ‘তোমায় চাল খাওয়াই, ফল দিয়ো গুচ্ছ গুচ্ছ; তোমায় মাংস খাওয়াই, ফল দিয়ো দলা দলা।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু আজ, এবারও নেই মেলার আয়োজন
  • শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
  • ‘মবের’ পিটুনিতে নিহত রূপলাল দাসের মেয়ের বিয়ে আজ
  • এবারও কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
  • ডাইনির সাজে শাবনূর!
  • প্রার্থনার সুরে শেষ হলো ‘ফাতেমা রানীর’ তীর্থোৎসব 
  • ভালো ফলনের আশায় গাছকে খাওয়ান তাঁরা
  • টগি ফান ওয়ার্ল্ডে উদযাপিত হলো হ্যালোইন উৎসব
  • উদ্ভাবন–আনন্দে বিজ্ঞান উৎসব
  • নবীনদের নতুন চিন্তার ঝলক