Risingbd:
2025-06-16@08:40:35 GMT

ঈদে ইজি ফ্যাশনের বর্ণিল শার্ট

Published: 12th, March 2025 GMT

ঈদে ইজি ফ্যাশনের বর্ণিল শার্ট

আনন্দের বারতা নিয়ে আসে ঈদুল ফিতর। ঈদ মানেই আনন্দ। ঈদ মানেই খুশি। আর সেই খুশিতে যদি বাহারি ডিজাইনের বৈচিত্র্যময় নতুন নান্দনিক পোশাক না থাকে তাহলে ঈদের আনন্দই যেন মাটি হয়ে যায়। ঈদের আনন্দে রঙ ছড়াতে রীতিমতো প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠে সৌন্দর্য পিপাসু ফ্যাশন সচেতন মানুষেরা।

আর সেই রঙে ভিন্নতা এনে ফ্যাশন প্রিয়দের মন রাঙাতে আকর্ষণীয় সব পোশাক ও ফ্যাশন অনুষঙ্গে সেজেছে দেশীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ‘ইজি’ ফ্যাশন হাউসের আউটলেটগুলো। ছেলেদের ফ্যাশনে এক্সক্লুসিভ কালেকশনে বরবারই একধাপ এগিয়ে ইজি।

সব ধরনের ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখেই তাদের ঈদ আয়োজন। এবারের ঈদে বাহারি সব ডিজাইন কালেকশন রয়েছে  ইজি শোরুম গুলোতে। এবারের বিশেষ আয়োজন থাকছে নতুন নতুন ডিজাইন সব শার্ট। অসংখ্য নতুন ডিজাইনের টি-শার্ট, পলো-শার্ট, ফরমাল শার্ট, ক্যাজুয়াল শার্ট, পাঞ্জাবি, কটি, কাবলি পাঞ্জাবি প্যান্ট ইত্যাদি।

ইজির স্বত্তাধিকারী ও ডিজাইনার তৌহিদ চৌধুরী বলেন, ‘শুধু মুনাফা নয় কাস্টমারদের সেবা দেয়া আমাদের মূল লক্ষ্য। ঢাকা ছাড়াও আমাদের বাংলাদেশের সকল জেলাতেই ইজির শো-রুম রয়েছে।’
 
পোশাক কিনতে যেতে পারেন ব্র্যান্ডটির যেকোনো আউটলেটে। এ ছাড়া অনলাইনে দেখতে ভিজিট করুন: 
https://www.

facebook.com/share/1BLTWMEF5M/

ঢাকা/হাসান/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ড জ ইন আনন দ

এছাড়াও পড়ুন:

বিস্ফোরক মামলায় চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

চট্টগ্রামে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন আদালত। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দিন এ আদেশ দেন।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারে থাকা চিন্ময় দাসকে কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করেছেন।

গত বছরের ২৬ নভেম্বর সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসের জামিনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের মধ্যে আইনজীবী সাইফুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ঘটনায় তাঁর বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধা এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা হয়। ৬টি মামলায় গ্রেপ্তার হন ৫১ জন। তাঁদের মধ্যে হত্যায় জড়িত অভিযোগে ২১ জন গ্রেপ্তার রয়েছেন।

আদালত সূত্র জানায়, সাইফুল হত্যার আসামিদের মধ্যে চন্দন দাস, রিপন দাস ও রাজীব ভট্টাচার্য আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে উল্লেখ করা হয়, আইনজীবীর ঘাড়ে বঁটি দিয়ে দুটি কোপ দেন রিপন দাস। আর কিরিচ দিয়ে কোপান চন্দন দাস। পরে রাস্তায় পড়ে থাকা সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা এই আইনজীবীকে লাঠি, বাটাম, ইট, কিরিচ ও বঁটি দিয়ে তাঁরা ১৫ থেকে ২০ জন পিটিয়ে হত্যা করেন।

গত বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননায় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ মামলায় চিন্ময় দাসকে ২৫ নভেম্বর ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ