ভালোভাবে সংস্কারের মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব: রুহিন হোসেন
Published: 26th, March 2025 GMT
নির্বাচনব্যবস্থা ভালো করার জন্য অবশ্যই সংস্কার করতে হবে। ভালোভাবে সংস্কারের মধ্য দিয়ে আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব বলে মনে করেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স।
আজ বুধবার মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবসে সকাল সোয়া ১০টার দিকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন রুহিন হোসেন।
রুহিন হোসেন বলেন, ‘আমরা বলেছি নির্বাচনব্যবস্থা ভালো করার জন্য অবশ্যই সংস্কার করতে হবে। আমরা মনে করি, এর জন্য এই যে এত দিন সময় গেল, এটা কালক্ষেপণ হলো। যাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাঁদের যদি বলত, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ভালো নির্বাচন কীভাবে করা যাবে সে বিষয়ে আলোচনা করত, তাহলে তাঁরা উত্থাপন করতে পারতেন।’
রুহিন হোসেন আরও বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি, কমিউনিস্ট পার্টির পক্ষ থেকে বলছি, আগামীকাল থেকে ওই টিম রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করুক—নির্বাচনব্যবস্থা কীভাবে সংস্কার করে ভালো নির্বাচন করা যায়। তাহলে দুই মাসও সময় লাগবে না। ভালোভাবে সংস্কার করে নির্বাচন ডিসেম্বরে কেন, তার আগেই সম্ভব।’
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স স ক র কর
এছাড়াও পড়ুন:
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ
দুই মাসের মধ্যে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা’ পরিবর্তন করল সরকার। সংশোধিত বিধিমালায় সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার সংশোধিত বিধিমালা গেজেটে প্রকাশ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ -এর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এতে অন্যান্য বিষয়বস্তুর পাশাপাশি সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছিল।
এরপর ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা বিভিন্ন সভা, সেমিনার, বিক্ষোভ সমাবেশে সংগীত শিক্ষকের বদলে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি করেন। সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা না হলে তাঁরা আন্দোলনেরও হুমকি দেন।
আরও পড়ুনপ্রাথমিকে কেন সংগীত শিক্ষক, বিরোধিতায় কারা, কী বলছেন শিক্ষকেরা২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় চার ধরনের শিক্ষকের কথা বলা ছিল। সেগুলো ছিল প্রধানশিক্ষক, সহকারী শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক (সংগীত) ও সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা)। সংশোধিত বিধিমালায় কেবল প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের কথা বলা হয়েছে।