ঢাকা জেলা প্রশাসক অফিস প্রাঙ্গণ ধূমপানমুক্ত ঘোষণায় বিভাগীয় কমিশনারকে অভিনন্দন
Published: 13th, April 2025 GMT
অধূমপায়ীদের সুরক্ষায় ঢাকা বিভাগের জেলা প্রশাসকদের অফিস প্রাঙ্গণকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা এবং ধূমপায়ীদের জন্য নির্ধারিত কোন স্থান থাকলে তা সরিয়ে ফেলার আদেশ জারি করায় ঢাকার বিভাগীয় কমিশনারকে অভিনন্দন জানিয়েছে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট।
রোববার সকালে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাতকালে এই অভিনন্দন জানায়।
এ সময় ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের রোগতত্ত্ব ও গবেষণা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা.
এ সময় ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের তামাক নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সমন্বয়ক ডা. অরুনা সরকার ও সিনিয়র কমিউনিকেশন অফিসার আবু জাফর উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার ঢাকা বিভাগের জেলা প্রশাসকের অফিস প্রাঙ্গণকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা করা; ‘অফিস প্রাঙ্গণ ধূমপানমুক্ত’ মর্মে যথাযথ উন্মুক্ত স্থানে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাইনবোর্ড প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা এবং অফিস ভবনে ধূমপায়ীদের জন্য নির্ধারিত কোন স্থান থাকলে তা সরিয়ে ফেলার অফিশিয়াল আদেশ জারি করা হয়। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার নাশিতা-তুল ইসলাম স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: অফ স প র ঙ র অফ স
এছাড়াও পড়ুন:
‘অসাবধানতাবশত ভুল শব্দ চয়ন’, জামায়াত আমিরের দুঃখ প্রকাশ
নারী বিষয়ক কমিশনের রিপোর্টকে শরীয়তবিরোধী ও অগ্রহণযোগ্য রিপোর্ট উল্লেখ করে এর ওপর বুধবার প্রদত্ত বক্তব্যের এক পর্যায়ে একটি শব্দের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে অসাবধানতাবশত ভুল শব্দ চয়ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
বৃহস্পতিবার (১ মে) নিজের ও দলের ফেসবুক পেজে এ কথা বলেন তিনি।
এতে তিনি জানান, অসাবধানতাবশত ভুল শব্দ চয়ন হয়েছে, যা একান্তই অনিচ্ছাকৃত। এজন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
আরো পড়ুন:
প্রতিহিংসার রাজনীতিতে শান্তি আসতে পারে না: জামায়াত আমির
দেশকে যে ভালোবাসে, সে দেশ ছেড়ে পালায় না: শফিকুর রহমান
জামায়াত আমির বলেন, “রেইপ হচ্ছে বিবাহবহির্ভূত এক ধরনের জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক, যা সাধারণত বৈবাহিক সম্পর্কের বাইরে ঘটে, যেখানে অপরাধী ব্যক্তিটি অসৎ ও দোষী, কিন্তু ভিকটিম সম্পূর্ণ নিরপরাধ।”
“আমি এটাও মনে করি যে, বৈবাহিক সম্পর্কের মধ্যে ‘রেইপ' এর মতো জঘন্য শব্দকে প্রবেশ করানো পবিত্র এই সম্পর্কের জন্য অবমাননাকর এবং দীর্ঘ মেয়াদে দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর। স্বামী স্ত্রীর ঘনিষ্ঠতার ক্ষেত্রে কারো দ্বারা সীমালঙ্ঘন বা জুলুম সংঘটিত হলে তা স্বাভাবিক বিচারের আওতায় অবশ্যই আনতে হবে। কিন্তু বৈবাহিক সম্পর্কের মধ্যকার কোনো অনাকাঙ্খিত বিষয়কে রেইপ বা ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে তুলনা করা অবাঞ্ছণীয় এবং দীর্ঘ মেয়াদে সমস্যাজনক।”
“আমার এই অনিচ্ছাকৃত শব্দ চয়নের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর মর্যাদা, নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পায় এবং জামায়াতে ইসলামীর অবস্থান সর্বদা সেই মূলনীতির ওপরই প্রতিষ্ঠিত,” বলেও দাবি করেন তিনি।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/সাইফ