গেল কয়েক সপ্তাহে চলচ্চিত্রের গানের পাশাপাশি কয়েকজন গায়ক-গায়িকার গান প্রকাশিত হয়েছে ইউটিউবে। আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে রয়েছে কোন গানগুলো, একনজরে দেখে নিতে পারেন ট্রেন্ডিংয়ে থাকা গানগুলো।

‘চাঁদ মামা’
প্রকাশের ২০ দিনে ইউটিউবে আড়াই কোটি ভিউ পার করেছে ‘বরবাদ’ সিনেমার ‘চাঁদ মামা’ গানটি। ৩ মিনিট ৩ সেকেন্ড ব্যাপ্তির গানটি কথা-সুর করার পাশাপাশি এতে কণ্ঠ দিয়ে প্রীতম হাসান। তাঁর সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন দোলা রহমান। ইউটিউবে ১ কোটি ৫৯ লাখের বেশি এবং প্রীতম হাসানের ইউটিউব থেকে ১ কোটি ১ লাখের বেশি ভিউ হয়েছে। দুটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রকাশ পাওয়ায় গানটি ড্রেন্ডিংয়ে এক ও দুই নম্বরে অবস্থান করছে।

‘তুমি আমায় ভালোবাসো’
প্রথমবার জনপ্রিয় টিভি শো ‘ইত্যাদি’তে গান গেয়ে বাজিমাত করেছেন নায়ক সিয়াম আহমেদ। ঈদের বিশেষ ইত্যাদিতে ‘তুমি আমায় ভালোবাসো’ শিরোনামে সিয়ামের সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেত্রী জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। এই দুই শিল্পী একসঙ্গে কখনও অভিনয় না করলেও ইত্যাদিতে তারা একসঙ্গে গাইলেন একটি চমৎকার রোমান্টিক গান। গানটির কথা লিখেছেন কবির বকুল, সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন ইমরান মাহমুদুল। গেল ৫ এপ্রিল গানটি প্রকাশ্যের পর আজ বিকেল পর্যন্ত ৫৬ লাখ ১৫ হাজারের বেশি মানুষ এটি দেখে। ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে এটি তিন নম্বরে রয়েছে।

‘কন্যা’
এবার ঈদে মুক্তি পাওয়া সিনেমার গানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় ছিল নুসরাত ফারিয়া-ও সজলের ‘জ্বীন ৩’ ছবির গান ‘কন্যা’। রবিউল ইসলাম জীবনের কথায় গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন ইমরান মাহমুদুল ও দিলশাদ নাহার কনা। কণ্ঠের পাশাপাশি ‘কন্যা’র সুর সংগীতও করেছেন ইমরান। ১৭ মার্চ গানটি ইউটিউবে প্রকাশ করা হয়। প্রকাশে কয়েকদিন পরই এটি ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে চলে আসে। ৩০ দিন পরও গানটি ইউটিউবের ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গানটি ভিউ পেয়েছে ১ কোটি ৫১ লাখ ৪১ হাজারের বেশি। বর্তমানে এটি ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে এটি রয়েছে চার নম্বরে।

‘ঈদ মোবারাক’
গেল ২৪ মার্চ প্রকাশ পায় ‘ঈদ মোবারাক’ শিরোনামে একটি গান। গত ২৪ দিনে ৬৮ লাখ ১৬ হাজারের বেশি দেখেছে সিথি খানের গাওয়া গানটি। হানিফ খানের লেখা ও আহমেদ সজীবের সংগীত আয়োজনে গানটি বর্তমানে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের পাঁচ নম্বরে অবস্থান করছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স য় ম আহম দ প র তম হ স ন

এছাড়াও পড়ুন:

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।

ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।

আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যে ১০ কারণে স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বেশি ঝগড়া হয়
  • স্মার্ট সিটি হবে চট্টগ্রাম, একসঙ্গে কাজ করবে গ্রামীণফোন-চসিক
  • অনলাইন জীবন আমাদের আসল সম্পর্কগুলোকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে
  • তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন
  • প্রেমিকের সঙ্গে বাগদান সারলেন হুমা কুরেশি!
  • একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল