গত কয়েক বছর হিন্দি সিনেমার দুরবস্থা নিয়ে বিভিন্ন সময় নানা আলোচনা হয়েছে। অভিনেতা আমির খানও এ বিষয়ে আগেও মুখ খুলেছেন। এবার মুম্বাইয়ে শুরু হওয়া ‘ওয়েভস সামিট’-এ আবার সেই প্রসঙ্গ টেনে সিনেমাশিল্পের উন্নয়নে করণীয় বিষয়ে মত দিলেন তিনি।
‘ওয়েভস সামিট’ ভারতের প্রথম বিশ্ব অডিও–ভিজ্যুয়াল ও বিনোদন শীর্ষ সম্মেলন। চলতি বছরের ১ মে শুরু হওয়া এ সম্মেলন চলবে ৪ মে পর্যন্ত। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে বক্তব্য দিতে গিয়ে আমির খান বলেন, ‌‘আমার বিশ্বাস, সামনে ভারতে আরও বেশি প্রেক্ষাগৃহ তৈরি হবে। এখনো দেশের বহু জেলা ও মফস্‌সলে সিনেমা হলের ঘাটতি রয়েছে। কয়েক দশক ধরেই এ সমস্যার মুখোমুখি আমরা।’

চলচ্চিত্রশিল্পে বিনিয়োগ বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দিয়ে আমির বলেন, ‌‘এই শিল্পে আরও বেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। সারা দেশে যদি আরও বেশি সিনেমা হল গড়ে ওঠে, তাহলে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ভারতীয় সিনেমার গ্রহণযোগ্যতাও বাড়বে। আর যদি না হয়, তাহলে বড় পর্দায় সিনেমা দেখতে দর্শক আসবে না।’

প্রেক্ষাগৃহসংক্রান্ত পরিসংখ্যান তুলে ধরে আমির খান বলেন, ‌‘দেশের আকার ও জনসংখ্যার তুলনায় সিনেমা হলের সংখ্যা অত্যন্ত কম। ভারতে বর্তমানে মাত্র ১০ হাজার সিনেমা হল রয়েছে।

আমির খান। এএফপি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আম র খ ন

এছাড়াও পড়ুন:

২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন চলতি মাসের ২৭ নভেম্বর আয়োজনের দাবি জানিয়েছে শাখা ইসলামী ছাত্রশিবির।

সোমবার (৩ নভেম্বর) সংগঠনটির নেতারা জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মোস্তফা হাসান বরাবর এ দাবি জানিয়ে একটি স্মারকলিপি দেন।

আরো পড়ুন:

জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর

জবি প্রশাসনের কাছে ২০ দাবি জানাল ইউটিএল

স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পর এই প্রথম জকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবি ও আন্দোলনের পর প্রশাসন নির্বাচন আয়োজনের রোডম্যাপ প্রকাশ করেছে। কিন্তু সম্প্রতি একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচালের নীলনকশা শুরু করেছে, যা শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুণ্নের অপচেষ্টা।

এতে আরো বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পূর্বনির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী নির্বাচন না করলে তা হবে শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার হরণের সামিল। কারণ ১৩ ডিসেম্বর থেকে ২১তম ব্যাচের ভর্তি পরীক্ষা, ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস এবং পরবর্তী শীতকালীন ছুটির কারণে ডিসেম্বর মাসে নির্বাচন করা সম্ভব নয়।

এ সময় সংগঠনটির নেতারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঘোষিত তারিখ অনুযায়ী ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। নির্বাচন বিলম্বের কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ