জীবন হাতে নিয়ে বের হয়ে এসেছি: বাপ্পা মজুমদার
Published: 22nd, May 2025 GMT
বৃহস্পতিবার ভোরে সংগীতশিল্পী বাপ্পা মজুমদারদের ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। পুরো ঘটনা নিয়ে ফেসবুকে ভিডিও বার্তা দিয়েছেন বাপ্পা। জানিয়েছেন, জীবন হাতে নিয়ে পরিবার নিয়ে বের হয়ে এসেছেন তিনি।
ভিডিও বার্তায় বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের কারণে আগুন লেগেছে। আমার ঠিক নিচের ফ্লোরেই আগুনের সূত্রপাত, সেখান থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।’
ফায়ার সার্ভিসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বাপ্পা বলেন, ‘তারা সময়মতো না পৌঁছালে অন্য ধরনের কিছু হতো। পুরো ঘটনাটি একটি দুর্ঘটনা যদিও, তবে তা ভয়ংকর একটি ঘটনা। আমরা অনুধাবন করেছি, সেটা হচ্ছে সময়মতো ফায়ার ব্রিগেডের পৌঁছানো কতটা জরুরি। সম্ভবত পুরো ঘটনা ঘটেছিল ভোরবেলায়, তখন ট্রাফিক হয়তো অনেক কম ছিল, সে কারণে তারা দ্রুত আসতে পেরেছে। এ জন্যই আমরা সুস্থভাবে বের হতে পেরেছি। যদি ট্রাফিক থাকত, জ্যাম থাকত, উৎসুক মানুষ থাকত, তাহলে হয়তো সময় অনেক বেশি লাগত, তাহলে হয়তো দুর্ঘটনায় প্রাণহানি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যেত।’
আরও পড়ুনবাপ্পা মজুমদারদের ভবনে আগুন, স্ত্রী–সন্তানসহ প্রাণে বাঁচলেন গায়ক৪ ঘণ্টা আগেবাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘এতটুকু আমি বলতে পারি, আমরা জীবন হাতে নিয়ে বের হয়ে এসেছি। আমি এর সম্পূর্ণ কৃতিত্ব দেব ফায়ার সার্ভিসের সব সদস্যকে।’
দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে কিছু প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি বলে মনে করেন তিনি। বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘আমরা কিছু কিছু জিনিস ইগনোর করি। এবং আজকে এ পরিস্থিতিতে পড়ার পর আমার মনে হলো এই ছোট ছোট জিনিস আমাদের জীবনে কতটা জরুরি। এর একটি হলো ফায়ার এক্সটিংগুইশার মেশিন, প্রতিটি বাসায় এক থেকে দুটি থাকা ভীষণ জরুরি। আমার মনে হয় অনেক ড্যামেজ কন্ট্রোল করা যায়, ছোট্ট একটি ইনভেস্টমেন্টে। আরও মনে করি, প্রতিটি বাসায় কিছু বিশেষ মাস্ক থাকা জরুরি। অনেক ধোঁয়াতে যেসব কাজে আসবে। সেগুলো খুব বেশি দামি নয়। প্রতিটি পরিবারের জন্য জরুরি। আজ আমার পরিবারের জন্য দুটি জিনিসই খুব জরুরি ছিল।’
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র ঘটন
এছাড়াও পড়ুন:
জীবন হাতে নিয়ে বের হয়ে এসেছি: বাপ্পা মজুমদার
বৃহস্পতিবার ভোরে সংগীতশিল্পী বাপ্পা মজুমদারদের ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। পুরো ঘটনা নিয়ে ফেসবুকে ভিডিও বার্তা দিয়েছেন বাপ্পা। জানিয়েছেন, জীবন হাতে নিয়ে পরিবার নিয়ে বের হয়ে এসেছেন তিনি।
ভিডিও বার্তায় বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের কারণে আগুন লেগেছে। আমার ঠিক নিচের ফ্লোরেই আগুনের সূত্রপাত, সেখান থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।’
ফায়ার সার্ভিসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বাপ্পা বলেন, ‘তারা সময়মতো না পৌঁছালে অন্য ধরনের কিছু হতো। পুরো ঘটনাটি একটি দুর্ঘটনা যদিও, তবে তা ভয়ংকর একটি ঘটনা। আমরা অনুধাবন করেছি, সেটা হচ্ছে সময়মতো ফায়ার ব্রিগেডের পৌঁছানো কতটা জরুরি। সম্ভবত পুরো ঘটনা ঘটেছিল ভোরবেলায়, তখন ট্রাফিক হয়তো অনেক কম ছিল, সে কারণে তারা দ্রুত আসতে পেরেছে। এ জন্যই আমরা সুস্থভাবে বের হতে পেরেছি। যদি ট্রাফিক থাকত, জ্যাম থাকত, উৎসুক মানুষ থাকত, তাহলে হয়তো সময় অনেক বেশি লাগত, তাহলে হয়তো দুর্ঘটনায় প্রাণহানি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যেত।’
আরও পড়ুনবাপ্পা মজুমদারদের ভবনে আগুন, স্ত্রী–সন্তানসহ প্রাণে বাঁচলেন গায়ক৪ ঘণ্টা আগেবাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘এতটুকু আমি বলতে পারি, আমরা জীবন হাতে নিয়ে বের হয়ে এসেছি। আমি এর সম্পূর্ণ কৃতিত্ব দেব ফায়ার সার্ভিসের সব সদস্যকে।’
দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে কিছু প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি বলে মনে করেন তিনি। বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘আমরা কিছু কিছু জিনিস ইগনোর করি। এবং আজকে এ পরিস্থিতিতে পড়ার পর আমার মনে হলো এই ছোট ছোট জিনিস আমাদের জীবনে কতটা জরুরি। এর একটি হলো ফায়ার এক্সটিংগুইশার মেশিন, প্রতিটি বাসায় এক থেকে দুটি থাকা ভীষণ জরুরি। আমার মনে হয় অনেক ড্যামেজ কন্ট্রোল করা যায়, ছোট্ট একটি ইনভেস্টমেন্টে। আরও মনে করি, প্রতিটি বাসায় কিছু বিশেষ মাস্ক থাকা জরুরি। অনেক ধোঁয়াতে যেসব কাজে আসবে। সেগুলো খুব বেশি দামি নয়। প্রতিটি পরিবারের জন্য জরুরি। আজ আমার পরিবারের জন্য দুটি জিনিসই খুব জরুরি ছিল।’