লঘু চাপের প্রভাবে বরিশালে লঞ্চ চলাচল বন্ধ
Published: 29th, May 2025 GMT
উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে লঘু চাপের প্রভাবে বরিশালসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা ও ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এতে সাগরে তিন নম্বর এবং নদীপথে দুই নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত জারি করা হয়েছে। এ কারণে আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল থেকেই বরিশালের আভ্যন্তরীণ ১৮টি রুটে এম এল টাইপের লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) বরিশাল বিআইডব্লিউটিএ বন্দর কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম রেজা এ তথ্য জানিয়েছেন।
বরিশাল আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র অবজারভার মিলন হাওলাদার জানান, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ায় তিন নম্বর সমুদ্র সংকেত ও দুই নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত জারি করা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল ৯ টা পর্যন্ত ৩৯ পয়েন্ট ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
তিনি জানান, আগামী ২৪ ঘণ্টায় বরিশালসহ দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে। একইভাবে বরিশালসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় আবহাওয়ার তেমন কোন পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা নেই।
ঢাকা/পলাশ/টিপু
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ
দুই মাসের মধ্যে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা’ পরিবর্তন করল সরকার। সংশোধিত বিধিমালায় সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার সংশোধিত বিধিমালা গেজেটে প্রকাশ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ -এর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এতে অন্যান্য বিষয়বস্তুর পাশাপাশি সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছিল।
এরপর ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা বিভিন্ন সভা, সেমিনার, বিক্ষোভ সমাবেশে সংগীত শিক্ষকের বদলে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি করেন। সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা না হলে তাঁরা আন্দোলনেরও হুমকি দেন।
আরও পড়ুনপ্রাথমিকে কেন সংগীত শিক্ষক, বিরোধিতায় কারা, কী বলছেন শিক্ষকেরা২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় চার ধরনের শিক্ষকের কথা বলা ছিল। সেগুলো ছিল প্রধানশিক্ষক, সহকারী শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক (সংগীত) ও সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা)। সংশোধিত বিধিমালায় কেবল প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের কথা বলা হয়েছে।