সিটি ব্যাংকের নতুন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আশানুর রহমান
Published: 29th, May 2025 GMT
সম্প্রতি মো. আশানুর রহমানকে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) হিসেবে পদোন্নতি দিয়েছে সিটি ব্যাংক। এর আগে তিনি একই ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট, প্রধান অর্থনীতিবিদ ও এদেশীয় ব্যবসা ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
আশানুর রহমান মার্কেন্টাইল ব্যাংকে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ২০০৪ সালে কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০৮ সালে সিটি ব্যাংকের রূপান্তর পর্বে তিনি এই ব্যাংকে যোগ দেন। সে সময় ব্যাংকের ক্রেডিট, লিগ্যাল ও রিকভারি কার্যক্রমে মৌলিক পরিবর্তন আনতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এবং ব্যাংকের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন। খবর বিজ্ঞপ্তি
আশানুর রহমান রয়্যাল ব্যাংক অব কানাডায় পাঁচ বছর কাটিয়ে ২০১৯ সালে সিটি ব্যাংকে ফেরেন এবং প্রধান অর্থনীতিবিদ ও এদেশীয় ব্যবসা ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এরপর তিনি সিটি ব্যাংকের একাধিক কৌশলগত উদ্যোগের নেতৃত্ব দিয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ব্যাংকাস্যুরেন্স চালু করা।
আশানুর রহমান বর্তমানে ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু উচ্চপর্যায়ের কমিটির সক্রিয় সদস্য। ২০ বছরেরও অধিক ব্যাংকিং অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আশানুর রহমান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও বিআইবিএম থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। কানাডায় তিনি বিনিয়োগ তহবিল নিয়েও পড়াশোনা করেছেন।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব যবস থ
এছাড়াও পড়ুন:
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ
দুই মাসের মধ্যে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা’ পরিবর্তন করল সরকার। সংশোধিত বিধিমালায় সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার সংশোধিত বিধিমালা গেজেটে প্রকাশ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ -এর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এতে অন্যান্য বিষয়বস্তুর পাশাপাশি সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছিল।
এরপর ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা বিভিন্ন সভা, সেমিনার, বিক্ষোভ সমাবেশে সংগীত শিক্ষকের বদলে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি করেন। সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা না হলে তাঁরা আন্দোলনেরও হুমকি দেন।
আরও পড়ুনপ্রাথমিকে কেন সংগীত শিক্ষক, বিরোধিতায় কারা, কী বলছেন শিক্ষকেরা২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় চার ধরনের শিক্ষকের কথা বলা ছিল। সেগুলো ছিল প্রধানশিক্ষক, সহকারী শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক (সংগীত) ও সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা)। সংশোধিত বিধিমালায় কেবল প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের কথা বলা হয়েছে।