মা এখনো আইসিইউতে, গম্ভীর যাচ্ছেন ইংল্যান্ডে দলের কাছে
Published: 16th, June 2025 GMT
মায়ের অসুস্থতার খবরে ইংল্যান্ড থেকে ভারতে ফেরা গৌতম গম্ভীর আবারও ইংল্যান্ডে ফিরে যাচ্ছেন। শুক্রবার হেডিংলিতে শুরু হবে ইংল্যান্ড-ভারত পাঁচ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচ। এই ম্যাচ সামনে রেখে মঙ্গলবারই ভারত ক্রিকেট দলের সঙ্গে যোগ দেবেন প্রধান কোচ।
গম্ভীর যখন দলের কাছে ফিরে যাচ্ছেন, তখনো তাঁর মা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) আছেন। তবে তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল।
ভারত ক্রিকেট দল নিয়ে গম্ভীর ইংল্যান্ডে যান ৭ জুন। তবে তিন দিন পরই আবার ভারতে ফেরেন। পরে জানা যায়, হার্ট অ্যাটাক করে দিল্লিতে হাসপাতালে ভর্তি আছেন গম্ভীরের মা। তাঁকে আইসিইউতেও নেওয়া হয়।
ইএসপিএনক্রিকইনফোর খবরে বলা হয়, গত কয়েক দিনে গম্ভীরের মায়ের শারীরিক পরিস্থিতির উন্নতি ঘটেছে।
গম্ভীর ভারতে থাকা অবস্থায় ইংল্যান্ড সফররত ভারত ‘এ’ দলের সঙ্গে একটি তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে ভারত জাতীয় দল। এ সময় শুবমান গিলদের প্রস্তুতি দেখভাল করেন সহকারী কোচ রায়ান টেন ডেসকাট ও সীতাংশু কোটাক এবং বোলিং কোচ মরনে মরকেল।
আরও পড়ুন২৪ বলে ১৬টি চার–ছক্কা হজম, অভিষেকে পিটুনি খাওয়ার বিশ্ব রেকর্ড৩ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার রাতে দিল্লি ছাড়তে যাওয়া গম্ভীরকে আগামীকাল ইংল্যান্ডে পৌঁছেই দলের ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে কাজ করতে হবে। প্রায় ছয় মাস বিরতির পর টেস্ট খেলতে নামছে ভারত। এর মধ্যেই ক্রিকেটের দীর্ঘ সংস্করণ থেকে অবসর নিয়েছেন বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা। নতুন অধিনায়ক গিলের নেতৃত্বে ভারতের ব্যাটিং লাইনআপ কী রূপ পাবে, সেটির বড় পরীক্ষা হবে ২০ জুন শুরু প্রথম টেস্টে।
আট বছর পর জাতীয় দলে ফেরা করুন নায়ার, দুই তরুণ ধ্রুব জুরেল ও অভিমন্যু ঈশ্বরন এবং দুই সিম বোলিং অলরাউন্ডার নীতীশ কুমার ও শার্দূল ঠাকুরদের একাদশে রাখা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া এখনো বাকি।
আরও পড়ুনসংঘাতের পর আবার মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান, কবে কোথায়৫ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: গম ভ র
এছাড়াও পড়ুন:
আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।
মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।
সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।
মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ