নিশিকান্ত কামাত পরিচালিত সিনেমা ‘ফোর্স’। সিনেমাটিতে জুটি বেঁধে অভিনয় করেন জেনেলিয়া ডিসুজা ও জন আব্রাহাম। ২০১১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় এটি। মুক্তির পর বক্স অফিসেও সাড়া ফেলেছিল এটি।

২০১২ সালে গুঞ্জন চাউর হয়, ‘ফোর্স’ সিনেমার শুটিংয়ে সত্যি সত্যি বিয়ে করেন জেনেলিয়া-জন। মূলত, এটিকে দুর্ঘটনামূলক বিয়ে বলে উল্লেখ করা হয়। কারণ সিনেমাটিতে বিয়ের একটি দৃশ্য রয়েছে। দৃশ্যটির জন্য সত্যি সত্যি তারা মালা বদল, মঙ্গলসূত্র বিনিময় করেছিলেন। আর বিয়ের কাজটি সম্পন্ন করেন একজন প্রকৃত পুরোহিত। 

দীর্ঘ এক যুগ পর পুরোনো গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন জেনেলিয়া ডিসুজা। সিদ্ধার্থ কানানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই অভিনেত্রী বলেন, “এ গুঞ্জনের কোনো সত্যতা নেই। আমরা বিয়ে করিনি। বিয়ের এই গল্প ছড়িয়েছিল জনসংযোগ বিভাগ থেকে। কেন তারা এটি করেছিলেন, এ বিষয়ে তাদেরই প্রশ্ন করা উচিত।” 

আরো পড়ুন:

যা খুশি তা পরে তুমি বাইরে যেতে পারো না, মেয়েকে কাজল

ষাটে আমিরের প্রেম, ঠাট্টা করলেন সালমান খান

এরপর এই গুঞ্জন ছড়ানোর কারণ ব্যাখ্যা করে জেনেলিয়া দাবি করেন— “এই গুঞ্জন ছড়ানো হয়েছিল প্রচারের কৌশল হিসেবে।”

জেনেলিয়া ও জন আব্রাহামের বয়সের ব্যবধান ১৫ বছর। ২০১২ সালে অভিনেতা রীতেশ দেশমুখের সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েন জেনেলিয়া। এ সংসারে তাদের দুটো পুত্রসন্তান রয়েছে। অন্যদিকে, ২০১৪ সালে প্রিয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন জন।

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ ঞ জন

এছাড়াও পড়ুন:

ইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও এক মামলায় ৩ বছর কারাদণ্ড

প্রতারণার আরও একটি মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে তিন বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। তাঁদের পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুল ইসলাম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার পর রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। এ নিয়ে প্রতারণার পৃথক পাঁচটি মামলায় রাসেল ও শামীমা নাসরিনের ১২ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

এর আগে সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল প্রতারণার একটি মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর তিন বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

আজ যে মামলায় রাসেল দম্পতির সাজা হয়েছে, সেই মামলায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন আবুল কালাম আজাদ নামের একজন গ্রাহক।

৬ এপ্রিল ঢাকার সিএমএম আদালত প্রতারণার আরেকটি মামলায় এই দম্পতিকে তিন বছর কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া গত ২৯ জানুয়ারি প্রতারণার অভিযোগে করা আরেকটি মামলায় তাঁদের দুই বছর কারাদণ্ড দেন আদালত।

গত বছরের ২ জুন চেক প্রত্যাখ্যানের মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন চট্টগ্রামের আদালত।

২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে রাসেল ও শামীমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুজন জামিনে মুক্ত হন।

আরও পড়ুনইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও ৩ বছর কারাদণ্ড১৩ এপ্রিল ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ