বলিউড অভিনেত্রী রাধিকা আপ্তে অনেকবারই জানিয়েছেন, শরীর নিয়ে তাঁর ছুতমার্গ নেই; চরিত্রের প্রয়োজনে নিরাভরণ হতে সমস্যা নেই তাঁর। অভিনেত্রী জানিয়েছেন, পর্দায় নানা ধরনের চরিত্রে নিজেকে অন্বেষণ করতে চান তিনি। তাই বাংলা সিনেমা ‘অনুরণন’-এর পর নানা ধরনের হিন্দি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। রাধিকা এবার আলোচনায় ‘সিস্টার মিডনাইট’ সিনেমা দিয়ে। ছবিতে কয়েকটি অন্তরঙ্গ দৃশ্যে দেখা গেছে তাঁকে।

গত বছর বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে আলোচিত হয়েছে ‘সিস্টার মিডনাইট’ সিনেমাটি। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নির্মাতা করণ কান্ধারি পরিচালিত সিনেমাটির প্রিমিয়ার হয় কান চলচ্চিত্র উৎসবের ডিরেক্টর্স ফোর্টনাইট বিভাগে। গত ৩০ মে মুক্তি পায় ভারতের প্রেক্ষাগৃহে। তবে ছবিটি আলোচনায় এসেছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম টুবিতে আসার পর। গত সপ্তাহে ওটিটি আসার পর কথা হচ্ছে রাধিকা অভিনীত অন্তরঙ্গ দৃশ্য নিয়ে।

‘সিস্টার মিডনাইট’ ছবির শুটিংয়ে রাধিকা। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে ফল উৎসব ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে টক-মিষ্টি ফলের স্বাদ ভাগাভাগি করতে ‘মৌসুমি ফল উৎসব’ এর আয়োজন করা হয়েছে। একইসঙ্গে ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বর্ধনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির আয়োজনও করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুর আড়াইটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনে এসব কর্মসূচি পালন করে গণ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (গবিসাস)।

গবিসাস কার্যালয়ে আম, জাম, কাঁঠাল, পেয়ারা, লিচু, লটকন, আমলকী, ড্রাগনফল সহ বাহারি রঙ এবং নানা স্বাদের ফলের সমারোহে আয়োজিত হয় মৌসুমি ফল উৎসব।

আরো পড়ুন:

যবিপ্রবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

জবিতে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

এ সময় বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, শুভাকাঙ্ক্ষী এবং গবিসাসের সদস্যরা উপস্থিত হয়ে মৌসুমে ফলের স্বাদ ভাগাভাগি করে নেয়।

এছাড়া মৌসুমি ফলের স্বাদ ভাগাভাগি করতে গবিসাসের সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তাকর্মী, নৈশপ্রহরী এবং মাঠ কর্মীদের মাঝে ফল বিতরণ করেন।

এ সময় কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিলুফার সুলতানা বলেন, “নিঃসন্দেহে গবিসাস একটি ব্যতিক্রমধর্মী ও সৃজনশীল সংগঠন, যা সবসময়ই নতুনত্বের ধারায় পথ চলেছে। প্রতি বছরের মতো এবারো গবিসাস মৌসুমি ফল উৎসবের আয়োজন করেছে, যা সংগঠনের একটি গর্বিত ঐতিহ্য।”

তিনি বলেন, “আমাদের ইচ্ছা ছিল ফল নিয়ে এসে আপনাদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার, ভবিষ্যতে অবশ্যই সেটা বাস্তবায়ন করবো। আমরা বিশ্বাস করি, গবিসাস তার এ উৎসবমুখর ধারাবাহিকতা আগামীতেও সুন্দরভাবে ধরে রাখবে।”

ফল উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সিরাজুল ইসলামের উপস্থিতিতে ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বর্ধনে বিভিন্ন ফুল ও ফল গাছ রোপণ করা হয়।

এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, “গবিসাস প্রতি বছর বৃক্ষরোপণ করে থাকে যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আমাদের সবার উচিত বেশি বেশি বৃক্ষরোপণ করে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহযোগিতা করা এবং পৃথিবীকে সুন্দর সবুজ ভাবে গড়ে তোলা। গবিসাস তাদের এই কাজ ভবিষ্যতে অব্যহত রাখবে বলে আশা করি।”

কর্মসূচির ব্যাপারে গবিসাসের সভাপতি সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, “গবিসাস সবসময়ই শুধু সাংবাদিকতার চর্চা নয়, বরং সমাজ, পরিবেশ ও মূল্যবোধের প্রতি দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে সচেষ্ট। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই আমরা প্রতি বছরের মতো এবারো আয়োজন করেছি ‘মৌসুমি ফল উৎসব’ ও ‘বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি’। এই আয়োজনের মাধ্যমে যেমন আমরা দেশীয় ফলের পুষ্টিগুণ এবং সচেতনতা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, তেমনি বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণের বার্তা ছড়িয়ে দিতে চেয়েছি।”

ঢাকা/সানজিদা/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ৯০ দশকের কোন অভিনেতা নাবিলার সবচেয়ে পছন্দের
  • বাংলাদেশের ‘উৎসব’ তিন দেশের ৩৭ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেল
  • আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করা হবে : ফারুকী
  • গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে ফল উৎসব ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
  • ‘“উৎসব”–এর মতো সিনেমা হলে প্রেক্ষাগৃহে আসার উৎসাহ তৈরি হবে’
  • ফলে ফলে ভরা মেলা: দেশি ফলের উৎসবে পুষ্টির আহ্বান
  • জাহিদ হাসানের কান্না পায় কখন
  • কার্লোভি ভ্যারি উৎসবে বাংলাদেশের ‘বালুর নগরীতে’, সংস্কৃতি উপদেষ্টার শুভকামনা
  • বৃষ্টির পর মুশফিক-লিটনের হতাশা