হবে কিংবা হবে না; এমন দোলাচলের মধ্যে ছিল এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসির) মিটিং। অবশেষে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

এসিসি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির সভাপতিত্বে ২৮টি সদস্য দেশের মধ্যে ২৫টি সদস্য দেশ সরাসরি মিটিংয়ে উপস্থিত ছিল। ভারত, নেপাল ও শ্রীলঙ্কা অনলাইনে যুক্ত ছিল। 

বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন এসিসি প্রেসিডেন্ট নাকভি। এ সময় তিনি জানান সবাই এক সঙ্গে ক্রিকেটের জন্য কাজ করতে চান।  

আরো পড়ুন:

পাকিস্তানের ঝড়ো শুরু

সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার বেলায়েত হোসেন মারা গেছেন

‘‘শেষ কথা হচ্ছে আমরা সবাই ক্রিকেটের জন্য কাজ করতে চাই। কেউ খেলার মাঝে রাজনীতি চাই না। এখানে দারুণ পরিবেশে দারুণ মিটিং হয়েছে। আশা করি ভবিষ্যতেও এমন মিটিং করতে পারব আমরা।’’

মিটিং সুষ্ঠভাবে হওয়ায় খুশি নাকভি, ‘‘আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মিটিং অনেক ভালো গিয়েছে। এসিসিতে মোট ২৮টি দেশ সদস্য হিসেবে রয়েছে। ২৮টি দেশই এই মিটিংয়ে অংশ নিয়েছে। আমি সব সদস্যদেরকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যারা এখানে মিটিংয়ে অংশ নিয়েছে। এর পাশাপাশি যারা জুমের মাধ্যমে মিটিংয়ে যোগ দিয়েছে তাদেরকেও ধন্যবাদ।’’

‘‘কিছু দেশ ঢাকায় আসতে পারেনি। আমিও সিঙ্গাপুরে যেতে পারিনি। এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। বেশিরভাগই এসেছে। এসিসির জন্য ভালো ব্যাপার হচ্ছে ২৫ সদস্যই মিটিংয়ে এসেছে’’ -আরও যোগ করেন নাকভি।

এদিকে সুষ্ঠ মিটিং আয়োজন করায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন নাকভি।

‘‘আমি আমিনুল ভাইকেও ধন্যবাদ জানাতে চাই, বিসিবিকেও ধন্যবাদ আতিথেয়তার জন্য। তারা যেভাবে আমাদের দেখভাল করেছেন, আজকে দারুণ স্মরণীয় একটি দিন কেটেছে। এসিসির পক্ষ থেকে আমি বলতে চাই তারা যেভাবে সবকিছু আয়োজন করেছেন, সব দুর্দান্ত ছিল।’’

ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র জন য সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।

ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।

আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাগদানের গুঞ্জনের মাঝে হুমার রহস্যময় পোস্ট
  • যে ১০ কারণে স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বেশি ঝগড়া হয়
  • স্মার্ট সিটি হবে চট্টগ্রাম, একসঙ্গে কাজ করবে গ্রামীণফোন-চসিক
  • অনলাইন জীবন আমাদের আসল সম্পর্কগুলোকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে
  • তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন
  • প্রেমিকের সঙ্গে বাগদান সারলেন হুমা কুরেশি!
  • একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল