কোল্ডপ্লের কনসার্টে ‘কিস ক্যামে’ এবার মেসি–রোকুজ্জো, ভক্তের মন্তব্য ‘লুকিয়ে পড়া উচিত ছিল’
Published: 28th, July 2025 GMT
এমএলএস অল-স্টার গেমে না খেলে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হওয়ায় লিওনেল মেসি ‘প্রচণ্ড মর্মাহত’ হয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন ইন্টার মায়ামির সহমালিক হোর্হে মাস। গত শনিবার সিনসিনাটির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র ম্যাচে মেসিকে তাই দেখা যায়নি। তবে মেসির মন সম্ভবত আর খারাপ নেই। গত রোববার রাতে পরিবারের সঙ্গে মেসিকে দেখা গেল মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে। এবার অবশ্য ফুটবল নয়, উদ্দেশ্য ছিল অন্য কিছু। কোল্ডপ্লের কনসার্ট!
আরও পড়ুনবার্সেলোনায় আরেক ১৭ বছর বয়সী বিস্ময়বালক মনে করাচ্ছেন ইনিয়েস্তাকে৩ ঘণ্টা আগেমেসির স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জো আজ সেই কনসার্টে উপস্থিত থাকার কিছু ছবি তাঁর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে পোস্ট করেন। ইএসপিএন জানিয়েছে, স্টেডিয়ামের একটি প্রাইভেট স্যুইটে তিন সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে ছবিগুলো তুলেছেন মেসি। ৩৮ বছর বয়সী আর্জেন্টাইন কিংবদন্তিকে কনসার্টে বেশ খোশমেজাজেই দেখা গেছে। ওয়ার্ল্ড ট্যুরের অংশ হিসেবে ব্রিটিশ ব্যান্ড কোল্ডপ্লের যুক্তরাষ্ট্রে এটাই ছিল শেষ শো।
সাদা রঙের ঢিলেঢালা হাওয়াই শার্ট ছিল মেসির গায়ে এবং কালো প্যান্ট ও পায়ে স্নিকার। রোকুজ্জো পরেছিলেন কালো রঙের স্লিভলেস টপ ও ব্যাগি প্যান্ট।
মেসি–রোকুজ্জোর সঙ্গে তাদের সন্তানরাও কনসার্টে ছিলেন.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: কনস র ট
এছাড়াও পড়ুন:
২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট সময়কালে ফ্যাসিবাদী শক্তি নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পারে, এসবির প্রতিবেদন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কর্মসূচি পালনকালে ফ্যাসিবাদী শক্তি অনলাইন-অফলাইনে প্রচারণা চালিয়ে সারা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি)।
গতকাল সোমবার এসবির এক প্রতিবেদনে এমন আশঙ্কার কথা বলা হয়েছে। প্রতিবেদনটি পুলিশের সব বিভাগকে পাঠিয়ে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছে এসবি। এসবির একটি সূত্র প্রথম আলোকে এই প্রতিবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ঐতিহাসিক জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ফ্যাসিবাদবিরোধী সামাজিক সংগঠনগুলো ১ জুলাই থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। এই ধারাবাহিকতায় ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত কর্মসূচি পালনের সময়কাল বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে কর্মসূচি পালনকে কেন্দ্র করে বিতাড়িত ফ্যাসিবাদী শক্তি অনলাইন-অফলাইনে প্রচারণা চালিয়ে দেশব্যাপী নৈরাজ্য সৃষ্টি, ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির কর্মসূচিতে বাধা প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর অপচেষ্টা চালাতে পারে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ সরকারি-বেসরকারি সম্পত্তি ও জানমাল রক্ষায় পুলিশের বিভিন্ন বিভাগকে কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছে এসবি।
নির্দেশনাগুলো হলো ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা। ৮ আগস্ট পর্যন্ত নিয়মিত সন্দেহজনক ব্যক্তিসহ মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও অন্যান্য যানবাহন তল্লাশি করা। বাস টার্মিনাল, লঞ্চঘাট, রেলস্টেশন ও বিমানবন্দরের পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল অভিযান পরিচালনা করা। মোবাইল প্যাট্রোল জোরদার করা। গুজব রোধে সাইবার পেট্রোলিং কার্যক্রম অব্যাহত রাখাসহ গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা।
এ ছাড়া কোনো অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকলে তা তাৎক্ষণিকভাবে এসবিকে অবহিত করার কথাও বলা হয়েছে।