Risingbd:
2025-11-03@13:03:22 GMT

ঢাকা চলচ্চিত্র উৎসবে ‘পদাতিক’

Published: 16th, January 2025 GMT

ঢাকা চলচ্চিত্র উৎসবে ‘পদাতিক’

‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’— এমন স্লোগান নিয়ে পর্দা উঠেছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের। ৯টি বিভাগে দেখানো হবে ৭৫টি দেশের ২২০টি চলচ্চিত্র।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) উৎসবের ষষ্ঠ দিন। আজ সন্ধ্যা ৭টায় জাতীয় জাদুঘরের মূল মিলনায়তনে প্রদর্শিত হবে ভারতীয় সিনেমা ‘পদাতিক’। এটি পরিচালনা করেছেন সৃজিত মুখার্জি।  

ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি পরিচালক মৃণাল সেনের বায়োপিক ‘পদাতিক’। সিনেমাটিতে মৃণাল সেনের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের চঞ্চল চৌধুরী।

আরো পড়ুন:

সার্টিফিকেশন বোর্ডে ঝুলছে ‘দ্য রিমান্ড’!

আমার এখানে এসে ভণ্ডামি করছেন কেন, প্রশ্ন শাবনূরের

‘পদাতিক’ সিনেমায় মৃণাল সেনের ছয়টি লুকে দেখা যাবে চঞ্চলকে। এতে চঞ্চলের বিপরীতে রয়েছেন মোনামী ঘোষ। কিশোর মৃণাল হিসেবে অভিনয় করেছেন কোরক সামন্ত। সিনেমাটিতে অভিনয় করেছেন জিতু কমল।

গত বছরের ১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবসে সিনেমাটি মুক্তি পায়। এ সিনেমার গানে কণ্ঠ দিয়েছেন অরিজিৎ সিং ও সনু নিগম।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র চলচ চ ত র পদ ত ক কর ছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

ভালো ফলনের আশায় গাছকে খাওয়ান তাঁরা

চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পাহাড়ি প্রদেশ গুইঝৌতে প্রাচীনকাল থেকে ‘গেলাও’ জনগোষ্ঠীর বসবাস। ভিয়েতনামেও এই জনগোষ্ঠীর মানুষ বাস করেন। চীনে তাঁদের সংখ্যা প্রায় ৬ লাখ ৭৭ হাজার।

কৃষিনির্ভর গেলাও জনগোষ্ঠীর সদস্যরা আজও প্রাচীনকালের পুরোনো এক ঐতিহ্য আগলে রেখেছেন। বছরের নির্দিষ্ট দিনে তাঁরা গাছকে খাওয়ান, যা চীনা ভাষায় ‘ওয়েই শু’ রীতি নামে পরিচিত।

এই প্রাচীন রীতি মূলত একধরনের প্রার্থনা। স্থানীয় অধিবাসীদের বিশ্বাস, এতে প্রকৃতি তুষ্ট হয়, ফসল ভালো হয়, পরিবারে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে। প্রতিবছর দুটি উৎসবের সময় এই অনুষ্ঠান পালন করা হয়—চীনা নববর্ষে, যা বসন্ত উৎসব নামে পরিচিত। আর গেলাও নববর্ষে, যা চান্দ্র পঞ্জিকার তৃতীয় মাসের তৃতীয় দিনে পালিত হয়।

অনুষ্ঠানের দিন সকালে আত্মীয়স্বজন ও গ্রামবাসী পাহাড়ের ঢালে জড়ো হন। তাঁরা সঙ্গে করে চাল থেকে তৈরি মদ, শূকরের মাংস, মাছ ও লাল আঠালো চাল নিয়ে আসেন। পাহাড়ে পৌঁছে প্রথমে আতশবাজি পোড়ানো হয়। এতে করে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়।

এর মধ্যেই একটি পুরোনো ও শক্তিশালী গাছ বাছাই করা হয়। এরপর সবাই ধূপ জ্বালিয়ে নতজানু হয়ে প্রার্থনা করেন। সবশেষে মূল পর্ব ‘গাছকে খাওয়ানো’ শুরু হয়।

একজন কুঠার বা ছুরি দিয়ে গাছে তিনটি জায়গায় ছোট করে কেটে দেন। সেই ক্ষতস্থানে চাল, মাংস ও মদ ঢেলে দেওয়া হয়, যাতে গাছ তাঁদের দেওয়া ভোগ গ্রহণ করতে পারে। পরে ওই জায়গা লাল কাগজে মুড়ে দেওয়া হয়।

এ ছাড়া গাছের গোড়া ঘিরে আগাছা পরিষ্কার করা হয়, মাটি আলগা করে দেওয়া হয়। এতে নতুন জীবনের বার্তা মেলে বলে মনে করেন গেলাও জনগোষ্ঠীর সদস্যরা।

যে গাছকে খাওয়ানো হয়, সেটি যদি ফলদ হয়, তাহলে ভোগ দানকারীরা একটি আশাব্যঞ্জক শ্লোক উচ্চারণ করেন। বলেন, ‘তোমায় চাল খাওয়াই, ফল দিয়ো গুচ্ছ গুচ্ছ; তোমায় মাংস খাওয়াই, ফল দিয়ো দলা দলা।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু আজ, এবারও নেই মেলার আয়োজন
  • শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
  • ‘মবের’ পিটুনিতে নিহত রূপলাল দাসের মেয়ের বিয়ে আজ
  • এবারও কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
  • ডাইনির সাজে শাবনূর!
  • প্রার্থনার সুরে শেষ হলো ‘ফাতেমা রানীর’ তীর্থোৎসব 
  • ভালো ফলনের আশায় গাছকে খাওয়ান তাঁরা
  • টগি ফান ওয়ার্ল্ডে উদযাপিত হলো হ্যালোইন উৎসব
  • উদ্ভাবন–আনন্দে বিজ্ঞান উৎসব
  • নবীনদের নতুন চিন্তার ঝলক