এ. কে. আজাদের দেওয়া কম্বল পেয়ে ২০ হাজার মুখে হাসি
Published: 19th, January 2025 GMT
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান এ. কে. আজাদের পক্ষ থেকে ফরিদপুরে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। গত ৯ দিনে সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও পৌর এলাকার ২৭টি ওয়ার্ডে মোট ২০ হাজার মানুষের হাতে কম্বল তুলে দেওয়া হয়।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির আওতায় ফরিদপুরে কম্বল বিতরণ কর্মসূচি শুরু হয় গত ১১ জানুয়ারি। এতে সহায়তা করে সমকাল সুহৃদ সমাবেশ ও ফরিদপুরের পাঁচটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা– এফডিএ, বিএফএফ, একেকে, এসডিসি এবং পিডাবলুও।
শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচির সমাপনী দিন রোববার মাচ্চর ইউনিয়নের দুটি জায়গায় ও শহরের বায়তুল আমান এলাকায় মোট তিন হাজার মানুষকে কম্বল দেওয়া হয়।
তিনটি স্থানেই শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ফরিদপুর শাখার ব্যবস্থাপক কে এম আনিসুর রহমানের তত্ত্বাবধানে উপস্থিত ছিলেন হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: শ তবস ত র ব তরণ ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’
আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।
পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’
শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি