দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (১৯ থেকে ২৩ জানুয়ারি) পর্যন্ত সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। আলোচ্য সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ০.১১ শতাংশ।

শনিবার (২৫ জানুয়ারি) ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.

৩৭ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯.৩৬ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ০.০১ পয়েন্ট বা ০.১১ শতাংশ।

এর আগের সপ্তাহের (১২ থেকে ১৬ জানুয়ারি) শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.৫১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯.৩৭ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ০.১৪ পয়েন্ট বা ১.৪৭ শতাংশ।

খাতভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে- মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৩.২১ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৪.৩৭ পয়েন্টে, ব্যাংক খাতে ৬.২৯ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ১০.১৯ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ১০.৮৪ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১১.১১ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ১১.৩২ পয়েন্টে, টেক্সটাইল খাতে ১১.৫১ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১২.৭১ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১৩.২২ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১৩.২৫ পয়েন্টে,  খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ১৩.৪৬ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ১৭.৬৮ পয়েন্টে, আইটি খাতে ১৮.৮৭ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ২৩.৫৮ পয়েন্টে, ট্যানারি খাতে ৩৫.৬১ পয়েন্টে, পাট খাতে ৩৫.৮৯ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৫৬.৬৮ পয়েন্ট এবং সিরামিক খাতে ৯৭.৪৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

ঢাকা/এনটি/

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ড এসইর প ই র শ ও প ই র শ ও কম ছ

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক সচিব মিহির কান্তিসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক সচিব ও উদ্দীপনের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদারসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. তানজির আহমেদ এ তথ্য জানান।

নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- উদ্দীপনের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জাকিয়া কে হাসান, সাবেক কোষাধ্যক্ষ ড. মো. গোলাম আহাদ, সাবেক সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক সদস্য, মো. নজরুল ইসলাম খান, নাহিদ সুলতান, ভবতোষ নাথ, ডা. আবু জামিন ফয়সাল, শওকত হোসেন ও সাবেক নির্বাহী পরিচালক বিদ্যুৎ কুমার বসু।

আবেদনে বলা হয়, দায়িত্ব পালনকালে পরস্পর যোগসাজশে ব্যক্তিগত লাভ ও আত্মসাতের উদ্দেশ্যে মাইক্রোক্রেডিট আইন (২০০৬)-এর ২৪/৩ ধারা ও বিধি (২০১০) এর বিধি ১৯(১) লঙ্ঘন করে আত্মসাতের উদ্দেশ্যে ক্ষুদ্রঋণ তহবিল হতে অনুমোদনহীন নামমাত্র ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট গোল্ডব্রিকস ও ব্যাটারি প্রকল্পে যথাক্রমে প্রায় ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৮১ হাজার ৩৭৭ টাকা ও ৪ কোটি ৪৮ লাখ ৪৬৬ টাকা বিনিয়োগ দেখিয়ে তহবিল হতে স্থানান্তর করেছেন। উক্ত জালিয়াতি সম্পর্কিত একটি মামলা দুর্নীতি দমন কমিশনে তদন্তাধীন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ