পারিশ্রমিক না পেয়ে দুর্বার রাজশাহীর বিদেশি ক্রিকেটাররা ম্যাচ বয়কট করেছিলেন। রংপুর  রাইডার্সের বিপক্ষে ওই ম্যাচে জিতেছে তাসকিন আহমেদের দুর্বার রাজশাহী। গ্রুপের শেষ ম্যাচে রাজশাহী দুই বিদেশি নিয়ে খেলতে নেমেছে। ম্যাচে এসএম মেহরবের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৯ উইকেটে ১১৭ রান করতে পেরেছে সিলেট স্ট্রাইকার্স।

মিরপুর স্টেডিয়ামে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে সিলেটের জাকির হাসান, জাকের আলী ও আহসান ভাটিয়া সেট হয়েও ফিরে  যান। জাকির ২৫ বলে ২৪ ও আহসান ২১ বলে ২৫ রান করেন। জাকের ১৮ বলে ১৭ রানের ইনিংস খেলেন। এছাড়া শেষে সুমন খান ২০ রান করেন।

সিলেটের অন্য ব্যাটাররা ব্যর্থ হন। সামিউল্লাহ সেনওয়ারির সঙ্গে আরিফুল হক ওপেনিংয়ে নেমে বিস্ময় উপহার দেন। তারা যথাক্রমে ৯ ও ৭ রান যোগ করেন। চারে নামা সাজ্জাদুল শূন্য করে ফিরে যান।

রাজশাহীর হয়ে এসএম মেহরব একাই ৪ উইকেট নিয়েছেন। তিনি ৪ ওভারে মাত্র ১৫ রান দেন। মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী নেন ৪ ওভারে ৩৩ রানে ৩ উইকেট। তাসকিন একটি ও আফগান পেসার আফতাব আলম ১ উইকেট নেন।  
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

টাঙ্গাইল সদরের মগড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এসএম আনিছুর রহমানকে না পেয়ে তার স্ত্রী লিলি বেগমকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। 

মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে বাড়ির পাশে ‘লিওন বেকারি’ নামে নিজ প্রতিষ্ঠানেই এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মঙ্গলবার রাতেই এসএম আনিছুর রহমান বাদি হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করা হয়।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, কুইজবাড়ী বাজারের কাছে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান উত্তমের বাড়ির পাশেই নিজেদের ‘লিওন বেকারি’ নামে বিস্কুটের ফ্যাক্টরি রয়েছে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় নামাজ শেষ করে উত্তম ফ্যাক্টরিতে যেতেন। 

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উত্তমের ফ্যাক্টরিতে যেতে দেরি হওয়ায় তার স্ত্রী লিলি আক্তার সেখানে যান। সেসময় কয়েকজন মুখোশধারী দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্র দিয়ে লিলিকে কোপাতে থাকে। সেসময় তার চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক লিলিকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রেখেছে পুলিশ।

জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ ইকবাল বলেন, “কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে জানা যায়নি। আমরা এ ঘটনায় শোকাহত। জড়িতদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।”

টাঙ্গাইল সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানবীর আহম্মেদ বলেন, “মামলাটি তদন্ত করা হচ্ছে। ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ময়না তদন্ত শেষে দুপুরের মধ্যে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।”

ঢাকা/কাওছার/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা