শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) আওয়ামীপন্থি ১২ শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ও আন্দোলন দমনে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে তদন্ত কমিটির পর্যবেক্ষণে উঠে আসে, অভিযুক্তরা দলীয় আনুগত্যের মাধ্যমে প্রশাসনের সহায়তায় আন্দোলন দমন করেছেন। শিক্ষার্থীদের ভয়ভীতি দেখিয়েছেন।

বহিষ্কার শিক্ষকরা হলেন–  অধ্যাপক মো.

হারুন-উর-রশিদ, দেব কুমার ভট্টাচার্য্য, অলি আহাদ সেতু, শরমিন চৌধুরী, মো. ফরহাদ হোসেন, আয়েশা আক্তার,  রুহুল আমিন, চৈতী দে পূজা, ছাবেরা ইয়াছমীন, ওমর আলী মল্লিক, শাহ জহির রায়হান ও জিয়াউর রহমান ভূঁঞা। 

এ ছাড়া তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক শহীদুর রশিদ ভূঁইয়া, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক অলোক কুমার পাল এবং ট্রেজারার অধ্যাপক নজরুল ইসলামের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে।
 

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

গুলিস্তানে সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

ঢাকার গুলিস্তানে সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে ফায়ার সার্ভিস।

শনিবার (২ আগস্ট) সকাল ১০টার দিকে মার্কেটের পঞ্চম তলায় আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। 

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের স্টেশন অফিসার এবং মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম রাইজিংবিডিকে বলেন,  ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা  সোয়া এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে বেলা ১১টা ১২ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। 

ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার লিমা খানম জানিয়েছেন, “সকাল ১০টার দিকে আগুন লাগার খবর আসে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। সোয়া এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।” 

তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ এবং ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবরও পাওয়া যায়নি। তবে আগুন লাগার খবর পেয়ে ভিড় করে উৎসুক জনতা ও ব্যবসায়ীরা। 

ঘটনাস্থলে এখনো কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

ঢাকা/রায়হান/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ