চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ইমরান আলী মাসুদ ও গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মনসুর আলীর দুই দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রোববার চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিকের আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পুলিশ তাদের সাত দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার আবেদন করেছিলেন।

কোতোয়ালী থানার ওসি আব্দুল করিম জানান, ২২ ফেরুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার ফিরিঙ্গীবাজার ব্রিজঘাট এলাকা থেকে মাসুদ ও মনসুরকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশ জানায়, তাদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল ও নয় রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা হয়েছে। এছাড়া বিশেষ ক্ষমতা আইনেও তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়।

গ্রেপ্তার আসামিরা নগরীর ২৫ নম্বর রামপুর ওয়ার্ডের এয়াকুব আলীর ছেলে ইমরান আলী মাসুদ এবং হাটহাজারী পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড পূর্ব আলামপুর গ্রামের মৃত ফরিদ আহম্মেদের ছেলে মনসুর আলী। এদের মধ্যে মনসুর ইসলামিয়া কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: মনস র

এছাড়াও পড়ুন:

কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী। 

বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম  কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ