রমজান ও ঈদ ঘিরে নেওয়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বিভিন্ন মার্কেটের ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা খুশি বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক। 

তিনি বলেন, ঢাকা শহরের প্রতিটি মার্কেটে নিরাপত্তা জোরদার করা রয়েছে। ক্রেতা, দোকানি ও মালিক সমিতির নেতারা নিরাপত্তা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে তিনি ঢাকার শপিংমল কেন্দ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকি শেষে গুলশান-১ নম্বরের পুলিশ প্লাজায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

ডিবিপ্রধান বলেন, গুলশান, বনানী, ডিএনসিসি-১, ডিএনসিসি-২ এলাকার মার্কেটগুলো ঘুরে দেখেছি, প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। আমি সবার সঙ্গে কথা বলেছি। তারা নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আস্থা প্রকাশ করেছেন। জনগণের নিরাপত্তায় অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ ডিবি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, রমজান মাসে আমরা যেন সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে যেতে পারি, আসন্ন ঈদুল ফিতর যেন আমরা সুন্দরভাবে উদযাপন করতে পারি, সেজন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। ঢাকা মহানগরের প্রতিটি জায়গায় আমাদের টহল রয়েছে। চেকপোস্ট, ডিবি পুলিশ এবং হোন্ডা পার্টি রয়েছে। জনগণের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব যবস থ

এছাড়াও পড়ুন:

জনগণের ঐক্য থাকলে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থাকে কবর দিতে পারব: সাকি

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘যদি জনগণের ঐক্য থাকে, তাহলে এই দেশে ফ্যাসিবাদ যেমন পালিয়েছে, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থাকেও আমরা কবর দিতে পারব। আর যে লুটপাটের রাজত্ব, দুর্নীতির রাজত্ব কায়েম হয়েছে, সেটাকেও আমরা কবর দিতে পারব।’

আজ শুক্রবার বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই গণসমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জোনায়েদ সাকি। সমাবেশের আয়োজন করে গণসংহতি আন্দোলন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ জুলফিকার আহমেদ শাকিলের মা আয়েশা বেগম সমাবেশ উদ্বোধন করেন।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী বলেন, ‘লুটপাট, দুর্নীতি আমরা বন্ধ করতে না পারলে দেশে নতুন ক্ষমতাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা হবে না। শহীদদের স্বপ্নপূরণে নতুন রাজনৈতিক এবং ক্ষমতাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’

জোনায়েদ সাকি বলেন, ক্ষমতা দিয়ে টাকাপয়সা ধনসম্পদ আহরণ করা বাংলাদেশে গুম–খুন, অত্যাচার, ত্রাসের রাজত্বের ভিত্তি ছিল ফ্যাসিবাদী শাসন। ক্ষমতা দিয়ে টাকাপয়সা, ধনসম্পদ আহরণ করতে গিয়ে ব্যাংক, বিমা, ব্যবসা-বাণিজ্য, সব উন্নয়ন প্রকল্প—সব খেয়ে ফেলেছিল তারা।

এ সময় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার এবং আহতদের দায়িত্ব নিতে অন্তর্বর্তী সরকার কেন ব্যর্থ হয়েছে, তার ব্যাখ্যা ৫ আগস্টের মধ্যে জানানোর দাবি জানিয়েছেন জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক লক্ষণ দেখছি, যেন পুরোনো ব্যবস্থাই আবার আমাদের মধ্যে জায়গা করে নিচ্ছে। আমরা দেখলাম শহীদদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা এখনো হয়নি। আহতদের চিকিৎসা এখনো হয়নি।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে সমাবেশের কার্যক্রম শুরু হয়। আজ শুক্রবার বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যুদ্ধাপরাধী শক্তিকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা জুলাই অভ্যুত্থানের সাংঘর্ষিক : কমরেড রতন
  • ফতুল্লায় বৃষ্টি উপেক্ষা করে মাও. জব্বারের ব্যাপক গণসংযোগ
  • জনগণের ঐক্য থাকলে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থাকে কবর দিতে পারব: সাকি
  • ইসির প্রতিটি কাজে জবাবদিহি থাকতে হবে
  • জুলাই আন্দোলনকে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়াবেন না: টুকু
  • সবাই অপেক্ষা করছে একটা নির্বাচনের জন্য
  • সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে দেশে ফ্যাসিবাদ, উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিতে পারে: তারেক রহমান
  • সরকারের একটি অংশ অপকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে: তারেক রহমান
  • ট্রাম্পের প্রতি মার্কিন জনগণের সমর্থন ৪০ শতাংশে ঠেকেছে
  • জাতিসংঘে সম্মেলনের ফাঁকে বাংলাদেশ-পাকিস্তান বৈঠক, ফিলিস্তিন ইস্যুতে উদ্বেগ