পটুয়াখালীতে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. ফিরোজ হাওলাদার ২২ বছর পর র‍্যাবের জালে ধরা পড়েছে।

শুক্রবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‍্যাব অভিযান চালিয়ে জেলার বাউফল উপজেলার সূর্যমনি ইউনিয়নের রহমতনগর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তার ফিরোজ একই উপজেলার কবিরকাঠি এলাকার মৃত মজিদ হাওলাদারের ছেলে।

র‍্যাব-৮ পটুয়াখালী ক্যাম্প অধিনায়ক তুহিন রেজা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

র‍্যাব জানায়, যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো.

ফিরোজ ২০০৩ সালে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বাউফলের কালিশুরি এলাকায় সংঘটিত সংঘর্ষে প্রতিপক্ষ মালেক মৃধাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন এবং পায়ের রগ কেটে দেন। এ ঘটনায় মালেক মৃধার স্ত্রী জোহরা বেগম বাদী হয়ে বাউফল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার অন্যান্য আসামিরা ধরা পড়লেও ফিরোজ দীর্ঘ ২২ বছর ধরে পলাতক ছিলেন।

২০০৭ সালে পটুয়াখালী জেলা দায়রা জজ আদালত তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করেন। পরবর্তী সময়ে ফিরোজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার সকালে অভিযান চালিয়ে ফিরোজকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারের পর প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে বাউফল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব উফল

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ