ঢাবিতে ১৪ মার্চ থেকে অনলাইনে ক্লাস
Published: 11th, March 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নিয়মিত ক্লাস আগামী ১৩ মার্চ পর্যন্ত চলবে। এছাড়া আগামী ১৪ মার্চ থেকে ২০ মার্চ পর্যন্ত সব ক্লাস অনলাইনে চলবে।
মঙ্গলবার (১১ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তর থেকে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাবিতে নিয়মিত ক্লাস আগামী ১৩ মার্চ (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত চলবে। আগামী ১৪ মার্চ থেকে ২০ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত অনলাইন ক্লাস অনুষ্ঠিত হবে।
আরো পড়ুন:
ছাত্রদল সম্পাদকের বক্তব্যের নিন্দা ঢাবি শাখা শিবিরের
ঢাবিকে ‘জুলাই বিপ্লবের রক্তাক্ত দলিল’ গ্রন্থ উপহার
গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) উপাচার্যের সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত ডিনস্ কমিটির এক সভায় পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে অনলাইন ক্লাস চালু রাখার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নারীরা কেন পুরুষদের তুলনায় বেশিবার প্রস্রাব করেন?
একজন পুরুষ মূত্রথলিতে অনায়াসে ৪০০ থেকে ৬০০ মিলিলিটার প্রস্রাব ধারন করতে পারে। একজন নারীরও এই সক্ষমতা রয়েছে। তারপরেও নারীরা পুরুষের চেয়ে বেশিবার প্রস্রাব করে। এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে।
চিকিৎসকদের মতে, ‘‘মূত্রথলির ধারণ ক্ষমতা এক হলে এর চারপাশে যেসব অঙ্গ থাকে, তা প্রস্রাব লাগার অনুভূতিতে পার্থক্য তৈরি করে। আর এখান থেকেই নারী ও পুরুষের মূত্রথলির পার্থক্যের শুরু।পুরুষদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, মূত্রথলি প্রোস্টেটের ওপরে এবং রেকটামের (মলদ্বারের) সামনে থাকে। আর নারীদের ক্ষেত্রে এটি একটি অপেক্ষাকৃত সংকীর্ণ পেলভিক অঞ্চলে থাকে।’’
নারীরা গর্ভাবস্থায় বার বার প্রস্রাব করেন। এই সময়ে জরায়ু মূত্রথলিকে চেপে ধরে। আর সেকারণেই শেষ তিন মাসে নারীদের প্রায় প্রতি ২০ মিনিট পরপর বাথরুমে যেতে হয়।
আরো পড়ুন:
প্রতিদিন এন্টাসিড খাচ্ছেন? কোন কোন রোগ হতে পারে জেনে নিন
যেসব রোগ থাকলে ডাবের পানি পান করা উচিত নয়
বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, নারীরা তুলনামূলকভাবে কম প্রস্রাব জমলেই মূত্রথলি ভর্তি হওয়ার অনুভব পেতে পারেন। এর কারণ হরমোনের প্রভাব। তাছাড়া সংবেদনশীলতার কারণেও এমন হয়।
নারীদের ক্ষেত্রে সন্তান প্রসব, হরমোন পরিবর্তন এবং বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে এই পেশিগুলো দুর্বল হয়ে যেতে পারে। তখন নারীদের মূত্রথলির ‘ধরে রাখা’ ও ‘ছাড়ার’ মধ্যে নিয়ন্ত্রণের ভারসাম্য নষ্ট হয়।মূত্রনালীর শেষপ্রান্তে থাকা স্পিঙ্কটার নামের পেশিটি তার শক্তি হারাতে পারে বলে বার বার প্রস্রাব হতে পারে।
নারীরা ঘর থেকে বের হওয়ার আগে ইচছাকৃতভাবে প্রস্রাব করেন। যাতে বাইরে গেলে পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করতে না নয়। এটা এক রকম সংস্কৃতি। এমনকি ছোট শিশু মেয়েকেও এই শিক্ষাই দেওয়া হয়। যার ফলে এক ধরণের সংবেদনশীলতা তৈরি হয়ে যায়। এই সংবেদনশীলতাও বার বার প্রস্রাব হওয়ার একটি কারণ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘পুরুষের চেয়ে নারীর বার বার প্রস্রাব হওয়ার পেছনে ইচ্ছাশক্তির দুর্বলতা বা ছোট মূত্রথলির ব্যাপার নেই। বরং এটি শরীরের গঠন, অভ্যাস আর হরমোনের প্রভাবে হয়ে থাকে।’’
তথ্যসূত্র: বিবিসি
ঢাকা/লিপি