ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুষ্ঠানে প্রশংসিত বাংলাদেশের ‘পায়েস’
Published: 21st, March 2025 GMT
যুক্তরাজ্যের ফরেন কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসের (এফসিডিও) আয়োজনে আন্তর্জাতিক খাবার ও সংস্কৃতির এক অনানুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ‘পায়েস’ কূটনীতিকদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় লন্ডনের সেন্ট জেমসের ল্যাঙ্কাস্টার হাউসে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডন এই পায়েস উপস্থাপন করে। অতিথিরা পায়েসের অনেক প্রশংসা করেন।
এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে লন্ডনে অবস্থিত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক মিশনগুলোর কূটনীতিকদের একত্রিত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়। নিজ নিজ দেশের খাবার ও সংস্কৃতির বিনিময়ের মাধ্যমে পারস্পরিক বন্ধুত্ব জোরদার হয়।
ব্রিটিশ খাবারের পাশাপাশি লন্ডনের কূটনৈতিক মিশনগুলো তাদের নিজ নিজ দেশের খাবার এবং পানীয় উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাপী খাবারের স্বাদের একটি আবহ তৈরি করে।
বিভিন্ন কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিভাবান শিল্পীদের প্রাণবন্ত খাদ্য, পানীয় এবং মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে সন্ধ্যাটি জমে ওঠে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’
আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।
পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’
শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি