ইউনিভার্সেল মেডিকেল ও চবি ৩৯ ব্যাচের কর্পোরেট স্বাস্থ্যচুক্তি
Published: 26th, March 2025 GMT
ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ৩৯ ব্যাচের মধ্যে এক দ্বিপাক্ষিক কর্পোরেট স্বাস্থ্যচুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।
শুক্রবার (২১ মার্চ) এ চুক্তিতে যৌথভাবে স্বাক্ষর করেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্ত্তী এবং চবির ৩৯ ব্যাচের প্রেসিডেন্ট রাশেদ এইচ চৌধুরী।
চুক্তির আওতায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৯ ব্যাচের সকল সদস্য এবং তাদের পরিবার এখন থেকে এই হাসপাতালে এক্সিকিউটিভ হেল্থ চেক-আপ, কার্ডিয়াক হেলথ চেক-আপ ও অন্যান্য স্বাস্থ্য পরীক্ষায় বিশেষ ছাড় পাবেন। এ ছাড়াও ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিশেষ ছাড়ে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের পাশাপাশি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ৩৯ ব্যাচের সদস্যরা।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হেড অব কর্পোরেট নিতা চক্রবর্ত্তী, এক্সিকিউটিভ (কর্পোরেট বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) রাবেয়া সুলতানা এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৯ ব্যাচের জেনারেল সেক্রেটারি যুগ্ম জেলা জজ রাজেশ চৌধুরী এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট জিয়া উদ্দিন।
ঢাকা/এনএইচ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ৩৯ ব য চ র
এছাড়াও পড়ুন:
ট্রাইব্যুনালে গুমের মামলা তদন্ত, বিচারে সহযোগিতা করবে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক গ্রুপ: চিফ প্রসিকিউটর
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হওয়া গুমের মামলার তদন্তের পাশাপাশি বিচারে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপ সব ধরনের সমর্থন ও সহযোগিতা করবে। আজ সোমবার দুপুরে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপ অন এনফোর্সড অর ইনভলান্টারি ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স (ডব্লিউজিইআইডি)-এর ভাইস চেয়ার গ্রাজিনা বারানোস্কা ও আনা লোরেনা ডেলগাদিলো পেরেজ বর্তমানে বাংলাদেশ সফরে রয়েছেন। এই দুজন ও ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ মানবাধিকারবিষয়ক উপদেষ্টা হুমা খানসহ জাতিসংঘের বেশ কয়েকজন প্রতিনিধি আজ দুপুরে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
পরে এ বিষয়ে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের গুমের কেসগুলোকে কীভাবে আমরা ডিল করছি এবং এই কেসের যে তদন্ত, বিচার কোন পর্যায়ে আছে; কী কী চ্যালেঞ্জ আমরা ফেস করছি, এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য কী কী ধরনের সাপোর্ট দরকার, তাঁরা কী ধরনের সাপোর্ট আমাদের দিতে পারেন, সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই বিচার অব্যাহত রাখার ব্যাপারে সব ধরনের সমর্থন ও সহযোগিতা করতে এই কমিটি প্রস্তুত আছে এবং তাঁরা এটা করবেন।’
গুমের শিকার, এমন ভুক্তভোগীরা সাক্ষী দিতে এসে যাতে বিপদে না পড়েন, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে জানিয়ে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, তাঁরা বলেছেন, যত ধরনের সাহায্য লাগবে, তাঁরা করবেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, বিশেষ করে সাক্ষী সুরক্ষার ব্যাপারটা। এ ব্যাপারে আইন আছে, কিন্তু তা কীভাবে বাস্তবায়ন হবে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অনেক ভুক্তভোগী আছেন, তাঁদের হয়তো এমন নিরাপত্তার সংকট আছে, তাঁদের হয়তো এক জায়গা থেকে সরিয়ে দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার দরকার হতে পারে। সেটা বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে করা কঠিন। এ ব্যাপারে জাতিসংঘের যদি সহযোগিতা পাওয়া যায়, তাহলে চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের জন্য কাজ করা সহজ হবে।