ঝালকাঠিতে ধর্ষণের অভিযোগে মিথ্যা মামলা করায় এক যুবলীগ কর্মীর স্ত্রীকে কারাগারে পাঠানো নির্দেশ দিয়েছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।

বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত বিচারক অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আমিনুল ইসলাম তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী শ্যামল চন্দ্র রায়।

কারাগারে যাওয়া গৃহবধূ সুমাইয়া আক্তার রিমি নলছিটি উপজেলার যুবলীগ কর্মী মামুন হাওলাদারের স্ত্রী ও পৌরসভার অনুরাগ এলাকার জাকির হোসেনের মেয়ে।

আদালত ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালে নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি ইউনিয়নের কাওসার হোসেন ওরফে মিন্টু মৃধা (৭০)-এর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে নলছিটি থানায় নারী ও নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণ মামলা করেন সুমাইয়া আক্তার রিমি। পরে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। 

ওই মামলায় কিছুদিন কারাভোগের পর উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্ত হন মিন্টু মৃধা। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত করেন এবং অভিযোগের বিষয়ে কোনো সত্যতা না পাওয়ায় অভিযোগটি মিথ্যা বলে ট্রাইব্যুনালে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।

বুধবার দুপুরে মিথ্যা ধর্ষণ মামলা করায় রিমিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক।

ঢাকা/অলোক/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ