নিজেদের এআই মডেলের প্রশিক্ষণে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত বিভিন্ন দেশের ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের পাবলিক পোস্ট ও মন্তব্য ব্যবহার করবে মেটা। নতুন এ পরিকল্পনার আওতায় শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের পাবলিক পোস্ট ও মন্তব্য ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। অর্থাৎ ১৮ বছরের কম বয়সী ব্যক্তিদের ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো তথ্য সংগ্রহ করা হবে না।

মেটার তথ্যমতে, ইউরোপের ব্যবহারকারীরা শিগগিরই একটি নোটিফিকেশন পাবেন। সেখানে জানানো হবে, কোন কোন ধরনের তথ্য এআই প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহার করা হবে। তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি জানানোর পাশাপাশি একটি লিংকও পাবেন ব্যবহারকারীরা, যা কাজে লাগিয়ে চাইলে নিজেদের ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহারের বিরোধিতা করা যাবে। ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামের পোস্ট ও মন্তব্যের পাশাপাশি মেটা এআই চ্যাটবটকে করা বিভিন্ন প্রশ্ন বা অনুরোধও এআই মডেলের প্রশিক্ষণে ব্যবহার করা হবে।

মেটার নতুন এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইউরোপীয় কমিশন এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। গত বছরের জুন মাসে আয়ারল্যান্ডের ডেটা সুরক্ষা কমিশনের (ডিপিসি) সুপারিশে ইউরোপে এআই মডেল চালুর পরিকল্পনা স্থগিত করেছিল মেটা।

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইনস ট গ র ম ব যবহ র কর ফ সব ক ইউর প

এছাড়াও পড়ুন:

জ্বরে ভুগছেন মিরাজ, গলে প্রথম টেস্টে খেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ দলের পূর্ণাঙ্গ সফর। আগামী মঙ্গলবার গলে মাঠে গড়াবে সিরিজের প্রথম টেস্ট। ম্যাচের আগে আজ রোববার প্রথমবারের মতো অনুশীলনে নামে বাংলাদেশ দল। মাঠে দেখা গেছে শান্ত, মুশফিক, নাহিদ রানা, জাকের আলিসহ বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারকে।

তবে অনুশীলনে ছিলেন না সদ্য ওয়ানডে অধিনায়ক হওয়া মেহেদী হাসান মিরাজ। জানা গেছে, জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় এদিন বিশ্রামে ছিলেন তিনি।

দিন শেষে অনুশীলনের পর সংবাদমাধ্যমে টাইগারদের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স জানিয়েছেন মিরাজের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে। সিমন্স বলেন, 'হ্যাঁ, মিরাজ জ্বরে ভুগছে। তবে আজ সকালেই তাকে আগের চেয়ে কিছুটা ভালো দেখেছি। চিকিৎসা চলছে। আশা করি আগামীকাল সে অনুশীলনে ফিরতে পারবে।'

তবে মিরাজের না থাকা দলের ভারসাম্যকে প্রভাবিত করতে পারে বলেও জানান কোচ। তার ভাষ্য, 'মিরাজকে নিয়ে আমাদের কিছুটা দুশ্চিন্তা আছে। তবে কারও না থাকা মানেই অন্য কারও জন্য সুযোগ তৈরি হওয়া। আমরা সবাই চাই সে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুক। তবে যদি খেলতে না পারে, তাহলে দলে পরিবর্তন আনতে হবে। এটাই বাস্তবতা।'

সম্পর্কিত নিবন্ধ