ইসলামী আন্দোলনের ফয়জুলকে মেয়র চেয়ে মামলা, আদালতের সিদ্ধান্ত পেছাল
Published: 24th, April 2025 GMT
ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র চেয়ে করা মামলাটি গ্রহণযোগ্য হবে কিনা- আদালত সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে আরও এক দফা তারিখ পুনর্নিধারণ করলো। নতুন তারিখ দেওয়া হয়েছে ৫ মে। আজ বৃহস্পতিবার মামলাটির তারিখ নির্ধারিত ছিল।
ফয়জুলের আইনজীবী অ্যাডভোকেট শেখ আবদুল্লাহ নাসের সমকালকে জানান, ৫ মে কেন পুনরায় তারিখ দেওয়া হলো সে বিষয়ে আদালত কোনো ব্যাখ্যা দেননি।
এদিকে মামলার নির্ধারিত তারিখ হওয়ায় ইসলামী আন্দোলনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী বৃহস্পতিবার দুপুরে আদালতপাড়ায় অবস্থান নিয়েছিলেন। এর আগে সকালে নগরের অশ্বিনী কুমার হলের সামনে থেকে গণমিছিল বের হয়। তারা আদালত সংলগ্ন ফজলুল হক অ্যাভিনিউতে অবস্থান নেওয়ায় যানবহন চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
২০২৩ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সিটি নির্বাচনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী ফয়জুল করীম ৩৩ হাজার ৮২৮ ভোট পেয়ে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছিলেন। তিনি ইসলামী আন্দোলনের জেষ্ঠ নায়েবে আমীর। ওই নির্বাচনে বিজয়ী নৌকার প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ পেয়েছিলেন ৮৭ হাজার ৮০৮ ভোট। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাত ভাই।
কারচুপির অভিযোগে নির্বাচনী ফল বাতিল করে ফয়জুলকে মেয়র ঘোষণা চেয়ে ১৭ এপ্রিল বরিশাল নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করা হয়। একই দাবি জানিয়ে বুধবার আরেকটি মামলা করেছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়।
সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।
এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই