বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্টে ২ নারীসহ গ্রেপ্তার ৮
Published: 9th, May 2025 GMT
বন্দরে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত ২ নারীসহ ৮ পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের শুক্রবার (৯ মে) দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ধৃতরা হলো বন্দর উপজেলা ধামগড় ইউনিয়নের সেনেরবাড়ি এলাকার মোস্তফা মিয়ার স্ত্রী জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী বানু বেগম (৩৮) ধামগড় এলাকার বকুল মিয়ার ছেলে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী মুকুল (২৬) লালখারবাগ এলাকার আব্দুর রব মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী রাকিব (৩২) ফরাজিকান্দা এলাকার আলী আকবর মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী আক্কাস (৪৫) বাকসরাইল এলাকার মিয়াজ উদ্দিন মিয়ার মেয়ে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী খাদিজা বেগম (২৫) হাজরাদি চাঁনপুর এলাকার মৃত আক্তার উদ্দিন মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত সিকান্দার (৬০) সোনাচড়া এলাকার সিদ্দিক মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী বাহাউদ্দিন (২৬) ও সালেহনগর এলাকার দেলোয়ার হোসেন মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী হানিফ (৩০)।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এল ক র
এছাড়াও পড়ুন:
খুলনায় ৮ ঘণ্টার ব্যবধানে ২ জনকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় মাত্র আট ঘণ্টার ব্যবধানে দুজনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
শুক্রবার (১ আগস্ট) রাতে খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গা এলাকায় মনোয়ার হোসেন টগর নামে এক যুবক এবং শনিবার (২ আগস্ট) ভোরে দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুরে আল-আমিন সিকদার নামে এক ভ্যানচালক খুন হন।
দিঘলিয়ায় ভ্যানচালককে কুপিয়ে হত্যা
পুলিশ জানায়, শনিবার ভোর আনুমানিক সাড়ে ৫টার দিকে দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুর নন্দনপ্রতাপ গ্রামে আল-আমিন সিকদার (৩৩) নামে এক ভ্যানচালককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। নিহত আল-আমিন ওই গ্রামের কাওসার শিকদারের ছেলে।
দিঘলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এইচ এম শাহীন বলেন, “আল-আমিনের স্ত্রীর সাবেক স্বামী মো. আসাদুল ঝিনাইদহ থেকে এসে অতর্কিতে তার ওপর হামলা চালায়। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যার পর আসাদুল পালিয়ে যায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তার সাবেক স্ত্রীকে বিয়ে করার কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারে।”
ঘটনার পর পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
নগরীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
অপরদিকে, শুক্রবার রাত সোয়া ৯টার দিকে খুলনা নগরীর সোনাডাঙ্গা থানাধীন সবুজবাগ এলাকায় নিজ বাড়িতে ছুরিকাঘাতে খুন হন মনোয়ার হোসেন টগর (২৫) নামে এক যুবক। তিনি ওই এলাকার বাসিন্দা জামাল হাওলাদারের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, রাত সোয়া ৯টার দিকে কয়েকজন যুবক টগরের বাড়িতে প্রবেশ করে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা তাকে ছুরিকাঘাত করে। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সোনাডাঙ্গা মডেল থানার এসআই আবদুল হাই বলেন, “প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, হত্যাকারীরা টগরের পূর্ব পরিচিত। তাদের সবাইকে শনাক্ত করা হয়েছে এবং গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।”
ঢাকা/নুরুজ্জামান/ইভা