চলমান ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনায় দিনাজপুর সীমান্তে সতর্কতায় অবস্থান করছে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি)।

রবিবার (১১ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবি’র বিএ- ৬০০৯ কর্নেল গাজী মোহাম্মদ মিজানুল হক পিএসসি সেক্টর কমান্ডার দিনাজপুর।

তিনি জানান, বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষীবাহিনী বিজিবি সর্বক্ষণিক সীমান্তে সতর্কতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে। সম্প্রতি ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত উত্তেজনায় দিনাজপুরের সব সীমান্তে বিজিবি সদস্যরা সতর্কতায় আছে। যে কোন পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি সদস্যরা প্রস্তুত রয়েছে।

দিনাজপুর জেলা পুলিশ সুপার মারুফাত হুসাইন বলেন, “পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এতে আমাদের দেশের মানুষ সতর্ক আছে, আমরাও সতর্কতা অবস্থায় আছি।”

ঢাকা/মোসলেম/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সতর ক

এছাড়াও পড়ুন:

সিডনিতে আগুনের গানে জ্বলল ঢাবির স্মৃতির প্রদীপ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জন্য ছিল এটি এক আবেগঘন সন্ধ্যা। প্রিয় মুখ, পুরোনো দিন আর মন ছুঁয়ে যাওয়া গান—সব মিলিয়ে সিডনির গ্রানভিলের গ্র্যান্ড রয়্যাল ভেন্যু যেন ১০ মে শনিবার পরিণত হয়েছিল এক টুকরো ক্যাম্পাসে।
অস্ট্রেলিয়ায় ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের (ডিইউএএএ) আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় ‘গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন ২০২৫’। অনুষ্ঠানে সাড়ে তিন শতাধিক প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও তাঁদের পরিবার-পরিজনের অংশগ্রহণে তৈরি হয় এক প্রাণবন্ত, উৎসবমুখর পরিবেশ।
অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিলেন নব্বই দশকের জনপ্রিয় ব্যান্ডশিল্পী আগুন। ‘তোমার জন্য’, ‘বেদনার পূজা’ কিংবা ‘এই জন্ম তোমার জন্য’—এমন সব চেনা গানে দর্শক-শ্রোতা মুহূর্তেই ফিরে যান কৈশোর-যৌবনের দিনগুলোতে। গিটারের ছড়ে ছড়ে যখন আগুন বলেন, ‘প্রবাসে এমন শ্রোতা আর ভালোবাসা পেয়ে আমি সত্যিই আপ্লুত,’ তখন হলজুড়ে বাজে করতালি।

পরে প্রথম আলোকে আগুন বলেন, ‘এটা আমার সেরা পারফরম্যান্সগুলোর একটি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেগটাই আলাদা। মঞ্চে উঠেই সেটা অনুভব করেছি।’
আগুনের আগে মঞ্চে আসেন বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের কণ্ঠশিল্পী সিঁথি সাহা। তাঁর সুরেলা কণ্ঠে মন ভিজে যায় উপস্থিত সবার। আবৃত্তি পরিবেশন করেন লাবণ্য আর শুদ্ধ নৃত্যে নজর কাড়েন সিডনিপ্রবাসী নৃত্যশিল্পী অর্পিতা সোমচৌধুরী। শিশুদের পরিবেশনাতেও ছিল প্রাণের ছোঁয়া—ঈষিকা ও তারার নাচে মঞ্চ যেন হয়ে ওঠে ঘরের উঠোন।

অনুষ্ঠানের সূচনা হয় অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত দিয়ে

সম্পর্কিত নিবন্ধ