ইউআইইউ অধ্যাপকের টেলিকম ও আইসিটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন
Published: 18th, May 2025 GMT
বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সোসাইটি দিবস ২০২৫ উপলক্ষে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক খন্দকার আবদুল্লাহ আল মামুনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।
টেলিকম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) খাতে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে এ সম্মাননা দিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ।
শনিবার (১৭ মে) ঢাকায় আয়োজিত এক বিশেষ অনুষ্ঠানে এই সম্মাননা প্রদান করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া।
আরো পড়ুন:
বাউরেস সনদ ও সম্মাননা স্মারকে বড় ভুল
বগুড়া লেখক চক্রের সম্মাননা পেলেন ৫ বিশিষ্ট ব্যক্তি
এতে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত) ফায়েজ আহমেদ তায়েব, আইসিটি বিভাগের সচিব মো.
ইউআইইউ এর সিএসই বিভাগের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিষয়ের অধ্যাপক খন্দকার এ. মামুন এইমস ল্যাব ও ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ, ইনোভেশন, ইনকিউবেশন অ্যান্ড কমার্শিয়ালাইজেশন (আইরিক) এর প্রতিষ্ঠাতা। তিনি গবেষণা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা কার্যক্রমের মাধ্যমে গত ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে প্রযুক্তি নির্ভর সমাধানের পথ প্রদর্শক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন।
সবার জন্য সাশ্রয়ী ও মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করে ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ অর্জনের লক্ষ্যে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন সিমেড হেল্থ। সিমেড ‘ইন্টেলিজেন্ট জেনারেল প্র্যাকটিশনার’ একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক এবং কমিউনিটি হেলথ ওয়ার্কারদের মাধ্যমে পরিচালিত মডেল দ্বারা এ পর্যন্ত ৪০ লক্ষাধিক মানুষকে সেবা প্রদান করেছে। এই মডেল নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর ৭ বিলিয়নেরও বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার সহজলভ্যতা ও মানোন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।
পাশাপাশি তিনি ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সহায়ক প্রযুক্তি এবং শিক্ষা প্রযুক্তিবিষয়ক গবেষণায় আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাত। তার উদ্ভাবন ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিনিশ্চিত করেছে বহু খাতে। নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশ সরকারের একজন গুরুত্বর্পূর্ণ পরামর্শক হিসেবে ন্যাশনাল এই স্ট্র্যাটেজি, ডিজিটাল হেলথ স্ট্র্যাটেজি, প্রতিবন্ধীবান্ধব নীতি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে কাজ করেছেন। তার নেতৃত্ব ও চিন্তাধারা বাংলাদেশকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রস্তুতিতে সহায়তা করছে।
ঢাকা/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইউআইইউ অধ্যাপকের টেলিকম ও আইসিটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন
বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সোসাইটি দিবস ২০২৫ উপলক্ষে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক খন্দকার আবদুল্লাহ আল মামুনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।
টেলিকম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) খাতে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে এ সম্মাননা দিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ।
শনিবার (১৭ মে) ঢাকায় আয়োজিত এক বিশেষ অনুষ্ঠানে এই সম্মাননা প্রদান করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া।
আরো পড়ুন:
বাউরেস সনদ ও সম্মাননা স্মারকে বড় ভুল
বগুড়া লেখক চক্রের সম্মাননা পেলেন ৫ বিশিষ্ট ব্যক্তি
এতে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত) ফায়েজ আহমেদ তায়েব, আইসিটি বিভাগের সচিব মো. শীষ হায়দার চৌধুরী, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে সচিব মোছা. মাহবুবা ফারজানা প্রমুখ।
ইউআইইউ এর সিএসই বিভাগের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিষয়ের অধ্যাপক খন্দকার এ. মামুন এইমস ল্যাব ও ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ, ইনোভেশন, ইনকিউবেশন অ্যান্ড কমার্শিয়ালাইজেশন (আইরিক) এর প্রতিষ্ঠাতা। তিনি গবেষণা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা কার্যক্রমের মাধ্যমে গত ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে প্রযুক্তি নির্ভর সমাধানের পথ প্রদর্শক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন।
সবার জন্য সাশ্রয়ী ও মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করে ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ অর্জনের লক্ষ্যে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন সিমেড হেল্থ। সিমেড ‘ইন্টেলিজেন্ট জেনারেল প্র্যাকটিশনার’ একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক এবং কমিউনিটি হেলথ ওয়ার্কারদের মাধ্যমে পরিচালিত মডেল দ্বারা এ পর্যন্ত ৪০ লক্ষাধিক মানুষকে সেবা প্রদান করেছে। এই মডেল নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর ৭ বিলিয়নেরও বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার সহজলভ্যতা ও মানোন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।
পাশাপাশি তিনি ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সহায়ক প্রযুক্তি এবং শিক্ষা প্রযুক্তিবিষয়ক গবেষণায় আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাত। তার উদ্ভাবন ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিনিশ্চিত করেছে বহু খাতে। নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশ সরকারের একজন গুরুত্বর্পূর্ণ পরামর্শক হিসেবে ন্যাশনাল এই স্ট্র্যাটেজি, ডিজিটাল হেলথ স্ট্র্যাটেজি, প্রতিবন্ধীবান্ধব নীতি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে কাজ করেছেন। তার নেতৃত্ব ও চিন্তাধারা বাংলাদেশকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রস্তুতিতে সহায়তা করছে।
ঢাকা/মেহেদী