Samakal:
2025-09-18@02:59:47 GMT

যে কারণে একাদশে নেই ইমন 

Published: 19th, May 2025 GMT

যে কারণে একাদশে নেই ইমন 

সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-২০ ম্যাচে দারুণ এক সেঞ্চুরি করেন পারভেজ ইমন। ৯ বছর পর জাতীয় দলের জার্সিতে টি-২০ সেঞ্চুরি পেলেও দ্বিতীয় ম্যাচেও একাদশে নেই ইমন। তার জায়গায় নেওয়া হয়েছে সাবেক টি-২০ অধিনায়ক নাজমুল শান্তকে। 

বিসিবি জানিয়েছে, প্রথম টি-২০ ম্যাচে ব্যাটিংয়ের সময় গ্রোন ইনজুরিতে পড়েন ইমন। ফিটনেস টেস্টে তিনি পাস করলেও ঝুঁকি এড়াতে তাকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। 

বিসিবি বার্তা বলেছে, ‘বাংলাদেশ দলের ওপেনার পারভেজ ইমন তার বাঁ পায়ে গ্রোন ইনজুরিতে (কুঁচকির মাংসপেশি) পড়েছেন। যে কারণে তিনি দ্বিতীয় ইনিংসে ফিল্ডিং করতে পারেননি। 

আজ সকালে (সোমবার) তার ফিটনেস টেস্ট নেওয়া হয়। সেখানে তিনি ম্যাচ খেলার জন্য ফিট হিসেবে ছাড়পত্র পান। তবে টিম ম্যানেজমেন্ট সবকিছু বিচার করে তাকে পুরোপুরি ফিট হতে সময় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং দ্বিতীয় টি-২০ ম্যাচে না খেলানোর সিদ্ধান্ত নেয়।’ 

ইমন ছাড়ায় আমিরাতের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০ ম্যাচে তিন পরিবর্তন আনা হয়েছে। টি-২০ দলের সহঅধিনায়ক শেখ মেহেদীকে বসিয়ে লেগ স্পিন অলরাউন্ডার রিশাদ হোসেনকে একাদশে রাখা হয়েছে। মুস্তাফিজুর রহমান প্রথম ম্যাচ খেলে আইপিএলের দল দিল্লিতে যোগ দিয়েছেন। তার জায়গায় একাদশে নেওয়া হয়েছে বাঁ-হাতি পেসার শরিফুল ইসলামকে। হাসান মাহমুদকে বিশ্রাম দেওয়া গতিময় পেসার নাহিদ রানাকে একাদশে নেওয়া হয়েছে।     

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ২০ ম য চ

এছাড়াও পড়ুন:

যশোরে ৪ আইনজীবীকে বহিষ্কার

যশোরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চার আইনজীবীকে জেলা আইনজীবী সমিতি থেকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর। 

অভিযুক্ত আইনজীবীরা হলেন- আব্দুর রাজ্জাক, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি, রফিকুল ইসলাম এবং তরফদার আব্দুল মুকিত।

জেলা আইনজীবী সমিতি সূত্র জানায়, ওই চার আইনজীবীর মধ্যে আব্দুর রাজ্জাক এক এনজিওর ৪১ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা আত্মসাৎ করেন। ওই টাকা ফেরত দিতে তিনি অঙ্গীকার করে ১৫ লাখ টাকার একটি চেক দেন। কিন্তু পরবর্তীতে ওই চেক ডিজ অনার হয় এবং একই সাথে তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এ ঘটনায় মক্কেল আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।

অন্যদিকে, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি একটি জমি ক্রয় করেন। কিন্তু ওই জমির মালিককে পূর্ণাঙ্গ টাকা না দিয়ে তালবাহানা করেন। শেষমেষ আট লাখ টাকা না দেওয়ায় জমির মালিক আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।

এছাড়া, রফিকুল ইসলাম নিজে আইনজীবী হয়েও আরেক আইনজীবী নুরুল ইসলামকে নির্বাহী আদালতে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় নুরুল ইসলাম অভিযোগ দেন। অন্যদিকে, তরফদার আব্দুল মুকিত এক মক্কেলের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কাজ করেননি। এছাড়া তিনি ওই মক্কেলের কাগজপত্র আটকে রেখে জিম্মি করে রাখেন। বাধ্য হয়ে তিনি মুকিতের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন সমিতিতে। 

এসব অভিযোগ জেলা আইনজীবী সমিতি পৃথকভাবে তদন্ত করে। একই সাথে চার আইনজীবীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর। 

তিনি বলেন, “বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে তাদেরকে নোটিশ দিয়ে অবগত করা হবে।”

ঢাকা/রিটন/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ