কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান রুবেলের একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে রিভলবার, দুই রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিভিন্ন ধরনের দেশী অস্ত্র উদ্ধার করেছে যৌথ বাহিনী। এ ঘটনাকে ‘প্রতিপক্ষের রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র’ বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বিএনপির সাবেক এক নেতা। 

মঙ্গলবার (২০ মে) ভোরে উপজেলার বামনপাড়া এলাকার ওই ঘর থেকে অস্ত্র উদ্ধার হয়। উদ্ধার হওয়া অন্য অস্ত্রের মধ্যে ছিল- কুড়াল ও বল্লম। ভেড়ামারা থানার ওসি শেখ শহীদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এলাকাবাসী জানান, মনিরুজ্জামান রুবেলের বাসার একটি পরিত্যক্ত ঘরের খড়কুটোর নিচ থেকে অস্ত্র উদ্ধার করে যৌথ বাহিনী।  

আরো পড়ুন:

আম পাড়া নিয়ে নাটোরে বিএনপির ২ পক্ষের সংঘর্ষ, গুলি 

নগর ভবনের মূল ফটক অবরোধ করে গান-বাজনা

উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান রুবেল বলেন, “ফাঁসানোর জন্য প্রতিপক্ষ আমার একটি পরিত্যক্ত ঘরে অস্ত্র লুকিয়ে রেখে গেছে। এ অস্ত্র সম্পর্কে আমার কোনো কিছু জানা নেই। আমি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।”

ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক জানবার হোসেন বলেন, “উপজেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সুরুজ এবং কৃষি বিষয়ক সম্পাদক বাবলু ষড়যন্ত্র করে মনিরুজ্জামান রুবেলের পরিত্যক্ত ঘরে অস্ত্র রেখে আসেন। তারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত।” 

নিজেকে বিএনপি কর্মী দাবি করে মোজাম্মেল হক সুরুজ বলেন, “যৌথ বাহিনীর নিয়মিত অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে, এতে আমাদের সম্পৃক্ততার প্রশ্নই আসে না। জানবার চেয়ারম্যান মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছেন।”

ভেড়ামারা থানার (ওসি) শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, “সেনাবাহিনীর সঙ্গে পুলিশের সমন্বিত অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

ঢাকা/কাঞ্চন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ অভ য গ মন র জ জ ম ন র ব ল ব এনপ এ ঘটন উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপিতে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে বাংলাদেশে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে : গিয়াসউদ্দিন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির নারায়ণগঞ্জ জেলার সাবেক সভাপতি, নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনের সাবেক সাংসদ ও জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিতে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে বাংলাদেশে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছিলাম পাকিস্তানি শাসকদের থেকে দেশকে মুক্ত করে একটি গণতান্ত্রিক দেশ গড়ার জন্য। 
আজ স্বৈরাচার বিরোধী চূড়ান্ত আন্দোলনের চতুর্থ দিন। ২০২৪ সালে এমনই একদিনে আন্দোলনরত অবস্থায় ছিলাম।  এক দফা আন্দোলনে   বুলেটের সামনে বুক পেতে দিয়েছে যারা নিহত হয়েছেন তাদের আজকে স্মরণ করি এবং তাদের রুহের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। যারা জীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করেছেন মহান আল্লাহ পাকের নিকট এই কামনা তাদেরকে যেন আল্লাহ দয়া করেন এবং সুস্থতা দান করেন।
শনিবার (৫ জুলাই) বিকালে সিদ্ধিরগঞ্জের চৌধুরীবাড়ী এলাকায় ৮নং ওয়ার্ড বিএনপি আয়োজি সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন। 
এছাড়াও তিনি বলেন, ১৬ বছর পর্যন্ত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। চূড়ান্ত আন্দোলন হওয়া ৩৬ দিনব্যাপী পহেলা জুলাই থেকে ৫ ই আগস্ট পর্যন্ত। অনেক রক্ত অনেক ত্যাগ অনেক মানুষের আত্মাহতির বিনিময়ে আমরা ৫ ই আগস্ট স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছি। এখন জনগণের মনে সবচেয়ে বড় প্রত্যাশা এবং দাবি স্বৈরাচার হত্যা করেছে, ঘুম করেছে, অর্থ সম্পদ লুণ্ঠন করে নিয়েছে।রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি ধ্বংস করে দিয়েছে। তাদের এই অপরাধের জন্য দ্রুত বিচার হোক এটাই সবার দাবি। এই দলের নেতৃত্বে আছেন এখন তাদের সুযোগ্য সন্তান আমাদের প্রিয় নেতা জনাব তারেক রহমান। 
তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকার বলতো তারা কোনদিন অন্যায় করে নাই। তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত। তাদের নিয়োগ প্রাপ্ত  তিনজন নির্বাচন কমিশন বলছে সেদিন ভোট হয় নাই। দিনের ভোট রাত্রে হয়েছে।  আজকে তারা জেলে।  স্বৈরাচার হাসিনা অনেক শক্তিধর ছিল। আমরা যারা যেদিন আন্দোলন করেছি সে সবাইকে তুচ্ছ মনে করেছে। তারা অন্যায় অত্যাচার করেছে। নিপীড়ন করেছে । মানুষ হত্যা করেছে। রাষ্ট্রীয় অর্থ লুণ্ঠন করে বিদেশেষে অর্থ। পাচার করে দিয়েছে। 
স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ১৬ বছর অবৈধভাবে বাংলাদেশের ক্ষমতা দখল করে রেখে কি পরিমান নির্যাতন-নিপীড় করেছে  বিরোধী দলের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের উপর এবং কি পরিমান দেশের অর্থ সম্পদ চুরি করে, ডাকাতি করে লুণ্ঠন করে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করে বিদেশে পাচার করেছে।
 ঐ সময় দেশের বৃহত্তম রাজনীতি দল বিএনপি। সেই কারণে বিএনপির উপর দায়িত্ব পরতায় এই স্বৈরা শাসকের  এসকল অন্যায়ের অপকর্ম অপরাধের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করা।
আমাদের প্রিয় নেতা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান বিদেশে থেকে আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করার জন্য।
তিনি পথ দেখিয়েছেন কিভাবে আন্দোলন সংগ্রাম করতে হবে। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার অপকর্মের বিরুদ্ধে অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন করেছি। আরে স্বৈরাচার এত অত্যাচার করেছে যা পৃথিবীর ইতিহাসে গণহত্যার মতো অপরাধে সে জড়িত হয়েছে।
অপরদিকে লক্ষ লক্ষ বিরোধী দলীয় নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা  মামলা হামলা দিয়ে জেলে নিক্ষেপ করে আমাদের নিধন করতে চেয়েছিল। আমাদের মধ্যে অনেকের বাড়িঘর ছেড়ে পলাতক জীবন যাপন করতে হয়েছে।নিতান্তই কষ্টের জীবন যাপন করতে হয়েছে । 
তিনি আরও বলেন, আমরা যারা রাজনীতি করি আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য দেশ এবং জনগণের জন্য কাজ করা।এই দায়িত্ববোধ থেকে শত প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও নিপীড়ন অত্যাচার জেল জুলুম সহ্য করে ফ্যািসিস্ট সরকারের  বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন সংগ্রাম গড়ে তুলেছি।
সারা বাংলাদেশে কত উত্তপ্ত ছিল রাজপথ রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল নিষ্ঠুর নির্মমভাবে স্বৈরাচার নিরীহ মানুষের উপর গুলি চালিয়েছিল নির্যাতন অত্যাচার করেছিল যা আপনাদের হৃদয়ে বেসে উঠবে।
নির্মম নিষ্ঠুরতা এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছে যে স্বৈরাচারের পতন হওয়ার আগের দিন পর্যন্ত  সেনাবাহিনীর প্রধান, বিজেপির প্রদান, পুলিশ প্রধান অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদের দেখে শেখ হাসিনা বলেছিল। এই আন্দোলন থামাতে হবে। আন্দোলন যেন কার্যকরী না হয়। যত মানুষের উপর গুলি চালাতে হয় চালাতে হবে। যেভাবে হোক ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে হবে। এত নিষ্ঠুর, এত রক্ত পিপাসু, এত পাষণ্ড হৃদয়ের শাসক ইতিপূর্বে বাংলাদেশ আর কখনো আসে নাই। নারী-পুরুষ, শিশুর উপর গুলি চালিয়েছে, গণহত্যা করেছে। নিরপেক্ষ প্রতিবাদে উঠে এসেছে জুলাইয়ের ৩৬ দিনের আন্দোলনে ২০০০এর উপরে  মানুষ শাহাদাত বরণ করেছেন ।
এছাড়াও তিনি বলেন, স্বৈরাশাসক তাদের ক্ষমতাকে ধরে রাখার জন্য আয়না ঘরের মতো জঘন্য স্থান তৈরি করেছে। সাধারণ মানুষকে যারা প্রতিবাদ করেছে তাদেরকে ধরে এনে বছরকে বছর নির্মম নিষ্ঠুর ভাবে নির্যাতন করেছে। কোন হিংস্র পশু এমন কাজ করতে পারে না। যা শেখ হাসিনা তার নেতৃত্ব সরকার করেছে। ঘটনা পত্রপত্রিকার মাধ্যমে জানতে পেরেছে মানুষ। এছাড়াও আরো কত ঘটনা রয়েছে যা নির্মম ইতিহাস। যা প্রকাশিত হয় নাই।
স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা তিন তিনটি নির্বাচন  ২০১৪-২০১৮-২০২৪ সালে ভোটার বিহীন নির্বাচন করেছে।দিনের ভোট রাতে করেছে। কোন ভোটারকে ভোট প্রয়োগ করতে দেয়নি।নিজেরাই ফলাফল তৈরি করে ঘোষণা করেছে তারা বিজয়ী। আমি তুমি ডামি নির্বাচন হয়েছে। পাতানো নির্বাচন হয়েছে। তারা সেই কথা আজ স্বীকার করছে।  আমি বর্তমান সরকারকে বলতে চাই এই পাতানো নির্বাচন করতে গিয়ে তারা রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে যত টাকা খরচ করেছে অবৈধভাবে সংসদ পরিচালনা করতে গিয়ে যে টাকা ব্যয় করেছে। সঠিক তদন্ত করে বিচারের মাধ্যমে তাদের থেকে সেই টাকা আদায় করতে হবে। 
গিয়াসউদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট এর পরে দলীয় কোনো সরকার ক্ষমতায় নেই। অন্তর্বর দিনকালীন সরকার নির্দলীয় একটি সরকার এই সরকার সবাই সমর্থন দিয়েছে আমরা বিশেষ করে সর্ব বৃহত্তম দল বিএনপির সমর্থন দিয়েছে। আমরা সমর্থন দিয়েছি এই জন্য যে আমাদের জনগণের মনে যে প্রত্যাশা জন্মেছে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর। এই প্রত্যাশা যেন এ সরকার পূরণ করে। 
জনগণের ভোট অধিকার প্রয়োগ করতে দেয়নি স্বৈরাচার সরকার এখন স্বৈরাচার  পালিয়েছে তাই এদেশের জনগণ ভোট দিয়ে তাদের নির্বাচিত পছন্দের মানুষকে যেন তারা নির্বাচিত করতে পারে এবং দেশ পরিচালনা করার ক্ষমতা দিতে পারে। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য সবচেয়ে বড় দাবি অন্তর্র্বতীকালীন সরকার দ্বিতীয় এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করবেন। 
এটার জন্য বারবার তাগিদ দিচ্ছে সর্ব বৃহত্তর দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তারেক জিয়ার সাথে লন্ডনে  বৈঠকে বর্তমান অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের মাননীয়া প্রধান উপদেষ্টা একটি তারিখ নির্ধারণ করেছেন নির্বাচনের জন্য।
সময় ঘোষণা করেছেন এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন হবে।কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে কিছু  ষড়যন্ত্র। যাতে নির্বাচন ব্যাহত হয়। নির্বাচন এ সময়ের মধ্যে না হয়।
তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করছে পলাতক স্বৈরাচার ও এদেশের প্রশাসনিক কিছু লোভী ব্যক্তি। এই ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্রে যদি অন্তর্র্বতীকালীন সরকার বুঝতে না পারে।তবে মনে রাখতে হবে এই অন্তবর্তী কালীন সরকারকে অনেক অনেক দূরনামের ভাগ নিয়ে ক্ষমতা ছাড়তে হবে।
সরকারের সবচেয়ে শুভাকাঙ্ক্ষী বিএনপি এবং জনাব তারেক রহমান  কারণ বারবার জনগণের কথা তাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। যাতে দ্রুত নির্বাচন দিয়ে সুনামের সাথে তারা বিদায় নিতে পারে। এই জন্যই বারবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। 
এর চেয়ে বড় বন্ধু যদি আর কাউকে অন্তর্র্বতীকালীন সরকার ভাবে তাহলে মস্ত বড় ভুল করবে এটাই আমাদের ধারণা
৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ডি,এইচ,বাবুলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন স্বাধীনের সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায় মাশুকুল ইসলাম রাজিব, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম,এ,হালিম জুয়েল, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহ-সভাপতি মোস্তফা কামাল, জি,এম,সাদরিল, এস,এম,আসলাম, এ্যাডঃ মাসুদুজ্জামান মন্টু, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন, যুগ্ম-সম্পাদক কামরুল হাসান শরীফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আকবর হোসেন, শ্রম-বিষয়ক সম্পাদক মোশারফ হোসেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক মমতাজ উদ্দিন মন্তুু, মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক সাগর প্রধান, যুগ্ম-আহ্বায়ক শেখ মোহাম্মদ অপু, ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল কাশেম মোল্লা, শ্রমিক নেতা মোসলেউদ্দিন সেলিম ও আকাশ প্রধান প্রমূখ।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিএনপিতে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে বাংলাদেশে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে : গিয়াসউদ্দিন
  • তাদের ভোট নাই, তাই তারা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায় : সাখাওয়াত 
  • মাদ্রাসায় ‘বলাৎকার’–সম্পর্কিত উপদেষ্টার বক্তব্যের প্রতিবাদ হেফাজত নেতার
  • নির্বাচন সামনে রেখে বহু ষড়যন্ত্রের কথা শুনতে পাচ্ছি: শফিকুর রহমান
  • জাতীয় ঐক্যমত তৈরির পেছনে ষড়যন্ত্র চলছে: মিয়া গোলাম পরওয়ার 
  • শেখ হাসিনা বার বার জাতির সাথে বেইমানি করেছে : সালাম
  • সরকারের মধ্যে থাকা ব্যক্তিরা বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে : সাখাওয়াত 
  • ঘুষ, মন্ত্রী আর গোপন ডায়েরি: পদ্মা সেতু নিয়ে দুদকের সেই এজাহারে যা ছিল