আবাসন খাতে গবেষণার জন্য রিহ্যাব ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মধ্যে চুক্তি
Published: 24th, May 2025 GMT
রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রিয়েল এস্টেট ডিপার্টমেন্টের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ১৯ মে রিহ্যাব সচিবালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। ‘বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রিয়েল এস্টেট খাতের অবদান’ বিষয়ে গবেষণাকাজের জন্য এই চুক্তি করা হয়েছে।
রিহ্যাবের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট লিয়াকত আলী ভূইয়া ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রিয়েল এস্টেট বিভাগের প্রধান আমির আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি সই করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায় অনুষদের ডিন মোহাম্মাদ মাসুম ইকবাল, রিয়েল এস্টেট বিভাগের শিক্ষক মো.
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রিহ্যাব পরিচালক ও রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড রিসার্চ স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ। উপস্থিত ছিলেন রিহ্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুর রাজ্জাক, পরিচালক সেলিম রাজা, রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড রিসার্চ স্ট্যান্ডিং কমিটির কো–চেয়ারম্যান এস এম পলাশ প্রমুখ।
এই চুক্তির আওতায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি জিডিপিতে আবাসন খাতের অবদান, প্রতিবছর কয়টি ফ্ল্যাট তৈরি হয়, কয়টি বিক্রি হয়, কোথায় কী ধরনের ফ্ল্যাটের চাহিদা, এই খাতে কত লোক কাজ করছে, কত টাকা বিনিয়োগ হচ্ছে—এসব বিষয় গবেষণা করবে এবং সেটি রিহ্যাবের মাধ্যমে প্রকাশ করবে।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র য় ল এস ট ট
এছাড়াও পড়ুন:
বৈষম্যবিরোধীর সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ময়মনসিংহ মহানগর কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ওয়ালিদ আহমেদ অলিকে বহিষ্কার করা হয়েছে। শুক্রবার সংগঠনের আহ্বায়ক মো. অলি উল্লাহ ও সদস্যসচিব আল নুর মোহাম্মদ আয়াস স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৫ মে তারিখে সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়া হয়েছিল। যার সন্তোষজনক জবাব দিতে ব্যর্থ হন ওয়ালিদ আহমেদ অলি। এ কারণে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ওয়ালিদ আহমেদ অলি কেন্দ্রীয় ঘোষিত নেতাদের নামে বিষোদগার করে সাংগঠনিক শৃঙ্খলার পরিপন্থি কাজ করেছেন। এছাড়াও, নবগঠিত জেলা ও মহানগর কমিটি কর্তৃক আয়োজিত একটি আন্দোলনের আগের রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হুমকি দিয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার অভিযোগ আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ওয়ালিদ আহমেদ অলি সংগঠনে এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে স্বেচ্ছাচারিতা ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের পরিচয় দিয়েছেন। ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশে তিনি বিভিন্ন জায়গায় সাংগঠনিক ব্যানার ব্যবহার করে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সম্প্রতি ময়মনসিংহ শহরের আলোচিত ‘সুন্দর মহল’ ভাঙচুরের ঘটনায় ওয়ালিদ আহমেদ অলির ব্যক্তিগতভাবে জড়িত থাকার অভিযোগও উঠেছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তিনি দায়িত্বশীলদের অবহিত না করে সেখানে অবস্থান করেছিলেন এবং এর মাধ্যমে সংগঠনকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা করেছেন।
এ বিষয়ে সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ওয়ালিদ আহমেদ অলি সমকালকে বলেন, যাদের স্বাক্ষরে আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে তাদের সঙ্গে কেন্দ্রের কোনো যোগাযোগ নেই। এই বহিষ্কারাদেশের বিরুদ্ধে আগামীকাল আমরা কর্মসূচি দেব।