আমরা নারায়ণগঞ্জবাসীর ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
Published: 24th, May 2025 GMT
আমরা নারায়ণগঞ্জবাসী সংগঠনের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৪ মে) সকাল ১০ ঘটিকায় স্থানীয় আলী আহাম্মদ চুনকা নগর পাঠাগার ও মিলনায়তনের নীচ তলার হল রুমে সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নূর উদ্দিন আহম্মেদ এর সভাপতিত্বে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুগ্ম সম্পাদক-১ জনাব মাহমুদ হোসেন ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব মাকিদ মোস্তাকিম শিপলু। সম্মেলনে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে “আমরা নারায়ণগঞ্জবাসী”র ২ (দুই) শতাধিক সম্মানীত প্রতিনিধি উপস্থিত হয়ে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরেন এবং সমাধানের লক্ষ্যে জোরালো বক্তব্য রাখেন।
সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন, যেখানে গাজীপুর জেলা ৫টি উপজেলা নিয়ে বিশেষ শ্রেণির জেলার মর্যাদা ভোগ করছে, সেখানে নারায়ণগঞ্জ জেলা দ্বিতীয় শ্রেণির জেলা হিসাবে নিগৃহীত হচ্ছে।
এমতাবস্থায় অবহেলিত নারায়ণগঞ্জের দুর্দশা দূরিকরণে অবিলম্বে নারায়ণগঞ্জ জেলাকে বিশেষ শ্রেণির জেলায় উন্নীত করতে হবে এবং নারায়ণগঞ্জের সার্বিক উন্নয়নে “নারায়ণগঞ্জ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ” গঠন করতে হবে।
তিনি আরো বলেন নারায়ণগঞ্জে একটি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, বার্ণ ইউনিট, হার্ট সেন্টার ও কিডনী ডায়ালাইসিস সেন্টার স্থাপন করতে হবে। তিনি শহরের যানযট নিরসন কল্পে ফুটপাত ও সড়ক হকারমুক্ত করে পথচারী ও যান চলাচল নির্বিঘ্ন করার জোর দাবী জানান।
প্রধান উপদেষ্টা এড.
তিনি রহমত উল্লাহ মুসলিম ইনস্টিটিউট দক্ষভাবে পরিচালনা ও আয়-ব্যয়ের স্বচ্ছতা রক্ষনে সুশীল সমাজের ব্যক্তিদের নিয়ে পরিচালনার দাবী জানান এবং সমন্বিত ভাবে নারায়ণগঞ্জের সকল অব্যবস্থাপনা দূরীকরণে জেলা প্রশাসকের প্রতি আহ্বান জানান।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন মন্টু তার বক্তব্যে নারায়ণগঞ্জ রেল ষ্টেশন ও বাস ষ্টেশন চাষাড়ায় স্থানান্তর এবং চাষাড়া থেকে কমলাপুর পর্যন্ত রেল চলাচল সীমাবদ্ধ রাখার দাবী জানান।
পাশাপাশি ১নং রেল গেইট থেকে চাষাড়া রেল গেইট পর্যন্ত রেলপথকে সড়কপথে রূপান্তরের দাবী জানান। বিকল্প হিসেবে চাষাড়া থেকে নারায়ণগঞ্জ রেল ষ্টেশন পর্যন্ত উড়াল পথে বা পাতাল পথে রেল চলাচল করার ব্যবস্থা করার দাবী জানান।
সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন সংগঠনের মাননীয় উপদেষ্টা আলহাজ্ব এ.ওয়াই.এম হাসমত উল্লাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহর আলী চৌধুরী, বাবু সুভাষ সাহা, সহ-সভাপতি সর্বজনাব আব্দুল কুদ্দুস আজাদ, বেগম আঞ্জুমান আরা আকসির, কুতুব উদ্দিন আহাম্মদ, হাজী রমজানুল রশীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নূর হোসেন মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. বদরুল হক, আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. নবী হোসেন, এড. আওলাদ হোসেন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক খোদেজা খানম নাসরিন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য পপি রানী সরকার, আলহাজ্ব মো. জাহাঙ্গীর কবির পোকন।
সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা আলহাজ্ব আব্দুর রহমান লিটন, এড. বি.এম হোসেন, সাইদুল ইসলাম শাকিল, মনিরুল ইসলাম সবুজ (ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দৈনিক ইয়াদ), আবু হাসান টিপু, হাজী আহম্মদ আলী বেপারী, হাজী আব্দুস সাত্তার ভুট্টু, মো. আনোয়ার হোসেন দেওয়ান, আবুল হোসেন সরদার, অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম জাগু, হাজী মো. শাহাদাত হোসেন, আব্দুল খালেক সিদ্দিকী, মো. রফিকুল ইসলাম, নাজমুল হাসান নান্নু, গোলাম রসুল রফিক, ওয়াহিদ সাদাত বাবু, মো. শফিকুল ইসলাম খান, ওয়াহিদুজ্জামান জামান, রাজীউদ্দিন আহাম্মদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. হোসেন জুলু, হাজী ইমামুল হাসান হিমু, জহিরুল ইসলাম মিন্টু, শহীদুল ইসলাম ফয়সাল, মো. ইমরান শরীফ, শওকত আলী রোমান, মো. তোফাজ্জল হোসেন, মো. কামরুজ্জামান বাবু, কামাল হোসেন মিলন (ফটো সাংবাদিক), তাপস সাহা (ফটো সাংবাদিক), মো. মোক্তার হোসেন (ফটো সাংবাদিক), উত্তম কুমার দাস পান্ডু, স্বাধীন চৌধুরী সাদেক, ওয়াসিম আল আজাদ অপূর্ব, মো. সুলতান, আমান উদ্দিন সিয়াম, টিটুল আহম্মদ, মো. ইয়াকুব আলী, জামিল আহম্মদ, মোস্তাফিজুর রহমান শিপলু, আসাদুজ্জামান আসাদ, বদরুল আলম বাদল, ফরিদ আহম্মদ, মোহাম্মদ আলী ও প্রমুখ।
সম্মেলন অনুষ্ঠানের ২য় পর্বে নির্বাচন পরিচালনা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এড. মাহাবুবুর রহমান মাসুম, নির্বাচন কমিশনার এড. নবী হোসেন ও এড. আওলাদ হোসেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত প্রতিনিধিদের নিকট ২০২৫-২৮ সনের ৩ বৎসর মেয়াদী কার্যকরী পরিষদের প্যানেল আহ্বান করিলে মো. গোলাম রসুল রফিক প্রস্তাবিত ও মাহামুদ হোসেন সমর্থিত একটি মাত্র প্যানেল দাখিল হয়।
সেখানে বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নুর উদ্দিন আহম্মেদকে সভাপতি ও মো. নাসির উদ্দিন মন্টুকে সাধারণ সম্পাদক প্রস্তাব করিয়া ৭৯ সদস্যের একটি কার্যকরী পরিষদ প্যানেল প্রস্তাব করা হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত আমরা নারায়ণগঞ্জবাসী প্রতিনিধিদের নিকট প্যানেলটি পাঠ করিয়া শুনাইলে সকল প্রতিনিধি হ্যাঁ হ্যাঁ ধ্বনিতে পূর্ণ প্যানেল সমর্থন করেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত প্রতিনিধিদের মতামতের ভিত্তিতে বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নুর উদ্দিন আহম্মেদকে সভাপতি ও মো. নাসির উদ্দিন মন্টু সাধারণ সম্পাদক পদ সহ ৭৯ জন প্রার্থীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষনা করেন।
পরবর্তীতে নব নির্বাচিত সভাপতি উপস্থিত প্রতিনিধিদের নিকট আলহাজ্ব এড. মাহবুবুর রহমান মাসুমকে প্রধান উপদেষ্টা করিয়া ১৯ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদের নাম পাঠ করিয়া শুনাইলে সকল প্রতিনিধি হ্যাঁ হ্যাঁ ধ্বনিতে উপদেষ্টা মন্ডলীর ১৯ জন সদস্যকে সমর্থন করেন এবং সভাপতি তাদেরকে ২০২৫-২৮ সনের তিন বৎসর মেয়াদে উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচিত ঘোষনা করেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ র আলহ জ ব ন র ল ইসল ম উপদ ষ ট স গঠন র উপস থ ত র রহম ন হ ম মদ সদস য আহম ম
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে
বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো যানজট। এ যানজটের কারণে মাত্র ৫ মিনিটের রাস্তা পেরুতে সময় লেগে যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। ফলে প্রতিনিয়ত চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসীকে।
নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক বিভাগ কিংবা সিটি কর্পোরেশন এ যানজট থেকে জেলাবাসীকে পরিত্রাণ দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে দিন যতই বড়ছে ততই বাড়ছে নারায়ণগঞ্জবাসীর দুর্ভোগ।
নারায়ণগঞ্জে এমন কোন সড়ক নাই সেই সড়কে যানজট নাই। মূল সড়ক থেকে শুরু করে অলি-গলি সব জায়গায়ই যানজট আর যানজট। তবে এ যানজটের পেছনে মূল সড়কের যানজটকেই দায়ি করছেন অনেকে।
তারা বলছেন, মূল সড়ক যদি যানজট মুক্ত থাকতো তাহলে এর আশেপাশের সড়কগুলো যানজটের সুষ্টি হতো না। মূল সড়কে তীব্র যানজটের কারণেই এর প্রভাব পড়ছে অন্য সড়কগুলোতেও।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বর্তমানে শহরের চাইতে চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে যানজট ভয়াবহ আকার ধারণে করেছে। এ সড়ক দিয়ে চলাচলের কথা শুনলেই মানুষ আতকে উঠে। কারণ, যানজটের মাত্র পনেরো মিনিটের রাস্তা পাড় হতে সময় লাগে ঘন্টার পর ঘন্টা।
এ রাস্তায় এ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ীকেও যানজটে আটতে থাকতে দেখা যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। একবার যানজটে আটকা পড়লেই দিন শেষ। কখন বাড়ী কিংবা অফিসে যাবেন তার কোন ঠিক নেই।
অনুসন্ধানে জানাগেছে, এ যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে পঞ্চবটি-মুক্তারপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ। ফ্লাইওভারের কর্মযজ্ঞের ফলে যানবাহনগুলোকে একটু ধীর গতিতে যেতে হয়। ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
তবে এ যানজটের আরও একটি বড় কারণ চোঁখে পড়ে, আর তা হলো পঞ্চবটি এলাকায় ফ্লাইওভারের নিচে এবং চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কের দু’পাশে ট্রাক ও কভার্ডভ্যানগুলো অবৈধভাবে পাকিং করে রাখা।
এসব যানবাহনগুলো সড়কের দু’পাশে পার্কিং করে রাখার কারণে মূল সড়ক অনেকটাই সরো হয়ে যায়। ফলে এ সড়ক দিয়ে অন্যসব যানবাহনগুলো ঠিকমত চলাচল করতে পারে না। ফলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
অথচ, পঞ্চবটির খুব কাছেই রয়েছে ট্রাক ও কভার্ডভ্যান স্ট্যান্ড। যানবাহনের চালকরা ওই স্ট্যান্ডে গাড়ী না রেখে সড়কের পাশে অবৈধভাবে বাঁকাত্যাঁড়া গাড়ীগুলো রাখছেন। এর ফলে যে, ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে এবং যানজটের কবলে পড়ে মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে, এ বিষয়ে যেন তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই।
তাদের ভাব-নমুনা দেখা মনে হয় যে, তারাই যেন এ সড়কটির মূল মালিক। না পুলিশে তাদের কিছু বলে, না তারা জনগণের কোন কথা শোনে। তারা তাদের ইচ্ছেমত গাড়ীগুলো রেখে যানজটের সৃষ্টি করছেন।
চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে চলাচল করা ভুক্তভোগী পথচারিরা বলছেন, এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করাটা বর্তমানে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এত ভয়াবহ যানজট আমরা কখনোই চোঁখে দেখিনি। পঞ্চবটি ফ্লাইওভারের নিচে যেভাবে ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো রাখা হয় পুরো সড়কটা তারা কিনে নিয়েছে। পুলিশও কিছু বলে না।
এছাড়া চাষাঢ়া থকে পঞ্চবটি পর্যন্ত পুরো সড়কে দু’পাশেই তারা গাড়ীগুলো রাখছেন। রাস্তাটি পাশে এমনিতেই জায়গা কম, আবার যদি তারা এভাবে গাড়ী রাখেন তাহলে যানজটের সৃষ্টিতো হবেই। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে।
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের সচেতন মহল বলেন, আসলে নিতাইগঞ্জ এলাকা থেকে ট্রাক স্ট্যান্ডটি সরিয়ে নেয়ার জন্য সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আইভী একটি উদ্যোগ গ্রহণ করে। তিনি শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে পঞ্চবটি এলাকাতে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে একটি ট্রাক স্ট্যান্ড গড়ে তোলেন এবং সেখানে এ স্ট্যান্ডকে স্থানান্তর করেন। কিন্তু কোন লাভ হয়নি।
এখন তারা কিছু গাড়ী ওই স্ট্যান্ডে রাখে বাকি গাড়ীগুলো সড়ক দখল করে এলোপাথারিভাবে রাখে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলেও যেন কারো কোন কিছু বলার নেই। কারণ, এ সমস্যা নিয়ে বহুবার ডিসি-এসপির সাথে বসা হয়েছে, আলোচনা হয়েছে কিন্তু সুরাহা হয় নাই।
তবে, ৫ আগস্টে দেশে একটি বড় পরিবর্তনের পর আশা করছিলাম এবার হয়তো এর একটা সুরাহা হবে। কিন্তু না। সড়ক দখল করে রাখা ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত তেমন কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে মানুষকে বাধ্য হয়েই যানজটের মত দুর্ভোগ দুর্দশাময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে পথ চলতে হচ্ছে।
তারা বলেন, আসলে দেশে শান্তি শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য সেদিন ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এতবড় একটা পরিবর্তন নিয়ে এসেছিলো। কিন্তু দেশের মানুষ যদি সেই শান্তি শৃঙ্খলা ভোগই করতে না পারে, তাহলে এত প্রাণ দিয়ে কি লাভ হলো?
আমরা জানিন না, প্রশাসন আসলে কাদেরকে খুশি করাতে চাচ্ছেন? মুষ্টিম কিছু চালকদের জন্য হাজার হাজার মানুষের এ কষ্ট কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করবো, তারা যেন খুব শীঘ্রই এ সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেয়। নারায়ণগঞ্জবাসীকে যেন কিছুটা স্বস্তি দেয়।
এ বিষয়ে টিআই করিম বলেন, ৫ আগস্টের পর নারায়ণগঞ্জে যানজটের যে ভয়াবহতা সৃষ্টি হয়েছিলো বর্তমানে তা কমে আসছে। আশাকরছি, আগামীতে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। পঞ্চবটি সড়কে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। এজন্য এ রুটে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।
এমতাবস্তায় যদি কোন চালক রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে গাড়ী পার্কিং করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেবো।