বিডি ভেঞ্চারের নতুন চেয়ারম্যান মামুন রশীদ
Published: 31st, May 2025 GMT
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রতিষ্ঠান বিডি ভেঞ্চার লিমিটেডের নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন আর্থিক খাত বিশেষজ্ঞ মামুন রশীদ। শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিডি ভেঞ্চার প্রতিষ্ঠানটি মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি), ন্যাশনাল ব্যাংক, গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড, মাইডাস ফাইন্যান্সিং, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স এবং ডেটাএজ লিমিটেড- এই আটটি প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত। এছাড়া ব্যক্তি পর্যায়ে এর মালিকানায় রয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকার, হিসাববিদ এবং পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীরা।
এতে বলা হয়, মামুন রশীদ একজন অভিজ্ঞ ব্যাংকার ও নীতিনির্ধারণি পরামর্শক। প্রায় ৪০ বছর ধরে তিনি ব্যাংকিং, পরামর্শক ও প্রতিষ্ঠান গঠনের নানা পর্যায়ে কাজ করেছেন। বাংলাদেশের আর্থিক খাত সংস্কারে তাঁর অবদান উল্লেখযোগ্য। সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তিনি দীর্ঘদিন ধরে নীতি ও কৌশলগত বিষয়ে কাজ করে আসছেন।
তিনি এএনজেড, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এবং সিটিব্যাংক এন.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আর থ ক
এছাড়াও পড়ুন:
সীতাকুণ্ডে একটি মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুর, আগুন
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সলিমপুর ইউনিয়নের জঙ্গল সলিমপুর পাহাড়ি গ্রামে সর্বজনীন শ্রীশ্রী মহাশ্মশান কালী ও শিবমন্দির নামে একটি মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুরের পর অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। মন্দিরটি জঙ্গল সলিমপুরের ২ নম্বর সমাজ এলাকায় অবস্থিত।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে মধ্যে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে মন্দির কমিটি। ঘটনার খবর পেয়ে ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এই ঘটনায় মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে সীতাকুণ্ড থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
পুলিশ বলছে, মন্দিরের জায়গাটি দখলে নেওয়ার জন্য একদল দুর্বৃত্ত ঘটনাটি ঘটিয়েছে। পুলিশ তাদের চিহ্নিত করেছে। আরও তদন্ত করে বিষয়টি নিশ্চিত হলে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হবে।
মন্দির কমিটির সভাপতি অমর মজুমদার বলেন, মন্দিরটি টিনশেডের তৈরি। ভেতরে কালী প্রতিমা ছিল। দুর্বৃত্তরা প্রতিমাটিকে মন্দির থেকে বের করে পাশের জমিতে ফেলে ভেঙে দেয়। পরে মন্দিরে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেয়। আজ রোববার সকালে তাঁরা ঘটনাস্থলে গেলে মন্দিরটি আগুনে পুড়ে ছাই অবস্থায় দেখেন। পরে তাঁরা পুলিশকে খবর দেন।
অমর মজুমদার বলেন, তাঁদের এলাকার হিন্দুদের সঙ্গে কারও বিরোধ নেই। মূলত মন্দিরের জায়গাটি দখলের জন্য একদল দুর্বৃত্ত সেটি পুড়িয়ে দিয়েছে বলে তাঁদের ধারণা।
ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক সোহেল রানা প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মন্দিরের জায়গা দখলের জন্য ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে। তাঁরা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কিছু লোককে চিহ্নিত করেছেন। আরও অধিকতর তদন্ত করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।