ভারতের পুশইন ঠেকানো সম্ভব না, আবার চিঠি দেবে বাংলাদেশ
Published: 3rd, June 2025 GMT
পুশইন ইস্যুতে দিল্লিকে আবারও চিঠি পাঠাবে ঢাকা, এমন তথ্য জানিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ভারত থেকে পুশইন ঠেকানো সম্ভব না, আজ বা আগামীকাল আবার চিঠি দেবে বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব তথ্য জানান।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, পুশইন নিয়ে ভারতকে চিঠি দেওয়ার বিষয়ে কনস্যুলার সংলাপও করতে পারে ভারতের সাথে।
তিনি জানান, নির্বাচনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনেকেই জানতে চায়, তখন তাদের কাছে সরকারের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরা হয়।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, প্রয়োজন হলে শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারত সরকারকে আরেক দফা চিঠি দেবে ঢাকা।
ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল হওয়ার কারণে আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি, বরং নির্ভরতা কমেছে বলেও মনে করছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: প শইন পরর ষ ট র উপদ ষ ট পরর ষ ট র উপদ ষ ট প শইন
এছাড়াও পড়ুন:
বিশ্ব ইজতেমা মার্চে
প্রতিবছর জানুয়ারিতে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করা হলেও এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে তা পিছিয়ে মার্চ মাসে করা হবে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ এ তথ্য জানিয়েছেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ বা শুরায়ী নেজামের শীর্ষ নেতা মুফতি কেফায়েতুল্লাহ আজহারি।
আরো পড়ুন:
শেষ হলো দাওয়াতে ইসলামীর ইজতেমা
দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা শুরু
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বিগত বছরগুলোতে দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমা হলেও আগামী বছর এক পর্বে হবে। মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারী বা সাদপন্থিদের ইজতেমা আয়োজনের সুযোগ থাকবে না।
মুফতি কেফায়েতুল্লাহ বলেছেন, “তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ তাবলিগি এ মেহনতকে দ্বীনি মেহনত হিসেবে বিশ্বাস করে। দ্বীনি কাজের অংশ হিসেবে বর্তমান সরকারের অনুরোধ শ্রদ্ধার সঙ্গে গ্রহণ করে আমরা আগামী বিশ্ব ইজতেমা মার্চে আয়োজনের বিষয়ে একমত হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি, এ সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে সরকারের প্রতি সহযোগিতার শামিল।”
বিশ্ব ইজতেমা সাদপন্থিরা আয়োজন করতে পারবেন কি না, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, “সরকারের কাছে তারা লিখিত দিয়ে গতবার শেষবারের মতো ইজতেমার আয়োজন করেছিল। সেক্ষেত্রে তাদের আর ইজতেমা করার সুযোগ নেই।”
বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তিনটি অনুরোধ তুলে ধরা হয়।
১. আগামী ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের আগেই ইজতেমার দিন-তারিখ ঘোষণা এবং সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম শুরু করার জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোকে অবহিত করা।
২. ইজতেমা যথাযথভাবে সম্পন্ন করতে টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানকে অস্থায়ীভাবে কেপিআই (কি পয়েন্ট ইন্সটলেশন) ঘোষণা।
৩. ইজতেমায় আসা বিদেশি অতিথিদের সময়মতো উপস্থিতি নিশ্চিত করতে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে ভিসা সহজীকরণ-সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করা।
ঢাকা/রায়হান/রফিক