Samakal:
2025-11-03@14:40:32 GMT

ঈশ্বরদীতে কর্মপরিকল্পনা

Published: 16th, June 2025 GMT

ঈশ্বরদীতে কর্মপরিকল্পনা

ঈশ্বরদীতে সুহৃদ সমাবেশের কর্মপরিকল্পনা সভা সম্প্রতি সাপ্তাহিক ঈশ্বরদী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বৃক্ষরোপণ, সুহৃদ উৎসব, পাঠচক্রসহ বিভিন্ন কর্মসূচি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে করণীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এর বাইরে বছরজুড়ে বিভিন্ন জাতীয় দিবস পালন ও আগামী সময়ে বিন্যাসিত কর্মসূচি যথাযথভাবে পালন করার বিষয়েও আলোচনা করা হয়। 
সভায় সভাপতিত্ব করেন সুহৃদ সমাবেশের ঈশ্বরদী ইউনিটের সভাপতি আর.

কে. বাবু। মাসুদুল ইসলাম মাসুদের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন আব্দুল আলীম বিশ্বাস মিঠু, দুর্জয় ইসলাম লিমন, হাসান চৌধুরী। মনিরুল ইসলাম বাবু, আফছার আলী, খন্দকার তৌফিক আলম সোহেল, তানহা ইসলাম শিমুল, মাসুদ রানা, ফিরোজ আহমেদ, পরিতোষ পাল, খায়রুল ইসলাম সবুজ, মনিরুজ্জামান মিলন, নাজমুল হক রঞ্জন, দীপ্ত আল-ফারাবি, জিহাদুল ইসলাম বাপ্পি, রাকিবুল ইসলাম রূপম, সাবিত হাসান মুহিম, সানি হোসেন পলাশ, সামি প্রমুখ।
সভা শেষে ঈশ্বরদী থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক ঈশ্বরদীর ২৪ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে সুহৃদ সমাবেশের পক্ষ থেকে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেন সুহৃদরা। v

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স হ দ সম ব শ ল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

বিশ্ব ইজতেমা মার্চে 

প্রতিবছর জানুয়ারিতে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করা হলেও এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে তা পিছিয়ে মার্চ মাসে করা হবে।

সোমবার (৩ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ এ তথ্য জানিয়েছেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ বা শুরায়ী নেজামের শীর্ষ নেতা মুফতি কেফায়েতুল্লাহ আজহারি।

আরো পড়ুন:

শেষ হলো দাওয়াতে ইসলামীর ইজতেমা

দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা শুরু 

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বিগত বছরগুলোতে দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমা হলেও আগামী বছর এক পর্বে হবে। মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারী বা সাদপন্থিদের ইজতেমা আয়োজনের সুযোগ থাকবে না। 

মুফতি কেফায়েতুল্লাহ বলেছেন, “তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ তাবলিগি এ মেহনতকে দ্বীনি মেহনত হিসেবে বিশ্বাস করে। দ্বীনি কাজের অংশ হিসেবে বর্তমান সরকারের অনুরোধ শ্রদ্ধার সঙ্গে গ্রহণ করে আমরা আগামী বিশ্ব ইজতেমা মার্চে আয়োজনের বিষয়ে একমত হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি, এ সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে সরকারের প্রতি সহযোগিতার শামিল।”

বিশ্ব ইজতেমা সাদপন্থিরা আয়োজন করতে পারবেন কি না, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, “সরকারের কাছে তারা লিখিত দিয়ে গতবার শেষবারের মতো ইজতেমার আয়োজন করেছিল। সেক্ষেত্রে তাদের আর ইজতেমা করার সুযোগ নেই।”

বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তিনটি অনুরোধ তুলে ধরা হয়।
১. আগামী ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের আগেই ইজতেমার দিন-তারিখ ঘোষণা এবং সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম শুরু করার জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোকে অবহিত করা।

২. ইজতেমা যথাযথভাবে সম্পন্ন করতে টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানকে অস্থায়ীভাবে কেপিআই (কি পয়েন্ট ইন্সটলেশন) ঘোষণা।

৩. ইজতেমায় আসা বিদেশি অতিথিদের সময়মতো উপস্থিতি নিশ্চিত করতে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে ভিসা সহজীকরণ-সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করা।

ঢাকা/রায়হান/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ