ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ এখন শেষ ধাপে এসে পৌঁছেছে। ৩২ দলের লড়াই এখন নেমে এসেছে ৪ দলে। এই চার দলের মধ্যে যেকোনো একটির হাতে উঠবে শিরোপা।
তবে শিরোপা লড়াইয়ের পাশাপাশি হিসাব-নিকাশ হচ্ছে ব্যক্তিগত অর্জনেরও।

টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকাতেও আছে ব্যাপক প্রতিদ্বন্দ্বিতা। টুর্নামেন্টে এখন বাকি আর মাত্র তিন ম্যাচ। এই তিন ম্যাচ দিয়ে কেউ কি এককভাবে শীর্ষে উঠবেন, নাকি এই পুরস্কার যৌথভাবে জিতবেন, সেটাই এখন দেখার অপেক্ষা।

ক্লাব বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার রিয়াল মাদ্রিদের ২১ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড গনসালো গার্সিয়া। বিশ্বকাপে যতক্ষণ মাঠে ছিলেন, আলো ছড়িয়েছেন এই তরুণ। রিয়ালের হয়ে ৫ ম্যাচের প্রতিটিতে গোলে অবদান রেখেছেন গার্সিয়া। সব মিলিয়ে করেছেন ৪ গোল ও ১টি সহায়তা।

এবারের ক্লাব বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার রিয়াল মাদ্রিদের গনসালো গার্সিয়া.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ক ল ব ব শ বক প

এছাড়াও পড়ুন:

যশোরে ৪ আইনজীবীকে বহিষ্কার

যশোরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চার আইনজীবীকে জেলা আইনজীবী সমিতি থেকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর। 

অভিযুক্ত আইনজীবীরা হলেন- আব্দুর রাজ্জাক, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি, রফিকুল ইসলাম এবং তরফদার আব্দুল মুকিত।

জেলা আইনজীবী সমিতি সূত্র জানায়, ওই চার আইনজীবীর মধ্যে আব্দুর রাজ্জাক এক এনজিওর ৪১ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা আত্মসাৎ করেন। ওই টাকা ফেরত দিতে তিনি অঙ্গীকার করে ১৫ লাখ টাকার একটি চেক দেন। কিন্তু পরবর্তীতে ওই চেক ডিজ অনার হয় এবং একই সাথে তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এ ঘটনায় মক্কেল আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।

অন্যদিকে, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি একটি জমি ক্রয় করেন। কিন্তু ওই জমির মালিককে পূর্ণাঙ্গ টাকা না দিয়ে তালবাহানা করেন। শেষমেষ আট লাখ টাকা না দেওয়ায় জমির মালিক আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।

এছাড়া, রফিকুল ইসলাম নিজে আইনজীবী হয়েও আরেক আইনজীবী নুরুল ইসলামকে নির্বাহী আদালতে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় নুরুল ইসলাম অভিযোগ দেন। অন্যদিকে, তরফদার আব্দুল মুকিত এক মক্কেলের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কাজ করেননি। এছাড়া তিনি ওই মক্কেলের কাগজপত্র আটকে রেখে জিম্মি করে রাখেন। বাধ্য হয়ে তিনি মুকিতের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন সমিতিতে। 

এসব অভিযোগ জেলা আইনজীবী সমিতি পৃথকভাবে তদন্ত করে। একই সাথে চার আইনজীবীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর। 

তিনি বলেন, “বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে তাদেরকে নোটিশ দিয়ে অবগত করা হবে।”

ঢাকা/রিটন/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ